আমারো পরান যা হা চায়....... পরেরদিন গেলাম থ্রি ডি মুভি দেখতে। টিকেট পাওয়া গেলো থ্রি মাসকেটিয়ার্সের
রাত ১১ টায় শো। আমার জ্বর থাকায় সারাটা দিন হোটেলেই শুয়ে থাকলাম। গলা দিয়েও কথা বেরোচ্ছিলো না। যেটা বেরোচ্ছিলো সেটা আমার ভয়েস না,মেইল ভয়েস হাহাহ।
বিকেল পর্যন্ত আমার ব্যটারী চার্জ হয়ে গেলো মোটামুটি। রেডি টেডি হয়ে হোটেল থেকে বের হলাম। বেশী দুরে ছিলোনা। হেটেই যাওয়ার মতো। ওখানে রাস্তার পাশের ওভারব্রিজেও এক্সেলেটর আছে।
ব্রিজের উপরে উঠে দেখি অনেক অনেক দোকান। ঝকঝকে দোকাংুলো আমাদের বসুনধরা সিটির দোকানের চেয়েও কত সুনদর। ওখান থেকে কখন মার্কেটে ঢুকে পড়লাম বুঝলাম না। কারন সেটা ছিলো কানেকটিং ব্রিজ মার্কেটের সাথে। তাই দোকেন দেখতে দেখতে চলে গেলাম।
বিশাল মার্কেটের ভেতরে পার্ক। ৪/৫ তলার সমান বা তারও উচু হবে একটা রোলার কোস্টার আরও কত ভয়নকর ভয়নকর খেলা।
তার পর কিছুখন ঘোরা ঘুরি করে মুভি দেখতএ গেলাম। অনেক দোকানেই দেখলাম লাইট জালিয়ে টিভি অন করে চলে গেছে। বুজলাম ওদের ইলেকট্রিসিটির কোনো সমস্যা নেই।
হলে ঢোকার আগে ঠ্থ্রি ডি চশমা দিলো। পরে নিলাম। পুরোটা ছবিই দারুন লাগলো। আমার আবার এই টাইপের মুভিগুলা দারুন লাগে। এর আগে বসুনধরায় স্টার ডাস্ট দেখেছিলাম সেটাও দারুন লেগেছিলো।
মুভি দেখে বের হতে হতে আরও রাত হলো। মার্কেটে দু একজন ছাড়া কেউ নেই । কোনো মতে রাস্তা খুজে টুজে আমরা বেরিয়ে আসলাম। তারপর আবার হোটেল। ঠিক করলাম ম্যকডোনাল্ডস এ খাব।
একটা বারগার অর্ডার করলাম। একটুও মজা লাগেনি ........কি জানি জ্বর ছিলো দেখেই নাকি বলতে পারছিনা। পরেরদিন গেলাম মিনারা টাওয়ার দেখতে.............. হোটেল থেকে তোলা ছবি। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।