নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার
অগ্রগতি ও উন্নয়নের ৮ বছর (২০০৩-২০১১)
সাফল্যসমূহ
১. কর আদায়ে সন্তোষজনক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন : পৌরসভার রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস হোল্ডিং ট্যাক্স। ২০০৩-০৪ অর্থ বছরে হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ের হার ছিল ৩১.৬৫%। বর্তমানে ২০১০-১১ অর্থ বছরের তা বেড়ে প্রায় ৬১% হয়েছে। ফলে পৌরসভার উন্নয়ণ কাজে গতিশীলতা এসেছে। এছাড়া হোল্ডিং ট্যাক্স কম্পিউটারাইজেশন করা হয়েছে।
ফলে পৌরবাসী ব্যাংকের মাধ্যমে হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ করতে পারছে।
২. ট্রেড লাইসেন্স আধুনিকীকরণ : ট্রেড লাইসেন্স আধুনিকীকরণ করার নিমিত্তে তথ্যসম্বলিত লাইসেন্স বই প্রণয়ন করা হয়েছে। ফলে ট্রেড লাইসেন্স ফি আদায়ে গতিশীলতা এসেছে।
৩. নতুন রাস্তা নির্মাণ, প্রশ্বস্তকরণ ও সংস্কার : ২০০৩-০৪ অর্থ বছরে নারায়ণগঞ্জ শহরের মোট রাস্তার দৈর্ঘ্য ছিল ৭৮.০০ কি:মি:। বর্তমান পৌর পরিষদের সুদক্ষ নেতৃত্বে তা বেড়ে ২৫৪.৬৫ কি:মি: হয়েছে।
৪. আধুনিক ফুটপাথ নির্মাণ : নাগরিকদের চলাচলের সুবিধার্থে বঙ্গবন্ধু সড়কের উভয় পার্শ্বে, নবাব সলিমুল্লাহ রোড ও সোহরাওয়ার্দী রোডে আধুনিক (৮৫০০ মি ফুটপাথ নির্মাণ করা হয়েছে।
৫. জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে গভীর ড্রেনসহ পর্যাপ্ত ড্রেন নির্মাণ : এক সময় নারায়ণগঞ্জের প্রধান সমস্যা ছিল জলাবদ্ধতা। এই জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে পৌরসভা গভীর ড্রেনসহ মোট ১৩৭.৪৩ কি:মি: ড্রেন তৈরি করেছে।
৬. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ : ১৯৮৫ সালে শহীদ মিনারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হলেও তা পূর্ণাঙ্গ রূপ লাভ করেনি। ভাষা শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে পৌর কর্তৃপ ২০০৫ সালে চাষাড়ায় সে শহীদ মিনারটিকে পূর্ণাঙ্গ করে পৌর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রূপান্তরিত করেছেন।
শহীদ মিনারে চারপাশের দেয়াল ও মূল প্রবেশদ্বারে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের ক্রমধারা ম্যুরালের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে।
৭. ১৬ জুন ২০০১ সালে শহীদদের স্মৃতিচারণকল্পে ফলক নির্মাণ : ১৬ জুন ২০০১ সালে চাষাড়াস্থ আওয়ামীলীগ অফিসে বর্বরোচিত বোমা হামলায় ২০ জন নৃশংসভাবে নিহত হন। নিহতদের স্মরণে পৌর কর্তৃপক্ষ ২০০৭ সালে চাষাড়ায় একটি স্মৃতি ফলক নির্মাণ করেছেন এবং বোমা হামলায় নিহত সাইদুল হাসান বাপ্পির নামে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়।
৮. মুক্তিযোদ্ধাদের পৌর কর মওকুফ : মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাঁদের বীরত্বপূর্ণ অবদানের প্রতি সম্মান জানিয়ে দেশের ৩০৯টি পৌরসভার মধ্যে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা ২০০৭ সালে সর্বপ্রথম মুক্তিযোদ্ধাদের পৌরকর মওকুফ করে।
৯. মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ভাস্কর্য ও ম্যুরাল নির্মাণ: পৌর এলাকার প্রাণকেন্দ্র ২নং রেলগেইট মোড়ে ‘ফিরে দেখা ৭১’, পৌর এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থান মেট্রো হল মোড়ে ‘বিজয় উল্লাস’, এবং পৌর এলাকার প্রবেশদ্বার হাজীগঞ্জ মোড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানার্থে ‘শ্রেষ্ঠ সন্তান’ শিরোনামে ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে। এসব ভাস্কর্য নির্মাণের ফলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারাবাহিকতা রার পাশাপাশি যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রিত হয়েছে এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেয়েছে। পৌর এলাকার দেওভোগ এলএনএ রোড মোড়ে অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে একটি ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে ফলে উক্ত স্থান যানজটমুক্ত হয়েছে।
১০. স্বাধীনতা চত্বর নির্মাণ : শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কের বর্ধিতাংশে শীতলক্ষ্যা মোড়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানসহ জাতীয় চার নেতার ভাস্কর্য নির্মাণ ও স্বাধীনতা চত্বর নামকরণ করা হয়।
১১. মুক্তিযোদ্ধা, ভাষাসৈনিকদের নামে সড়কের নামকরণ : ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য পৌর এলাকার মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এ.কে.এম শামসুজ্জোহা, গিয়াসউদ্দিন বীরপ্রতীক, আফজাল হোসেন, শফি হোসেন খান, আব্দুর রউফ, গোলাম মহীউদ্দিন সহিজান, ভাষাসৈনিক আজগর হোসেন ভূঁইয়া, মমতাজ বেগম এবং নারায়ণগঞ্জে শিক্ষা বিস্তারের অগ্রপথিক খগেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর নামে বিভিন্ন সড়কের নামকরণ করা হয়।
১২. কবরস্থান, শ্মশানঘাট নির্মাণ ও উন্নয়ন : ২০০৭ সালে কবরস্থান ও শ্মশানঘাটের সীমানা প্রাচীর, মাটি ভরাট, অজুখানা আলোকিতকরণসহ রাস্তা উন্নয়ন করা হয়। এছাড়া প্রতিটি কবরস্থানের ১০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন কাজ চলছে।
১৩. আলী আহাম্মদ চুনকা পৌর পাঠাগার ও মিলনায়তন : জেলার সংস্কৃতি চর্চার প্রাণকেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত এই পাঠাগার ও মিলনায়তনটি। আধুনিক প্রযুক্তিগত সকল ধরনের সুবিধাসম্বলিত বাংলাদেশে এটিই প্রথম পরিবেশবান্ধব বা ইকো-বিল্ডিং। এতে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ও সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
১৪. ওয়েবসাইট প্রণয়ন : বর্তমান সরকারের ঘোষিত জিডিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা নিজস্ব ওয়েবসাইট চালু করে। যার মাধ্যমে নাগরিকগণ সহজেই প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারবেন। http://www.narayanganjcity.org
১৫. শহরের যানজট সমস্যা নিরসনকল্পে রেললাইন বরাবর বিকল্প রাস্তা নির্মাণ : পৌর কর্তৃপক্ষ শহরের যানজট নিরসনসহ শহরবাসীর চলাচলের সুবিধার্থে রেললাইন বরাবর বিকল্প রাস্তা নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। রোড ডিভাইডার তৈরি করে গাড়ি ও রিক্সার জন্য আলাদা চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
১৬. ওয়ার্ডভিত্তিক আধুনিক মার্কেট নির্মাণ : পৌরসভার রাজস্ব আয় বৃদ্ধিকল্পে ওয়ার্ডভিত্তিক আধুনিক মার্কেট নির্মাণের পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে।
৪নং ওয়ার্ডে মাধবী পৌর প্লাজা, ৩নং ওয়ার্ডে চাষাড়া, ধর্মতলা ও খানপুর পৌর মার্কেট এবং পঞ্চবটিস্থ পৌর মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়াও টানবাজারে ১০তলাবিশিষ্ট পৌর পদ্ম প্লাজা এবং অপরাজিতা প্লাজার নির্মাণ কাজ চলছে।
১৭. বহুতল বিশিষ্ট আধুনিক দ্বিগুবাবুর বাজার নির্মাণ : সরকারী ও পৌরসভার নিজস্ব অর্থায়নে নারায়ণগঞ্জ শহরে প্রথম বহুতল বিশিষ্ট আধুনিক দ্বিগুবাবুর বাজার নির্মাণের ফলে ইনস্টিটিউট ও মীর জুমলা রোডের যানজট নিরসন হয়েছে। পৌরবাসী অনায়াসে দৈনন্দিন কাঁচাবাজারের প্রয়োজন মিটাতে পারছে।
১৮. অস্থায়ীভিত্তিতে হকার্স পুনর্বাসন : পৌর কর্তৃপক্ষ হকারদের কথা বিবেচনা করে ২০০৭ সালে যৌথ বাহিনী ও জেলা প্রশাসনের সহায়তায় সলিমুল্লাহ রোডে প্রায় ৯৬৮ জন হকারকে পুনর্বাসন করেছে।
ফলে ফুটপাথ হকার মুক্ত হয়েছে।
১৯. পৌর সম্পত্তি উদ্ধার : পৌর পরিষদ পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারী ও জনসাধারণের সহযোগিতায় পৌরসভার বেদখলকৃত প্রায় ৯০% পৌর সম্পত্তি অবৈধ দখলদারদের নিকট থেকে উদ্ধার করেছে।
২০. আধুনিক ও পরিকল্পিত শহর গড়ে তোলার লক্ষ্যে মাস্টার প্ল্যান প্রনয়ণ ও বাস্তবায়ন : ২০০৬ সালে নগর পরিচালন ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে একটি আধুনিক ও যুগপোযোগী শহর গড়ে তোলার লক্ষ্যে মাস্টার প্ল্যান প্রনয়ণ করা হয়েছে।
২১. ইমরত নির্মাণে অনুমোদন প্রদান : নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা শহরকে পরিকল্পিত উপায়ে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০০৩ সাল থেকে ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ১৯৯৬ (বর্তমানে ২০০৬) মোতাবেক ইমারত নির্মাণ অনুমোদন প্রদান করে আসছে।
২২. খাল পুনঃউদ্ধার ও সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন : প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ ও বিনোদন কেন্দ্র নির্মাণকল্পে পৌরসভার খাল পুনঃউদ্ধার ও সংস্কার কর্মসূচি শুরু করেছে যা অব্যাহত আছে।
২৩. শহরের যানজট নিরসনের লক্ষ্যে পঞ্চবটিস্থ পৌর ভূমিতে ট্রাক টার্মিনাল স্থানান্তর : পৌরসভা এবং BMDE-এর অর্থায়নে নারায়ণগঞ্জ শহরকে যানজটমুক্ত করার নিমিত্তে পঞ্চবটিস্থ পৌর ভূমিতে ২০০৭ সালে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ করা হয়।
২৪. শহর আলোকিতকরণের জন্য আধুনিক সোডিয়াম লাইট, টিউব লাইট স্থাপন : শহর আলোকিতকরণের জন্য অদ্যাবধি সোডিয়াম লাইট পয়েন্ট সচল ৩০৬টি, ৪০ ওয়াট টিউব লাইট পয়েন্ট ২০৭০টি, ৪০০ ওয়াট মেটাল হেডলাইট ২৪টি সর্বমোট ২৩৪৭টি পয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে।
২৫. গণশৌচাগার নির্মাণ : পৌরবাসীর চলাচলের সময় আপদকালীন প্রয়োজন মেটানোর লক্ষ্যে ২নং রেলগেইট, ধর্মতলা, পঞ্চবটি, কালীর বাজার, শহীদ মিনার সংলগ্ন ও দ্বিগুবাবুর বাজারসহ অন্যান্য স্থানে মোট ১০টি গণশৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে।
২৬. জনস্বার্থে পাম্প হাউজ নির্মাণ : পৌরবাসীর বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের লক্ষ্যে ১নং ওয়ার্ডে ২টি এবং ৩নং ওয়ার্ডে ১টি পাম্প হাউজ স্থাপন করা হয়েছে।
২৭. বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আধুনিকীকরণ : বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিক নগর পরিকল্পনার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এ বিষয়কে বিবেচনা করে ২০০৭ সালের মে মাস থেকে পৌর কর্তৃপক্ষ বিষাক্ত ক্লিনিক্যাল বর্জ্য সম্পূর্ণ আলাদাভাবে সংগ্রহ করে ডাম্পিং করছে। এছাড়া গৃহস্থালী বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পৌরসভা ও এনজিওসমূহের যৌথ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে পরিচালিত হচ্ছে।
২৮. শহরের বিভিন্ন স্থানে ফোয়ারা, সড়কদ্বীপের সৌন্দর্যবর্ধন ও বৃক্ষায়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন : আধুনিক শহর উপহার দেয়ার লক্ষ্যে পৌরভবনের সামনে দৃষ্টিনন্দন একটি ফোয়ারা, সড়কদ্বীপের সৌন্দর্যবর্ধন ও বৃক্ষায়ন কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে।
২৯. নারায়ণগঞ্জ চারুকলা ইনস্টিটিউটের উন্নয়ন : চারুকলা ইনস্টিটিউটের প্রবেশ মুখে প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ এবং ছাত্রছাত্রীদের জন্য খেলার মাঠ, সুপেয় পানি ও টয়লেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
৩০. বঙ্গবন্ধু সড়ক বর্ধিতকরণ : বঙ্গবন্ধু সড়ক এর সাথে শহর যেন থেমে যেত নিতাইগঞ্জ মোড়ে।
সরু বখতিয়ার খিলজী সড়কের যানজট ১৮ নং ওয়ার্ডবাসীদের বুকে চেপে ছিলো জগদ্দল পাথরের মতো। বর্ধিত বঙ্গবন্ধু সড়ক কেবল এ ওয়ার্ডবাসী নয় শহরের পুরো দক্ষিণ অংশের মানুষের জন্য নতুন পৃথিবীর উন্মোচন করেছে। নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা ও অউই-এর অর্থায়নে ১.১০ কি.মি. রাস্তা ও ২.২১ কি.মি. ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে।
৩১. ১নং বাবুরাইল (মোবারকশাহ্) সড়ক প্রশস্তকরণ : টএওওচ প্রকল্পের আওতায় ০.৭২ কি.মি. রাস্তাটি একপাশ প্রশস্ত করে উন্নত রাস্তা ও ফুটপাত নির্মাণ করা হয়েছে। একই সাথে রাস্তার পাশের খালটিও সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
৩২. পঞ্চবটিতে শিশুপার্ক নির্মাণ : শিশু পার্ক নারায়ণগঞ্জবাসীর দীর্ঘদিনের দাবী আর আধুনিক নগরায়নের পূর্বশর্ত। পৌরসভা ইতোমধ্যে চচচ-এর আওতায় পঞ্চবটিতে নিজস্বভূমিতে শিশুপার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে যার নির্মাণ কাজ চলমান।
৩৩. বস্তি উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ : বস্তিবাসীদের উন্নয়নের জন্য অউই-এর অর্থায়নে বস্তিতে দরিদ্র মহিলা ও পুরুষদের নিয়ে ১২টি ঈউঈ এবং ৮০টি প্রাথমিক দল গঠন করে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, স্বাস্থসেবা, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ ও ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। তাছাড়া টঘউচ ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে বিভিন্ন প্রকল্প চলমান আছে।
৩৪. মাসদাইর কেন্দ্রীয় পৌর কবরস্থান জামে মসজিদ নির্মাণ : প্রায় ২০০ বছরের পুরনো মাসদাইর কবরস্থানে মোঘল স্থাপত্যের আদলে ৫তলাবিশিষ্ট পৌর কবরস্থান জামে মসজিদের নির্মাণ কাজ চলছে।
এতে প্রায় ১২ হাজার মুসল্লি একসাথে নামাজ আদায় করতে পারবেন।
৩৫. পৌর গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট : নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা পৌর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রবর্তন করে ফুটবলকে জনপ্রিয় ও খেলোয়াড়দেরকে উৎসাহিত করে।
৩৬. গোপনগর আলী আহাম্মদ চুনকা স্টেডিয়াম : গোপনগর খেলার মাঠটি পূর্ণাঙ্গ স্টেডিয়ামে রূপ দেয়ার লক্ষ্যে ‘আলী আহাম্মদ চুনকা স্টেডিয়াম’ নামে এ মাঠটির নির্মাণ কাজ চলমান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।