আমাদের দেশে কত কিছুরই আইন আছে, কিন্তু কয়টা মানা হয়। কোন মানুষ যদি অপরাধ করে তবে তার শান্তি হওয়া বাঞ্ছনিয়। কিন্তু এমন কোন শাস্তি হওয়া উচিত নয় যেটার জন্য যিনি শাস্তি দিবেন, তিনি অপরাধী হবেন।
ছাত্রদের মোবাইল ব্যবহার করা উচিত নয় এবং সেটার জন্য বিধি নিষেধও আছে। একটা ছাত্র যদি মোবাইল ব্যবহার করে তবে তার শাস্তি হওয়া উচিত।
তাই বলে তাকে বেত্রাঘাত করে রক্তাক্ত করে ফেলা কি কোন শাস্তির মধ্যে পড়ে নাকি নতুন কোন অপরাধের মধ্যে পড়ে?
গত ১৬অক্টোবর সকাল ১০টার দিকে রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কলেজপাড়ার বাসা থেকে মাদ্রাসায় যাওয়ার সময় ছাত্র নজরুল ইসলাম একটি মোবাইল ফোনসেট সঙ্গে নিয়ে যায়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওই মাদ্রসার হেফজ বিভাগের শিক্ষক মো. মোবারক হোসেন তার পিঠ ও দুই হাতের বাহুতে বেত দিয়ে বেধড়ক পেটায়। এতে তার পিঠ ও বাহুতে মারাত্মক ক্ষত সৃষ্টি হয়। এ ঘটনাটি তখন সে বাসার কাউকে জানায়নি। এই ঘটনার দুই দিন পর গত ১৯অক্টোবর দুপুর দুইটায় পড়া-ভাল হয়নি অভিযোগে আবারও তাকে বেত দিয়ে পেটায় ওই শিক্ষক।
দ্বিতীয়বার বেত্রাঘাত করার পড়ে আঘাত প্রাপ্ত স্থান দিয়ে রক্ত বের হয়। পড়ে ছাত্রের বড় ভাই তাকে হসপিটালে ভর্তি করে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।