ঘটনাটি রটনা নয়...
.............ভোরের আলো ফোঁটার একটু আগে দিয়ে সদর হসপিটালের যুবতী সেবিকা নিজের পরিবারের সেবা নিশ্চিত করতে বাড়ির পথে পা ফেলে। সারা রাত ডিউটি দিয়েছে সে। শহরে দানা ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব হয়েছে। দানা ওঠা, সাথে জ্বর। ডাক্তার সমাজ এটাকে বসন্ত বলেন।
কিন্তু একবিংশ শতাব্দীতে এটাকে মহামারি ই বলা চলে। পরিশ্রম বেড়েছে সবার। ডাক্তার, সেবিকা এমনকি ঘরওলাদের ও। প্রযুক্তিকে তুচ্ছ জ্ঞান করে এই সময়ের একটি বলিষ্ঠ গোত্র দান মারছে। তারা আর কেউ নয়, কবিরাজ, তাদের জাতিও নাম।
পপি (ছদ্ম নাম) এই সদর হসপিটালের সেবিকা। বয়স ৩০। বিয়ে হয়েছে বছর দেড়েক। বাড়ীতে ৭০ এর দশকের শাশুড়ি, আইবুড়ো ননদ আর জীবোনের বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন, স্বামী। একমাত্র অবলম্বন, কারন পপি মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে।
বড় বাজারের মোড়ে এসে পপির একটু ভয় করে। কারন এই সময়টাতে বাস ড্রাইভার, কুলি আর নেশাগ্রস্ত বড়োলোকের বোখাটে ছেলেগুলো মাছের আড়তের সরু গোলীতে ঘোরাঘুরি করে। কালাচাঁদ পাড়ার সরু পথ ধরতেই কিছু ছেলেপুলেকে পপি দেখতে পায়। কিন্তু ও তাদের বুঝতে দেয়না। পপি মনেমনে ভয় পায়।
পপির ভয় ৩ ধরনের। তীব্রটা ভেদে এর ক্রমঃ- ১। সমাজ ২। সংসার ৩। সতীত্ব হারাবার ।
...........চলবে।
(প্রিয় পাঠক, মতামত এবং বিশ্লেষণ আমার, কিন্তু আপনাদের জন্য উম্মুক্ত...... প্রতিবাদ করতে পারেন। কারন আমি বিশ্বাস করি (“ প্রতিবাদের ভাষা হওয়া উচিৎ সাবলীল এবং মার্জিত”)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।