আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অপরাধীর শাস্তি চাই। কলঙ্গমুক্ত মুক্তি চাই। ষড়যন্ত্রহীন সার্বভৌমত্ব আর গৌরবময় স্বাধীনতা চাই।

জাতির মৃত বিবেক জাগ্রত করতে চাই অনেক দিন হলো ব্লগে বসি না। দীর্ঘ দিন পড়ে ফিরে এলাম। বর্তমান আমরা একটি অস্থির সময় অতিবাহিত করছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, সেনাঅভ্যুত্থানের চেষ্টা, রাজনৈতিক স্বার্থান্ধতা, ধর্মান্ধতার হিংস থাবায় ইসলামের সম্মান হানি, পুজিবাদের হিংস্র থাবা, বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা, জলবায়ু পরিবর্তনসহ প্রভৃতি মারাত্মক অসুবিধায় জর্জড়িত মানবসমাজ। সম্প্রতি বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে স্বার্থান্ধ উগ্র রাজনৈতিক ধ্বংস লীলায় মেতে উঠেছে একটি রাজনৈতিক মহল।

যুদ্ধাপরাধীর বিচার না চাওয়া তথা বিচারের বিরোধীতা করা কথা মানবিক ও ইসলাম সম্মত? অপরাধীর শাস্তি না চাওয়া এক ধরনের মানবিক অপরাধ। অপরাধীকে ঘৃণা আর অপরাধকে ত্যাগ করতে হয়। এটা ইসলামের শিক্ষা। অপরাধীকে সমর্থন করলে অপরাধ নিজকে পেয়ে বসে, নিজের মন মননে শিখড় গেড়ে বসে। তাই আসুন সবাই সমবেতস্বরে উচ্চারণ করি অপরাধীর শাস্তি চাই।

কলঙ্গমুক্ত মুক্তি চাই। ষড়যন্ত্রহীন সার্বভৌমত্ব আর গৌরবময় স্বাধীনতা চাই। স্বার্থান্ধতা পরিতাজ্য স্বদেশী চেতনায় উদ্বুদ্ধ জাতি-রাষ্ট্র চাই। মুক্তিযুদ্ধ এক মহাকাব্যের মতো। এর নানা দিক।

এর বীরত্বগাথা যেমন জ্বলজ্বলে, তেমনি আত্মত্যাগের কাহিনী অমর। সাধারণত আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি তখন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কাহিনীই বর্ণনা করি। পাকিস্তানের কলোনির অধিবাসী হিসেবে বাঙালি অপমানিত হয়েছে, শোষিত হয়েছে। ১৯৭১ সালের শুরু থেকে তারা অত্যাচারিত হয়েছে। রুখে দাঁড়িয়েছে অপমানের প্রতিশোধ নিতে।

লড়াই করেছে বাঙালি বীরের মতো। কিন্তু শুধু বীরত্বই যদি হয় ইতিহাসের গাথা, তা হলে পটভূমিকা থাকে অস্পষ্ট, অজানা এবং সেই বীরত্বের ব্যাঞ্জনাও হারিয়ে যায়। মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বের গাথা তো কম বর্ণিত হয়নি গল্প, উপন্যাস, কবিতা, গান বা ইতিহাসে। কিন্তু আজ ৪০ বছর পর মনে হয় বাঙালি কতটুকু মনে রেখেছে সেই বীরত্বগাথা বা আত্মত্যাগ। যদি রাখত, তা’হলে জামাতে ইসলামী কি আজ রাজনৈতিক দল হিসেবে রাজনীতি করতে পারত।

বা জামাতের অনেক নেতা এখনও প্রকাশ্যে মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করতে বা ঘুরে বেড়াতে পারতেন না। হয়তো, এই বীরত্বের পটভূমিকাটি সব সময় স্পষ্ট হয়নি, অনবরত বলা হয়নি দুটি নতুন প্রজন্মের কাছে। ইসলাম কী নির্বাচারে মানুষ হত্যা, নারী ধর্ষণ, লুটপাট সমর্থন করে? ইসলাম কি মিথ্যাকে মহাপাপ করে নি? জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানীদের হাতে বাংলার মেয়েদের তুলে দিয়ে, নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে, লুটপাট করে নিজেদের ইসলামি দল বলে পরিচয় দিয়ে ইসলামকে কী কলঙ্কিত করেনি? দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ানদের সাথে জোট করে তাদেরকে সততার মূর্ত প্রতিক বলে অ্যাখ্যা দিয়ে ভোট চেয়ে মিথ্যা কথা বলে নি? আসলে ইসলাম প্রতিষ্ঠা নয় ইসলাম নিয়ে ব্যবসায় ওদের প্রকৃত লক্ষ্য। শুধু ইসলামই পৃথিবীর সকল ধর্মই মিথ্যাকে মহাপাপ করেছে। জামাতে ইসলামীর সহযোগিতায় সেদিন ‘নির্যাতনের জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে যে পদ্ধতি পাকিস্তানি সামরিক কর্মকর্তা ও সাধারণ সৈন্যরা গ্রহণ করত তা হচ্ছে- ১. অশ্লীল ভাষায় গালাগালি, তৎসঙ্গে চামড়া ফেটে রক্ত না বেরুনো পর্যন্ত শারীরিক প্রহার, ২. পায়ের সঙ্গে দড়ি বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা, তৎসঙ্গে বেয়নেট দিয়ে খোঁচানো ও রাইফেলের বাঁট দিয়ে প্রহার, ৩. উলঙ্গ করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা উন্মুক্ত স্থানে দাঁড় করিয়ে রাখা, ৪. সিগারেটের আগুন দিয়ে সারা শরীরে ছ্যাঁকা দেয়া, ৫. হাত ও পায়ের নখ ও মাথার ভিতর মোটা সুঁচ ঢুকিয়ে দেয়া, ৬. মলদ্বারের ভিতর সিগারেটের আগুনের ছ্যাঁকা দেয়া এবং বরফখ- ঢুকিয়ে দেয়া, ৭. চিমটে দিয়ে হাত ও পায়ের নখ উপড়ে ফেলা, ৮. দড়িতে পা বেঁধে ঝুলিয়ে মাথা গরম পানিতে বারবার ডোবানো, ৯. হাত-পা বেঁধে বস্তায় পুরে উত্তপ্ত রোদে ফেলে রাখা, ১০. রক্তাক্ত ক্ষতে লবণ ও মরিচের গুঁড়ো ছড়িয়ে দেয়া, ১১. নগ্ন ক্ষতবিক্ষত শরীর বরফের স্ল্যাবের ওপরে ফেলে রাখা, ১২. মলদ্বারে লোহার রড ঢুকিয়ে বৈদ্যুতিক শক দেয়া, ১৩. পানি চাইলে মুখে প্র¯্রাব করে দেয়া, ১৪. অন্ধকার ঘরে দিনের পর দিন চোখের ওপর চড়া আলোর বাল্ব জ্বেলে ঘুমোতে না দেয়া, ১৫. শরীরের স্পর্শকাতর অংশে বৈদ্যুতিক শক প্রয়োগ প্রভৃতি।

রাবেয়া খাতুন নামে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের এক সুইপার এ রকম একটি বিবরণ দিয়েছেন। তাকে ২৬ মার্চই হানাদার সেনারা খুঁজে পায় এবং ধর্ষণ শুরু করে। পুলিশ লাইনের ময়লা পরিষ্কার না হতে পারে বিধায় তাকে আর প্রাণে মারা হয়নি। তিনি বলেছেন, এরপর শহরের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কিশোরী, তরুণী, মহিলাদের দলে দলে ধরে আনা হতে লাগল পুলিশ লাইনে এবং ‘এরপরই আরম্ভ হয়ে গেল সেই বাঙালি নারীদের ওপর বীভৎস ধর্ষণ। লাইন থেকে পাঞ্জাবি সেনারা কুকুরের মতো জিভ চাটতে চাটতে ব্যারাকের মধ্যে উন্মত্ত অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে প্রবেশ করতে লাগল।

ওরা ব্যারাকে ব্যারাকে প্রবেশ করে প্রতিটি যুবতী, মহিলা ও বালিকার পরনের কাপড় খুলে একবারে উলঙ্গ করে মাটিতে লাথি মেরে ফেলে দিয়ে বীভৎস ধর্ষণে লেগে গেল। ... উন্মত্ত পাঞ্জাবি সেনারা এই নিরীহ বাঙালি মেয়েদের শুধুমাত্র ধর্ষণ করেই ছেড়ে দেয় নাইÑ আমি দেখলাম পাকসেনারা সেই মেয়েদের ওপর পাগলের মতো উঠে ধর্ষণ করছে আর ধারালো দাঁত বের করে বক্ষের স্তন ও গালের মাংস কামড়াতে কামড়াতে রক্তাক্ত করে দিচ্ছে, ওদের উদ্যত ও উন্মত্ত কামড়ে অনেক কচি মেয়ের স্তনসহ বক্ষের মাংস উঠে আসছিল, মেয়েদের গাল, পেট, ঘাড়, বক্ষ, পিঠের ও কোমরের অংশ ওদের অবিরাম দংশনে রক্তাক্ত হয়ে গেল। যে-সকল বাঙালি যুবতী ওদের প্রমত্ত পাশবিকতার শিকার হতে অস্বীকার করল দেখলাম তৎক্ষণাৎ পাঞ্জাবি সেনারা ওদের চুল ধরে টেনে এনে স্তন ছোঁ মেরে টেনে ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে ওদের যৌনি ও গুহ্যদ্বারের মধ্যে বন্দুকের নল, বেয়নেট ও ধারালো ছুরি ঢুকিয়ে দিয়ে সেই বীরাঙ্গনাদের পবিত্র দেহ ছিন্নভিন্ন করে দিচ্ছিল। অনেক পশু ছোট ছোট বালিকার ওপর পাশবিক অত্যাচার করে ওদের অসার রক্তাক্ত দেহ বাইরে এনে দু’জনে দু’পা দু’দিকে টেনে ধরে চড়চড়িয়ে ছিঁড়ে ফেলে দিল, আমি দেখলাম সেখানে বসে বসে, আর ড্রেন পরিষ্কার করছিলাম। পাঞ্জাবিরা শ্মশানের লাশ যে-কোনো কুকুরের মতো মদ খেয়ে সব সময় সেখানকার যার যে মেয়ে ইচ্ছা তাকেই ধরে ধর্ষণ করছিল।

শুধু সাধারণ পাঞ্জাবি সেনারাই এই বীভৎস পাশবিক অত্যাচারে যোগ দেয় নাই, সকল উচ্চপদস্থ পাঞ্জাবি সামরিক অফিসারই মদ খেয়ে হিংস বাঘের মতো হয়ে দুই হাত বাঘের মতো নাচাতে নাচাতে সেই উলঙ্গ বালিকা, যুবতী ও বাঙালি মহিলাদের ওপর সারাক্ষণ পর্যায়ক্রমে ধর্ষণ কাজে লিপ্ত থাকত। কোনো মেয়ে, মহিলা যুবতীকে এক মুহূর্তের জন্য অবসর দেওয়া হয় নাই, ওদের উপর্যুপরি ধর্ষণ ও অবিরাম অত্যাচারে বহু কচি বালিকা সেখানেই রক্তাক্ত দেহে কাতরাতে কাতরাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে, পরের দিন এ সকল মেয়ের লাশ অন্যান্য মেয়েদের সম্মুখে ছুরি দিয়ে কেটে কুটি কুটি করে বস্তার মধ্যে ভরে বাইরে ফেলে দিত। এ সকল মহিলা, বালিকা ও যুবতীদের নির্মম পরিণতি দেখে অন্য মেয়েরা আরও ভীত ও সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ত এবং স্বেচ্ছায় পশুদের ইচ্ছার সম্মুখে আত্মসমর্পণ করত। যে-সকল মেয়ে প্রাণে বাঁচার জন্য ওদের সাথে মিল দিয়ে ওদের অতৃপ্ত যৌনক্ষুধা চরিতার্থ করার জন্য সর্বতোভাবে সহযোগিতা করে তাদের পেছনে ঘুরে বেড়িয়েছে, তাদের হাসি-তামাশায় দেহ দান করেছে তাদেরও ছাড়া হয় নাই। পদস্থ সামরিক অফিসাররা সেই সকল মেয়েদের ওপর সম্মিলিতভাবে ধর্ষণ করতে হঠাৎ একদিন তাকে ধরে ছুরি দিয়ে তার স্তন কেটে, পাছার মাংস কেটে, যৌনি ও গুহ্যদ্বারের মধ্যে সম্পূর্ণ ছুরি চালিয়ে দিয়ে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে ওরা আনন্দ উপভোগ করত।

এরপর উলঙ্গ মেয়েদের গরুর মতো লাথি মারতে মারতে, পশুর মতো পিটাতে পিটাতে উপরে হেডকোয়ার্টারে দোতলা, তেতলা ও চারতলায় উলঙ্গ অবস্থায় দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। পাঞ্জাবি সেনারা চলে যাওয়ার সময় মেয়েদেরকে লাথি মেরে আবার কামরার ভেতর ঢুকিয়ে তালা বন্ধ করে চলে যেত। এরপর বহু যুবতীমেয়েকে হেডকোয়ার্টারের ওপর তলায় বারান্দায় মোটা লোহার তারের ওপর চুলের সাথেবেঁধে ঝুলিয়ে লা হয়- প্রতিদিন পাঞ্জাবিরা সেখানে যাতায়াত করত। সেই ঝুলন্ত উলঙ্গ যুবতীদের, কেউ এসে তাদের উলঙ্গ দেহের কোমরের মাংস ব্যাটন দিয়ে উন্মত্তভাবে আঘাত করতে থাকত, কেউ তাদের বক্ষের স্তন কেটে নিয়ে, কেউ হাসতে হাসতে তাদের যৌনিপথে লাঠি ঠুকিয়ে আনন্দ উপভোগ করত, কেউ ধারালো চাকু দিয়ে কোনো যুবতীর পাছার মাংস আস্তে আস্তে কেটে আনন্দ উপভোগ করত, কেউ উঁচু চেয়ারে দাঁড়িয়ে উন্মুক্ত বক্ষ মেয়েদের স্তনে মুখ লাগিয়ে ধারালো দাঁত দিয়ে স্তনের মাংস তুলে নিয়ে আনন্দে অট্টহাসি করত। কোনো মেয়ে এসব অত্যাচারে কোনো প্রকার চিৎকার করার চেষ্টা করলে তার যৌনিপথ দিয়ে লোহার রড ঢুকিয়ে দিয়ে তাকে তৎক্ষণাৎ হত্যা করা হতো।

প্রতিটি মেয়ের হাত বাঁধা ছিল পেছনের দিকে, শূন্যে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। অনেক সময় পাঞ্জাবি সেনারা সেখানে এসে সেই ঝুলন্ত উলঙ্গ মেয়েদের এলোপাতাড়ি বেদম প্রহার করে যেতে। প্রতিদিন এভাবে বিরামহীন প্রহারে মেয়েদের দেহের মাংস ফেটে রক্ত ঝরছিল, মেয়েদের কারও মুখের সম্মুখের দিকে দাঁত ছিল না, ঠোঁটের দু’দিকের মাংস কামড়ে, টেনে ছিঁড়ে ফেলা হয়েছিল, লাঠি ও লোহার রডের অবিরাম পিটুনিতে প্রতিটি মেয়ের আঙুল, হাতের তালু ভেঙে, থেতলে ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছিল। এসব অত্যাচারিত ও লাঞ্ছিত মহিলা ও মেয়েদের প্রস্রাব ও পায়খানা করার জন্য হাতের ও চুলের বাঁধন খুলে দেওয়া হতো না একমুহূর্তের জন্য। হেডকোয়ার্টারের ওপরতলায় বারান্দায় এই ঝুলন্ত উলঙ্গ মেয়েরা হাত বাঁধা অবস্থায় লোহার তারে ঝুলে থেকে সেখানে প্রস্রাব-পায়খানা করত- আমি প্রতিদিন সেখানে গিয়ে এসব প্রস্রাব-পায়খানা পরিষ্কার করতাম।

আমি স্বচক্ষে দেখেছি, অনেক মেয়ে অবিরাম ধর্ষণের ফলে নির্মমভাবে ঝুলন্ত অবস্থায়ই মৃত্যুবরণ করেছে। প্রতিদিন সকালে গিয়ে সেই বাঁধন থেকে অনেক বাঙালি যুবতীর বীভৎস মৃতদেহ পাঞ্জাবি সেনাদের নামাতে দেখেছি। আমি দিনের বেলায়ও সেখানে সেই সকল বন্দি মহিলাদের পুতগন্ধ, প্রস্রাব-পায়খানা পরিষ্কার করার জন্য সারাদিন উপস্থিত থাকতাম। প্রতিদিন রাজারবাগ পুলিশ লাইনের ব্যারাক থেকে এবং হেডকোয়ার্টার অফিসের ওপরতলা হতে বহু ধর্ষিত মেয়ের ক্ষতবিক্ষত বিকৃত লাশ ওরা পায়ে রশি বেঁধে নিয়ে যায় এবং সেই জায়গায় রাজধানী থেকে ধরে আনা নতুন নতুন মেয়েদের চুলের সাথে ঝুলিয়ে বেঁধে নির্মমভাবে ধর্ষণ আরম্ভ করে দেয়। এসব উলঙ্গ নিরীহ বাঙালি যুবতীদের সারাক্ষণ সশস্ত্র পাঞ্জাবি সেনারা প্রহরা দিত।

কোনো বাঙালিকেই সেখানে প্রবেশ করতে দেওয়া হতো না। আর আমি ছাড়া অন্য কোনো সুইপারকেও সেখানে প্রবেশ করতে দেওয়া হতো না। ’ ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.