১/ ঢাকা সিটি কর্পোরেশন রাস্তাগুলো বিশিষ্ট্য ব্যক্তিবর্গের নামে করার উদ্দ্যোগ নেন।
২/ দীর্ঘ চার বছর (২০০৫-২০০৯) কোন রাস্তাঘাট সংস্কারের উদ্দ্যোগ গ্রহণ করে নাই। (সিটি কর্পোরেশন রিপোর্ট ২০০৯)
৩/ ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকার সব বিলবোর্ড স্থাপনের দায়িত্ব `এ্যাড মিডিয়া" নামের এক প্রতিষ্ঠানকে বিনা টেন্ডারে প্রদান করা হয়। এই প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার আরাফাত রহমান।
৪/ বাংলাদেশ মশক নিধনে সবচেয়ে বড় কেলেংকারী সংঘঠিত হয় ২০০৩ সালে, ৩২৭ কোটি টাকা দিয়ে যে মশার ওষুধ ক্রয় করে তা আদৗ মশার ওষুধ ছিলোনা।
কিন্তু সিটি কর্পোরেশনের কারো বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। (প্রথম আলো, জানুয়ারি ২০০৭)
৫/ ৩০টি কমিউনিটি সেন্টার বিএনপি নেতাদের দখলে দিয়ে দেয়া হয়। যা ২০১০ সালে উদ্ধার করে সরকার।
৬/ বিশ্ব ব্যাংকের তদন্তে দেখা যায়, মহানগরীতে আলোর জন্য কেনা ২৭০ কোটি টিকি বাল্বের অর্ধেক লাগানো হয়নি।
৭/ এক হাজার ভুয়া ট্রেড লাইন্সেস প্রদান করা হয়।
কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়। (প্রথম আলো, ফেব্রুয়ারি ২০০৮)
৮/ মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহনকালে ৬৭০ কোটি টাকার তহবিল পেয়েছিলেন। আর এখন তা হ্রাস পেয়ে আছে ৬০ কোটি টাকায়।
৯/ বিগত ৯ বছরে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন একটা দেউলিয়া প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।
১০/ সিটি কর্পোরেশনের মোট বাজেট ২৭১৫ কোটি টাকা।
এর মধ্যে রাজস্ব এবং অণ্যান্য খাত থেকে আয় মাত্র ৮৫৬ কোটি টাকা । অর্থাৎ দূই তৃথীয়াংশ খরচ আসে সরকার এবং দাতাদের কাছ থেকে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।