লিখছি আমি যা মনে চায় । কারো ভালো না লাগলে কি আসে যায়। বারো মাসে তের পূজা ।
পূজা-পার্বন , ঈদ, বড়দিন এই নিয়ে আমার এই দেশ, ছোট এই বাংলাদেশ।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পূজার সাথে হয় রোজার ঈদের আনন্দ ।
ভাতৃত্ব আর সৌহাদ্যে দূর হয় দেশ আর জাতির হতাশা আর নিরানন্দ।
পূজার দিনে শঙ্খ বাজে , একই সাথে সমধুর আযান ।
আমরা যে ভেদাভেদধীন জাতি দেয় আবার নতুন করে জানান ।
কালী পূজা আর দিপাবলীর আলোক সজ্জা নিভার আগেই শুরু হয় কোরবানী ঈদের প্রস্তুতি ।
মনে করিয়ে দেয় আবার ত্যাগের মহিমার স্বঃতস্ফুর্তি ।
আল্লাহ্র সন্তুষ্টির জন্য সব মুসলমান দেন সামর্থ অনুযায়ী পশু কোরবানী।
সকল মুসলমানদের ত্যাগের ফলে একে অপরের সাথে দূর হয় হানাহানী।
সৃষ্টিকর্তার আদেশমত কোরবানীর পশু কেবল নিজের কিন্তু নয় । তাইতো সমান সমান তিনটি ভাগে ভাগ করে বিলিয়ে দিতে হয় ।
কি মহিমা সৃষ্টিকর্তার কি পরিবর্তন দেন তিনি মানবের মাঝে ।
তাইতো সকল মানুষ নিঃস্বার্থভাবে সব বিলিয়ে দেয় হাসিমুখে সবার মাঝে।
ধনী-গরিবের মিলনমেলা দেখা যায় ঈদগাহে্র ময়দানে ।
কি অমৃত ঢালো গো খোদা সব কাতারের মানুষ ঠায় নেয় সবার বুকের মাঝে ।
ঘুরে ফিরে ঈদ যেন বারে বারে আসে।
ধনী-গরিবের ব্যবধান যেন এইভাবে সৌহাদ্য আর সম্প্রিতীতে কাটে ।
আমরা মানুষ আমরাই সৃষ্টির সেরা জীব ।
যুগে যুগে যেন জ্বালিয়ে যেতে পারিগো খোদা এই ত্যাগ আর ভালোবাসার প্রদিপ । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।