একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
নাজমুল হুদাকে দল থেকে বহিষ্কার করার জন্য প্রাকাশ্যে-অপ্রাকাশ্যে বিএনপির নেতা-কর্মীরা দাবি জানিয়ে আসছিলো। অবশেষে আজকে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে নাজমুল হুদাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
সিএনজি নিয়ে দুর্ণীতিতে জড়িয়ে পরার খবর প্রকাশ পাওয়ার পরই বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরাগভাজন হোন তিনি। তখন এ নিয়ে খালেদা জিয়া কাছের লোকদের কাছে বেশ ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াও ব্যাক্ত করেন।
কিন্তু নির্বাচনকে সামনে রেখে খালেদা জিয়া তখন এ নিয়ে কোন উচ্চবাচ্য করেনি ঠিকই। কিন্তু বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটিতে তাকে না রেখে খালেদা জিয়া বুঝিয়ে দেন দুর্ণীতিবাজদের বিএনপিতে কোন স্থান নেই। যদিও পরবর্তীতে নাজমুল হুদা দলের বেশ কিছু নেতাকে ধরে খালেদা জিয়ার কাছে ক্ষমা প্রার্থনার মাধ্যমে বিএনপির সহ-সভাপতি পদ পান।
কিন্তু নাজমুল হুদা বিভিন্ন সময় মিডিয়ার কাছে উল্টাপাল্টা মন্তব্য করে সমালোচিত হোন। কিছুদিন আগে বিএনপি সমর্থক আইনজীবীদের সংগঠন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ছাড়েন নাজমুল হুদা।
গত শুক্রবারই তিনি খালেদা জিয়ার ঢাকা সেনানিবাসের বাড়ি হারানোর জন্য তার কৌঁসুলিদের দায়ী করে বক্তব্য রাখেন। সেই সাথে হরতালের সমালোচনাও করেন।
ফলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা নাজমুল হুদার প্রতি চরমভাবে ক্ষুব্ধ ছিলো। নেতা-কর্মীদের মনোভাবের সঠিক মূল্যায়নের মাধ্যমে নাজমুল হুদাকে বহিঃষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপির স্থায়ী কমিটি। সাধুবাদ জানাই স্থায়ী কমিটিকে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।