এই শহরের নতুন উন্মাদ! বাংলাদেশিরা ভারতের মাল খেয়ে টাল হয়। সীমান্ত দিয়ে গরু ঢুকলে গুলি, আর ডাইল ঢুকলে ওয়েলকাম। প্রায়ই সীমান্তে গুলি হয়, স্বজাতির রক্ত ঝরে, সম্ভাবনাময় তরুনরা ঢলে পড়ে...। ভারতমাতার তবুও গোস্যা, সব বাঙালি কেনো মরে না! কোনো! কেনো!! এক্সকিউস মি, এ জাতির রক্তে আগুন, গঙ্গার জলে এ আগুন নেভানো যাবে না। বাংলাদেশবিরোধী 'দু:স্বপ্ন' আর দেখবেন না, এতে লাভ হবে না, হতাশাই বাড়বে।
এত বড় রাষ্ট্র ভারত, অথচ ছোট দেশের দুই-তিনটা সাইবার টিমের কাছেই হার! কাগজের বাঘরা কাবু!? হুম, এখন পর্যন্ত এটাই সত্যি।
বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার ও সাইবার আর্মির নাম না জানা সদস্যরা ইতিমধ্যে কোটি দেশপ্রেমিকদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। তারা ভারতের হত্যা-নির্যাতন সম্পর্কে বিশ্বের মানুষের দৃষ্টি আকর্ষনে সফল হয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশি সাইটগুলোতে ভারতের অপতৎপরতার পর তাদের গুরুত্বপূর্ন সাইটগুলোতে পাল্টা হামলায় নিজেদের ক্ষমতার জানান দিয়েছে। হে ভার্চুয়াল বীরেরা, তোমাদের সফলতায় মনটা চাঙা হলো, আজ রাতের ঘুমটা ভালই হবে।
এখন আসি ফতোয়া(!) চ্যাপ্টারে। আজ বিকেলে ব্ল্যাক হ্যাটের ফ্যান পেজে ভারতের আক্রান্ত সাইটগুলোর তালিকা দেখলাম। এ তালিকায় অনেক পর্নো সাইটও ছিল। যা একেবারেই উচিত হয়নি। আমার প্রশ্ন, বাঙালিরা তাদের পর্নো সাইটে হানা দিলো কেনো??? ভারতের তৈরি এ সাইটগুলো তো 'ফ্র্যান্ডলি ফায়ার' স্টাইলে তাদের নিজেদের তরুন প্রজন্মকেই ধ্বংস করবে! অন্তত এ সাইটগুলো ছেড়ে দিলে হয় না!?? যদি তারা আমাদেরকে গুলিতে, পানিতে, ডাইলে মারতে পারে; তাহলে আমরা কেনো তাদের তৈরি ফাঁদে তাদের নিজেদের তরুনদের ধ্বংসের পথে বাঁধা হবো? এ ব্যাপারে সাইলেন্ট থাকলে কী হয়! এ ফতোয়ার(!) পরও যদি বাংলাদেশি সাইবার যোদ্ধারা ভারতের পর্নো সাইট আক্রমন করে, তাহলে তাদের প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করবো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।