সুস্থ ধারার রাজনৈতিক সমালোচনা করতে চায়। শুধু বাংলাদেশে নয় সারা বিশ্বের প্রতিটি দেশে রাষ্ট্রে যে কোন র্ধমীয় উগ্র মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক শক্তিকে কেউ পচন্দ করেনা। আমি যতটুকু জানি বিশ্বে কোন রাষ্ট্রে সরাসরি কোন র্ধম ভিক্তিক দল ক্ষমতায় নেই। মোট কথা হলো র্ধম হলো মানুষের মনের ও আত্নার খোরাক। র্ধমকে মানুষ লালন করে তার অন্তর আর বিশ্বাসে।

দেশে রাষ্ট্রে বা রাষ্ট্র শাসন ব্যাবস্থায় র্ধমকে লালন করা যায় না। র্ধম মানুষের জন্ম-মৃত্যু, বিবাহ, বিশ্বাস, সততা, ঈমাণ , আখলাক, ইথ্যাদিকে নিয়ন্ত্রণ করে। আর রাষ্ট্র মানুষের জীবণের নিরাপত্তা, স্বাধীনতা, অর্থনীতি, রাস্তাঘাট উন্নয়ন, যুদ্ধ, বৈদেশিক সর্ম্পক ইথ্যাদি নিয়ন্ত্রণ করেন। এবার আসাযাক আমাদের দেশের কিছু উগ্র মৌলবাদী সাম্প্রদায়ীক শক্তি ও বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমাতায় ও রাজনীতিতে তাদের সম্পৃক্ততা নিয়ে কিছু কথা। ২০০১ সালে উগ্র মৌলবাদী, রাজাকারদের সংগটন দের সাথে বি,এন,পি জোট বন্ধ হয়ে বেশ মজা আর সুবিধা হাসিল করতে সক্ষম হয় ।

যা বাংলাদেশের ইতিহাস আর আমাদের জন্য ছিল মারাত্বক লজ্জা জনক আর হতাশার বিষয়। জামাত শিবিরকে কাধেঁ তুলে বি,এন,পি যে কত মারাত্বক ভুল করেছে তা ২০০৮ নির্বাচনে হারে হারে টের পেয়েছে। শুধু বাংলাদেশে নয় বিশ্বের কাছে নিন্দিত হয়েছিল তৎকালীন বি,এন,পি সরকার, ইউরোপীয় ইউনিয়ন আর আমেরিকার চোখে তখন বাংলাদেশ উগ্র মৌলবাদী দেশে হিসাবে কালো তালিকাভুক্ত হয়। দেশে তখন ২০০১ হতে ২০০৬ পর্যন্ত মাথাছাড়া দিয়ে জেগে উঠেছিল জামাত শিবির পন্থী বাংলা ভাই, শায়েক আব্দুর রহমানের মত মারাত্বক ভয়ঙ্কর মৌলবাদী সন্ত্রাসী। গোটা বিশ্বে র্ধমের নামে গন্ডগোল লাগিয়ে দিয়েছিল উগ্র মৌলবাদী সৌদিয়ার নাগরিক - আল কায়দা নেতা ওসমা বিন লাদেন।

এই ওসমা বিন লাদের কারণে ধ্বংস হয় আফগানিস্তান। ওসমাবিন লাদেনের আলকায়দা আর জামাত শিবির একই প্রকৃতির সংঘটন। তাদের লক্ষ আর উদ্দেশ্য একই। এবার আসাযাক জামাত শিবির ও রাজাকারের নাম রিপ্লেস নব্যনাম ধারী হেফাজত নিযে কিছু কথা। বি,এন,পিকে আগেও দেখেছি জামাতের পায়ে গিয়ে মাতা নুয়ে দিতে, এবারও সেই একই দৃশ্য রাজনৈতিক ফায়াদা আর ভোট ব্যাংক বৃদ্ধি করতে বি,এন,পি হেফাজতের পায়ে গিয়ে নিজের মন্তক নুয়ে দিতে।

এখনো পর্যন্ত কোথাও দেখিনি হেফাজত বি,এন,পি মঞ্চে গিয়ে বক্তব্য দিতে, কিন্তু বি্এন,পি শীর্ষ নেতারা হেফাজতের মঞ্চে গিয়ে বক্তব্য দিয়েছে। ইতি মধ্যে ভালই র্দুনাম কুড়েয়েছেন মারাত্বক নারী বিদ্ধেষী উগ্র মৌলবাদী হেফাজত। ইতি মধ্যে জামাত শিবির রাজাকার দের নিয়ে বি,এন,পি একটি ১৮ দল নামে একটি নেংটি বানরের পাগলা গারদ তৈরী করেছেন। এবার তার সাথে যক্ত হয়েছে র্ধম অন্ধ উগ্রমৌলবাদ হেফাজত। এখন দেখাল পালা সব বানর মিলে কি করে, দেশকে কোথায় নিয়ে যায়।

হয়তো বি,এন,পি র্ধম অন্ধ উগ্রমৌলবাদী জামাত শিবির রাজাকার আর হেফাজতকে নিয়ে সাময়ীক লাভবান হবে আর রাষ্ট্রী ক্ষমতায় যেতে পারবে। আমরা দেখেছি বি,এন,পি গর্দান ইতি মধ্যে ত্যাড়া হয়ে গেছে জামাত শিবির রাজাকারদের কাধেঁ নিয়ে, এবার মজা দেখাল পালা হেফাজত নিয়ে কি করে বি,এন,পি। ।