আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চীনে ১৬ মিলিয়ন মহিলা সমকামী পুরুষকে বিয়ে করে

এএক আকাশেতেই আমাদের ওড়াওড়ি। কুইনদাও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ঝ্যাং বেই-চুয়ান সম্প্রতি প্রকাশ করেছেন, চীনের প্রায় ১৬ মিলিয়ন মহিলা গে পুরুষকে বিয়ে করে। তার মতে চীনের মোট বিয়ের শতকরা তিন ভাগ এই ধরনের বিয়ে সংঘটিত হছে। ১৯৯৭ সালে চীনে সমকামিতাকে বৈধতা দেয়া হয়। ২০০১ সালে সমকামিতাকে মানসিক ব্যাধির তালিকাহতে বাদ দেয়া হয়।

গে কমিনিউটির সদস্যদের সেখানে কোন বাধা দেয়া হয় না। কিন্তু অনেকেই বাধা দেয়ার চেষ্টা করে। বাই-চুয়ান বলেন, গে দের অনেকেই সামাজিক প্রত্যাশায় বিয়ে করে। কিন্তু সেটা বউ এর জন্য সেটা কখনোই সুখকর হয় না। ২৯ বছর বয়স্ক জিয়াও ইয়াও, যার বিয়ে হয়ছে একজন সমকামী পুরুষের সাথে।

সে তার মত মহিলা যারা একই পরিস্থিতির শিকার হয়েছে তাদের জন্য একটা ওয়েবসাইট খুলেছেন। “অধিকাংশ গে পুরুষের বউয়েরা নিরবে স্বামীদের কাছে বঞ্চনার স্বীকার হয়। যারা কখনোই বউদেরকে ভালবাসে না। আমার মত অনেকেই স্বামীদের হাতে নির্যাতনের শিকার হয় এবং প্রচুর চাপের ভিতর থাকে। আমাদের ওয়েব সাইট তাদের মানসিক ভাবে তাদের শক্তি যোগাবে যে তারা একা নয় এবং তাদের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহস যোগাবে।

” গে কমিউনিটির কেউ কেউ এই রিসার্চের রেজাল্ট নিয়ে বিতর্ক করছে। এইচ আইভি/এইডস প্রতিরোধের সাথে যুক্ত জিয়াও ডন একজন গে। তিনি এই রেজাল্ট কে চ্যালেঞ্জ করে বলেছেন এটা আসলে একটি বানোয়াট এবং পয়েন্টলে, ভিত্তিহীন প্রচারণা। কিছু লোকের উপর যৌন চাহিদা নিয়ে গবেষণা করে তা সমগ্র চীনের মানুষের উপর হিসেব করা কখনোই বৈধ হতে পারেনা। বাংলাদেশে গে'রা সাধারনত ধর্মীয় ও সামাজিক চাপে বিয়ে করতে বাধ্য হয়।

বাংলাদেশের সেই সব মেয়েদের লাঞ্চণার খবর কি আমরা রেখেছি? ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।