ডিজিটাল পণ্য উত্পাদন ও বাণিজ্যের মাধ্যমে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ায় অগ্রগতির ভিত্তিতে ডিজিটাল ইকোনমি হিসেবে প্রতি বছরই কিছু দেশকে র্যাংকিং করা হয়। ডিজিটাল ইকোনমির সুকৌশলী ব্যবহার করে যেসব দেশ জীবনমান উন্নয়নের শীর্ষে উঠে এসেছে, প্রতি বছর তাদের তালিকা প্রকাশ করে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। এবার সমাপ্ত বছরে ডিজিটাল পণ্য উত্পাদনের মাধ্যমে অর্থনীতিকে এগিয়ে নেয়ার তালিকায় শীর্ষে রয়েছে সুইডেন। দ্বিতীয় অবস্থানে সিঙ্গাপুর এবং তৃতীয়তে আছে ফিনল্যান্ড। বাংলাদেশকে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ডিজিটাল দেশ হিসেবে গড়ার স্বপ্ন দেখালেও ডিজিটাল এই জরিপে বাংলাদেশকে বিবেচনাই করা হয়নি।
বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নে আইসিটিকে টুলস হিসেবে ব্যবহার করে সফলতার শীর্ষে উঠে এসেছে অনেক দেশই। এবারের তালিকার চতুর্থ স্থানে সুইজারল্যান্ড, পঞ্চম যুক্তরাষ্ট্র, ষষ্ঠ তাইওয়ান, সপ্তম ডেনমার্ক, অষ্টম কানাডা, নবম নরওয়ে এবং দশম স্থানে দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থান রয়েছে। বিশ্বের ১৩৮টি দেশের ওপর পরিচালিত জরিপের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। পরিবেশবান্ধব, দ্রুত ব্যবসায়িক কার্যসম্পাদন এবং অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে এ মুহূর্তে আইসিটি টুলস হচ্ছে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী মাধ্যম। তাই ধীরে ধীরে সব দেশই ডিজিটাল ইকোনমি প্রতিষ্ঠায় কর্মকৌশল নির্ধারণ করছে।
স্পেনে ৯ বিলিয়ন ইউরো খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত : ইউরোজোনের ঋণ সঙ্কটে প্রভাবিত স্পেনে ৮ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ডলারের হিসাবে এর পরিমাণ দাঁড়ায় সাড়ে ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। দেশের ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনতেই সরকার খরচ হ্রাস এবং করের পরিমাণ বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।