যারা অন্যের সাথে প্রতারণা করে তারা প্রথমে নীজের সাথে প্রতারণা করে,কিন্তু নির্বোধ বলে তারা তা বুঝে না। আর প্রতরণার মধ্য দিয়ে প্রতারক মানুষরুপী শয়তান ও প্রেতে পরিনত হয়। কিন্তু অজ্ঞনতার ধরুন বিবেক তাদের ধ্বংশন করে না। ফলস্বরুপ,তারা পাপাচারে সুখ ভোগ করে। ছোটৃ বেলাই ঘুড়ি উড়াতাম।
রোদ্রে গা পুড়ে ঘুড়ি উড়াতাম।
তখন রোদ্র অনুভব হতো না।
তখন বাবা,আমাকে বলতেন,
বাছাধন,তোমার ঘুড়ির মত করে
সৃষ্টি কর্তা ঘুড়ি করে মোদের
পাঠাইয়াছে এই ভবে।
আর তুমি যেমনটি করে সুতাটেনে
ঘুড়িটি তোমার হাতে লও,অনুরুপ,
সৃষ্টি কর্তা সুতাটানলে আমরা
চলে যাব তার হাতে।
এখন বাবার ঐ কথা গুলো আমি
খুব প্রখর উপলব্ধি করি,বিশ্বাস করি,
কর্তা সুতাটানুক,বা না টানুক
মৃত্যু আমাকে বরণ করতেই হবে,
কিছুই মৃত্যু থেকে আমাকে বাঁচাতে পাড়বে না।
কিন্ত,কি বিশ্বাস আমার,কখনোই আমার মৃত্যু হবে না,
আকাশের নীচে আমি চীরঞ্চজীব হয়ে বেচে রব।
বিশ্বাস,কখনো আমি বেচে রব মানুষ হয়ে,
বন্য প্রাণী হয়ে।
কখনো আমি বাস করব স্হলে,জলে।
কখনো আমি বাস করব
পৃথিবী নামক গ্রহে,অন্য কোন গ্রহে।
তাহলে কি?আমার মৃত্যু নাই ,
তাহলে কি?আমার বাবার কথা মিথ্যা,
না-কি? আমিই নীরেট মিথ্যাবাদী।
ওহঃ,কিযে কষ্ট,সত্য খুজে বের করা,
বোধ করি আরব সাগরেরতলা থেকে
সুচ খুঁজে বের করা অপেক্ষা সত্য
খুঁজে বের করা আরো দরুহ।
আমার আরো দরুহ মনে হয়,
আমার মত্যু হবে,তবে কেন?
আমার পৃথিবী পরিচিত মনে হয়।
মনে হয়,আফ্রিকার গন্ডার হৃ্দের দ্বারে
পাশা,পাশী বসা সেই নারী,পুরুষই
ছিল আমার প্রথম মা,বাবা।
মনে হয়,তখন থেকেই আমি
এই পৃথিবীতে বাস করছি।
আরো মনে হয়,
জীব মৃত্যু হীন,কোন জীবই মরে না,
সকল জীবের আয়ু প্রভুর সমান,চীরন্জীব।
প্রভূ আমাদের ঘুড়ি করে উড়াচ্ছে,আর আমরা
উড়ছি গগণ তলে অনন্ত প্রভূ,র উড়ন্ত ঘুড়ি ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।