কিছু কিছু কষ্ট ছাড়া জীবনের সবটুকুই সুখ। এটা উপভোগ করতে শিখতে হয়। সাদামাটা, বন্ধুবৎসল এবং অপূর্ণ অনেক স্বপ্ন নিয়ে... ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রুমানার বহুল আলোচিত স্বামী মারা গেছেন। এটা এখন পুরনো খবর। তবে সাঈদের মৃত্যু আমাদের কিছু প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছে।
নারী অধিকার এবং মানবাধিকারের ধুয়ো তুলে সাঈদের প্রতি অবিচার করা হয়েছে কিনা...?????...!!!!!
সাঈদরে বাবা অভিযোগ করেছেন, রুমানা মঞ্জুর ছিল আত্মস্বীকৃত ব্যভিচারানী। অথচ রুমানা মঞ্জুরের সবকিছু ঠিক আছে। এখনও সে সব দেখতে পায়। মিডিয়ার সামনে এলে সে চোখে কালো চশমা দিয়ে আসে। এ ঘটনার নেপথ্যে কী ছিল তা নিয়ে কোনো অনুসন্ধানী প্রতবিদেন প্রকাশ না করে একতরফা রিপোর্ট লিখেছেন সংবাদর্কমীরা।
এই সাঈদ নিজের ব্যবহৃত গাড়িটা বেচে বউকে বিদেশ পাঠিয়েছেন উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়ার জন্য। তার এমন পরিণতি...!!!
রুমানা মঞ্জুরকে হত্যাচষ্টোর অভিযোগে দায়ের করা মামলাটি ডিবি তদন্ত করছে। মামলার তদন্ত র্কমর্কতা ডিবির সহকারী কমশিনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলনে, আদালতে এখন চূড়ান্ত প্রতবিদেন (ফাইনাল রিপোর্ট) পশে করা হবে। তিনি জানান, সাঈদ আদালতে ১৬৪ ধারায় দেোয়া জবানবন্দিতে রুমানাকে 'মারধররে' কথা স্বীকার করলেও নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। তার বক্তব্য, ঘটনার সময় তিনি মানসকিভাবে বর্পিযস্ত ছিলেন।
রুমানার চোখ নষ্ট হওয়ার জন্য দায়ী নন। রুমানা বিদেশে থাকায় তার বক্তব্য রর্কেড করা যায়নি। পাশাপাশি তার দু'চোখ নষ্ট হওয়ার ডাক্তারি সনদ এখনও তারা হাতে পায়নি ডিবি।
তার মানে কী....
রুমানার চোখ যেভাবে দাবি করা হয়েছে আসলে সেভাবে নষ্ট হয়নি। তিনি দৃষ্টি শক্তি হারাননি।
তবে আমার কথা হচ্ছে.. সাঈদকে যেভাবে দিনের পর দিন মানসিক যন্ত্রণায় রেখেছেন তাতে ....!!!!
এরপরও রুমানা না চাইলে সাঈদকে ছেড়ে যেতে পারতেন। হয়তবা ছেড়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। যেমনটা এখন নির্বিঘ্নে বিদেশে আছেন।
ভালো আছেন নিশ্চয়ই...!!!
আমি আসলে রুমানাদের ঘৃণা করি...সাঈদদের এমন পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেওয়ার জন্য...!!! তবে সাঈদের চূড়ান্ত অপরাধও ক্ষমা করা যায় না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।