কাতর প্রভাত যাতনা ভারে যখনই হইবে ভারী, এক পেয়ালা কুয়াশা তুলিয়া চলিব রাতের বাড়ি। বাবুদের তেলের খনি,
বুবুদের চোখের মনি।
সে কি বাস করলে তাড়া,
খালি বাড়ে বাসের ভাড়া।
রাস্তার ঐ ঠিক কাছে না
পেট্রোলের পাম্প আছে না
হোথা না আলতো গিয়ে,
য়্যাব্বড় বালতি নিয়ে।
পেট্রোল যেই ভরেছি।
নেতার এক নাম ধরেছি।
ও ব্যাটা বড় চিটার,
বলে নাও আর এক লিটার।
শুধু শুনো একটু খানি,
করবো পান চা ও পানি।
মাল ছাড়ো গোটা দুচ্চার।
ও ব্যাটা বড় নচ্ছার।
আমিও কম কি সে ভাই,
বলি ভাগ এক টাকাও নাই।
নেতা মোর বন্ধুর চাচা,
বাঁচা প্রান মাররে কাছা।
নেতা না শুনলে শেষে,
বন্ধ পাম্প করবে এসে।
এভাবে ঘোড়া ডিঙ্গিয়ে,
নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে।
ভোগ করে নাম জনতা।
বাকি সব আম জনতা।
কি বলিস ফের হপ্তা,
ভোট দিয়ে নাক খপ্তা।
লিচু চোর
বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।
পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,
ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।
আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।