পাপ কখনও পিছু ছাড়ে না আজ হোক কাল হোক সে মূল্য নিতে আসবেই ।
শর্ক্ষািথী র্নযািতন রোধে উচ্চ আদালত ও সরকাররে সংশ্লষ্টি দুটি মন্ত্রণালয় বভন্নিি উদ্যোগ নওয়োর পরও পরস্থতিরিি তমনে উন্নতি হচ্ছে না। শর্ক্ষািথীকে মারধর করে হাসপাতালে পাঠয়েি দওয়োর মতো ঘটনা প্রায়ই ঘটছ। ে সাম্প্রতকি সময়ে উচ্চ আদালতে একটি রটরিে পরপ্রক্ষিতেেি শক্ষাি এবং প্রাথমকি ও গণশক্ষাি মন্ত্রণালয় বষয়িটরি ওপর বশষিে নজর দচ্ছ। িে দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করে শক্ষািপ্রতষ্ঠািনে শারীরকি শাস্তি নষদ্ধিি করা হয়ছ।
েে
এত কছিু হবার পর ও থামছে না কোমলমতি শক্ষর্িাথীদরে উপর নর্যিাতন । ঘঁনা ব্যাখ্যার আগে চলুন দখেি কছিু শক্ষিকরুপী হায়নোদরে র্কমকান্ড
গত ২৪ সপ্টম্বেরে ধানমন্ডি স্কলার স্কুল অ্যান্ড কলজরেে ঘটনা। নবম শ্রণীের এক ছাত্র অঙ্ক না পারার কারণে স্কুল কমটরিি চয়োরম্যান আবুল কাশমে তাকে স্যান্ডলে দয়েি পটোন। ওই ছাত্ররে বাবা গোলাম মোস্তফা প্রথম আলোকে বলন,ে ছলরেে ভাষ্যমত,ে অঙ্ক না পারায় ওই শক্ষকি ক্লাসে অন্য ছাত্রদরে সামনইে পায়রে স্যান্ডলে দয়েি তাঁর ছলকেেে পটোন। এ ঘটনার পর স্কুলরে কয়কজেন শক্ষকি তাঁর বাসায় গয়েি দুঃখ প্রকাশ করন।
ে
গত ৭ আগস্ট রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় শক্ষকিরে বদমে প্রহারে ক্ষতবক্ষতি হয় নয় বছররে শশুি সাদয়াি আফরন। ি কোনাপাড়া মান্নান সরকারি বদ্যািলয়রে ওই ছাত্রীকে ঢাকা মডকেলিে কলজে হাসপাতালের্ ভতি করা হয়। এর আগে রাজধানীর বয়ািম স্কুলরে একজন শক্ষকিাি কয়কজেন ছাত্রীর মাথার চুল কটেে দয়ছিলেনি। ে এরপর অভভািবকদরে প্রতবািদরে মুখে ওই শক্ষকিাি ক্ষমা চয়ছেনে। ে প্রথম আলোর পক্ষ থকেে যোগাযোগ করা হলে ওই অভভািবক জানান, সামাজকি কারণে এ বষয়িে তনিি কছুিই বলতে চান না।
আইডয়ািল স্কুল নয়েি আদালতরে বস্ময়ি: শর্ক্ষািথীদরে শারীরকি শাস্তি তথা র্নযািতন বন্ধে সরকারি র্নদশিরেে পরও মতঝলিি আইডয়ািল স্কুলরে মতো নামী বদ্যািলয়ে ছাত্র ‘র্নযািতনর’ে ঘটনায় বস্ময়ি প্রকাশ করছনেে উচ্চ আদালত। আইডয়ািল স্কুলে ১৬ শর্ক্ষািথীকে শাস্তি দওয়োর অভযোিগ তদন্ত করে শক্ষািসচব,ি প্রাথমকি শক্ষাি অধদপ্তির এবং মাধ্যমকি ও উচ্চ মাধ্যমকি শক্ষাি অধদপ্তিররে মহাপরচািলককে দুই সপ্তাহরে মধ্যের্ পূণাঙ্গ প্রতবদিনে দতেি বলছনেে হার্ইকোট। বাংলাদশে লগ্যািল এইডর্ সাভসসিে ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) এবং আইন ও সালশি কন্দ্ররেে (আসক) দায়রে করা রটরিে পরপ্রক্ষিতেেি গত ২৮ সপ্টম্বেরে আদালত ওই আদশে দন। ে মতঝলিি আইডয়ািল স্কুল অ্যান্ড কলজেে ১৬ শর্ক্ষািথীকে বভন্নিভিাবে শারীরকি শাস্তি দওয়ো হয়ছেের্ মমে গত ২৭ ও ২৮ অক্টোবর একটি জাতীয় দনকৈেি খবর প্রকাশতি হয়। এরপর ব্লাস্ট ও আসক হার্ইকোটে রটি কর।
ে ১৪ অক্টোবর মামলার পর্রবতী শুনানরি দনি ঠকি করা হয়ছ। েে
সংবাদপত্ররে প্রতবদিনে অনুযায়ী সাম্প্রতকি সময়ে শর্ক্ষািথীদরে প্রতি অমানবকি শাস্তি দওয়োর ১৮টি ঘটনা চহ্নতিি করছেে মানবাধকাির সংগঠন আইন ও সালশি কন্দ্রে এবং বাংলাদশে লগ্যািল এইড অ্যান্ডর্ সাভসসিে ট্রাস্ট (ব্লাস্ট)। মন্ত্রণালয়রে পক্ষ থকেে ঘটনাগুলো তদন্ত করতে কমটিি গঠন করা হয়ছ। েে মাদ্রাসা শক্ষাির্ বোড চারটি শাস্তরি ঘটনা তদন্ত করে সম্প্রতি উচ্চ আদালতে প্রতবদিনে জমা দয়ছি। েের্ বোড সূত্র জানায়, ঘটনাগুলোর সত্যতা মলছি।
েে সংশ্লষ্টি শক্ষকিরো দুঃখ প্রকাশ করছনে। ে এই প্রক্ষোপটে অভযুিক্ত শক্ষকিদরে বরুিদ্ধে কী ধরনরে ব্যবস্থা নওয়োর সুযোগ আছ,ে তা উল্লখে করে আদালতে প্রতবদিনে দওয়ো হয়ছ। েে
এদকেি আদালতরে র্নদশিেে মাধ্যমকি ও উচ্চশক্ষাি অধদপ্তির তদন্ত করে কছুি উল্লখযেোগ্য ঘটনার সত্যতা পয়ছে। েে এগুলো হচ্ছ:ে কুড়গ্রািমরে উলপুির উপজলোর জুম্মাহাট দারুল উলুম সনয়িরি মাদ্রাসার একটি ঘটনা। এক ছাত্রী নামাজ না পড়ায় তাকে পটয়িেি হাসপাতালে পাঠান তাঁর শক্ষকি গোলাম মাওলা।
মাগুরা সদররে আবদে আলী খান দাখলি মাদ্রাসার নবম শ্রণীের এক ছাত্রীকে মারধর করে শক্ষকি ইদ্রসি আলী। ফরদপিুর সদররে ভাসানচর গ্রামরে একটি মাদ্রাসার শর্ক্ষািথীর পায়ে বদমে প্রহার করনে তার শক্ষকি। সরািজগঞ্জরে শাহজাদপুর উপজলোর পটয়াি হাইস্কুলরে নবম শ্রণীের এক শর্ক্ষািথীকে পটয়িেি আহত করনে তার শক্ষকি আরফনেি আহমদ। ে বরগুনার বামনা উপজলোর সারওয়ারজান পাইলট মাধ্যমকি বদ্যািলয়রে শক্ষকি দীন ইসলাম নবম শ্রণীের এক শর্ক্ষািথীকে পটয়িেি আহত করার পর তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। খুলনা শহররে নজরুলনগর প্রাথমকি বদ্যািলয়রে এক ছাত্রী পরীক্ষায় কম নম্বর পাওয়ায় শক্ষকি ববীে বশ্বািস বদমে প্রহার করন।
ে ফনীে শহররে বরঞ্চিিি সরকারি প্রাথমকি বদ্যািলয়ে রং-পনসেলি না নওয়োয় প্রধান শক্ষকি রত্না বগমে ২০ ছাত্রীকে মারধর করন। ে বান্দরবানরে ইসলামী শক্ষািকন্দ্রেে সাত বছররে এক ছাত্রীকে শক্ষকি আবদুর রহমি মারধর করে হাসপাতালে পাঠান। ফরদপিুররে বোয়ালমারী উপজলোর চোতুল সরকারি প্রাথমকি বদ্যািলয়রে শক্ষকি জাহদুেল ইসলাম পঞ্চম শ্রণীের একজন ছাত্রীকে বঞ্চরেে নচেি মাথা দয়েি শাস্তি দন। ে কুড়গ্রািম পৌরসভা এলাকার পলাশবাড়ি মধ্যপাড়া বসরেকারি প্রাথমকি বদ্যািলয়রে র্চতুথ শ্রণীের ছাত্রী শাহনাজ সুলতানাকে প্রধান শক্ষকি মারধর করন। ে শরণখোলার মাঠরপোড় আকন্দপাড়া দাখলি মাদ্রাসার অষ্টম শ্রণীের এক ছাত্রকে তার শক্ষকি মারধর করলে তাকে হাসপাতালের্ ভতি করা হয়।
এগুলোর বাইরওে অসংখ্য ঘটনা আছ,ে যগুেলো সংবাদমাধ্যমে প্রকাশতি না হওয়ায় এখনো অজানা।
আইন ও সালশি কন্দ্ররেে আইনজীবী অবন্তী নুরুল প্রথম আলোকে বলন,ে মাদ্রাসার্ বোডরে প্রতবদিনে আদালতে জমা হয়ছ। েে শক্ষাি মন্ত্রণালয়রে প্রতবদিনে খুব শগগিরি পাওয়া যাব। ে তনিি বলন,ে ‘প্রথমে আমরা ১৩টি শারীরকি শাস্তরি কথা উল্লখে করে রটি আবদনে করছলোিম। গত দুই মাসে সংবাদপত্ররে খবর অনুযায়ী আরও পাঁচ-ছয়টি ঘটনা যুক্ত করা হয়ছেে এবং ঘটনা ঘটলে তা ওই রটরিে সঙ্গে সম্পূরক তালকাি হসবিেে যুক্ত করা হব।
’ে
‘কুড়াল মাইরা মাতা ফাটায়ে দাও’: ‘আমার মাতায় কুড়াল মাইরা ফাটায়ে দাও। ’ শক্ষকিরে বতরেে বাড়তেি মাথায় আঘাত পাওয়া শশুি সরািজুলরে এইর্ আতনাদ শুনে কত মানুষ যে কঁদেছনে,ে তার হসািব নই। ে কন্তুি যে শক্ষকি পটয়িছিলেনি,ে তনিি আজও তা স্বীকার করতে চান না। কৃষক বাবা মো. নজরুল ইসলাম শখে প্রায় দুই বছর ধরে সন্তানটি সুস্থ করার চষ্টোয়র্ সবস্ব খুইয়ে পথে বসার উপক্রম হয়ছনে। ে
বাগরহোটরে রামপাল উপজলোর সোনাতুনয়াি মাদ্রাসার ছাত্র মো. সরািজুল ইসলাম (১২)।
২০০৮ সালে সে পড়ত তৃতীয় শ্রণীেত। ে মাদ্রাসার শক্ষকি মাওলানা আবদুল মালকে একদনি ক্লাসে এক ছাত্রকে বতে দয়েি আঘাত করলে তা এসে লাগে সরািজুলরে মাথায়। এরপর চকৎিসিা করানো হলে সে সুস্থ হয়। ওই সময় মাদ্রাসার পক্ষ থকেে সাড়ে তনি হাজার টাকার্ আথকি সহায়তা দওয়ো হয়। পররে বছর ২০০৯ সালরে জুলাই মাসে ওই শক্ষকি আবারও সরািজুলকে বতে দয়েি মাথায় আঘাত করন।
ে মাথার একই জায়গায় দ্বতীিয় দফায় আঘাত লাগার পর ওই শক্ষকি বা মাদ্রাসার্ কতৃপক্ষ আর কোনো দায়ত্বি নয়নে। ি গতকাল রোববার বাবা নজরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলন,ের্ দীঘ চকৎিসিার পর সরািজুল কছুিটা সুস্থ হলওে মাঝমধ্যেে যন্ত্রণায় ছটফট কর। ে
যোগাযোগ করা হলে শক্ষকি আবদুল মালকে ঘটনারর্ বণনা শুনে ফোন রখেে দন। ে এরপর আর ফোন ধরননে। ি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবদুল আজজি জানান, ‘ওই ঘটনাটি কীভাবে ঘটছলে,ি তা আজও রহস্যজনক।
তবে যত দনি সে ছাত্র ছল,ি তাকে কছুিটার্ আথকি সাহায্য করা হয়ছলে। ি’ অধ্যক্ষ জানান, তাঁর মাদ্রাসায় এখন কোনো শক্ষকি লাঠি নয়েি ক্লাসে যান না বা মারধর করনে না।
মাধ্যমকি ও উচ্চশক্ষাি অধদপ্তিররে মহাপরচািলক নোমান উর রশীদ প্রথম আলোকে বলন,ে শারীরকি শাস্তি আগে থকইেে চলে আসছ। ে এখন কছুিটা কমলওে বন্ধ হয়ন। ি তবে এখন মানুষ সচতনে, গণমাধ্যম র্সতক এবং এটা বসরেকারি সংস্থাগুলোরর্ কাযক্রমরে অংশ।
সব মলয়িেি শারীরকি শাস্তরি বরুিদ্ধে সামাজকি আন্দোলন গড়ে উঠছ। েে তনিি জানান, জাতীয় শক্ষািক্রম ও পাঠ্যপুস্তকর্ বোডরে বইয়রে সঙ্গে শক্ষকি-শর্ক্ষািথীদরে জন্য একটি পুস্তকাি দওয়ো হব। ে তাতে শারীরকি শাস্ত,ি জঙ্গবািদ ও ইভ টজংিি প্রসঙ্গ থাকব। ে
জানা যায়, শক্ষকিদরে অনকেে এখনো প্রজ্ঞাপনটি র্সম্পকে জাননে না। এ র্সম্পকে প্রাথমকি শক্ষাি অধদপ্তিররে মহাপরচািলক শ্যামল কান্তি ঘোষ সম্প্রতি প্রথম আলোকে বলন,ে শশুি অধকাির বষয়িে অনকে সচতনেতা এসছ।
েে এখন স্কুলে শশুিদরে পটোনোর ঘটনা কমে এসছেে এবং সাম্প্রতকি বভন্নিি পদক্ষপরেে ফলে এটা আরও কমে যাব। ে
এ প্রসঙ্গে প্রাথমকি ও গণশক্ষাি মন্ত্রণালয়রে উপসচবি (বদ্যািলয়) প্রণব কুমার নয়োিগী প্রথম আলোকে গতকাল রাতে বলন,ে ‘ঢাকার যাত্রাবাড়ী, বগুড়া, রাজশাহী ও লক্ষ্মীপুরে শশুি-শর্ক্ষািথীদরে শাস্তি দওয়ো হয়ছলে। ি সবগুলো ব্যাপারে আমরা বভািগীয় শাস্তরি ব্যবস্থা নয়ছি। েি এ ব্যাপারে মন্ত্রণালয় থকেে বারবার র্নদশিনোর পরও শক্ষকিরো কনে শশুিদরে শাস্তি দয়ছিনে,ে তা জানতে চয়ছে। েি পুনরায় তাঁদরে হুঁশয়াির করে দয়েি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়ছ।
ে’ে
আসুন এবার একটু খতয়িে দখেি কনে এই নর্যিাতন করে শক্ষিকরা
[ংন]১. শহররে শক্ষিকরা মূলত শক্ষর্িাথীদরে উপর প্রহার করনে তাদরেকে গোপন(েপ্রাইভটে) না পরাতে পরেে ।
২. যারা শক্ষিকদরে কাছে প্রাইভটে পড়নে তারা ক্লাশে থাকে আদরে থাকে এবং র্মাকস ও পায় অন্যদরে থকেে বশেী ।
*আমি এক ছাত্রীকে পড়াতাম উত্তরায় । সে বারবার গনতিে ফলে করত । কন্তিু উপায়ন্তর না দথেে ঐ অভবিাবক যখন স্কুলরে সইে শক্ষিককে তার বাসায় রাখল তখনই ছাত্রীর র্মাকস ফলে থকেে ৭০ এ উঠে যায় ।
৩. যাদরে কে সে তার প্রাইভটে ব্যাচে পায় না তাদরে উপর শক্ষিকরা একটু বশেী চড়াও হয় । আর যারা ব্যাচে একবার গয়িে চলে আসে তাদরে জন্য তো কথাই নাই । (এখানে একটা ব্যাপার আছে তা হলো শক্ষিক যত ভালোই হোক না কনে তার পড়া হয়ত ঐ শক্ষর্িাথী বুঝে না, বা তার সাথে অন্য শক্ষিকদরে ব্যাচ টাইম মলিে না অথবা ঐ শক্ষিকদরে সাথে তার অ্যাডজাস্টমন্টে হয় না । এসব কারনে একজন শক্ষর্িাথী ব্যাচ ছড়েে চলইে আসতে পারে । )
৪. ঢাকার বড় বড় যে সমস্ত স্কুলে এক বষিয়ে একাধকি টচিার থাকে সখোনকার অবস্থা আরো ভয়াবহ ! কারন এক টচিাররে কাছে পড়লে অন্য টচিার রাগ হোন ।
এক বষিয়ে একাধকি টচিার থাকে তবে একজন শক্ষর্িাথীর পক্ষে কি সম্ভব সবার কাছে পড়ে সবাইকে খুশি রাখার ?
৫. ক্লাশরে দু একজন ছাত্র যদি প্রাইভটে এ না যায় র্অথাৎ টচিার যদি তাকে না পায় সে ক্ষত্রেে টচিার তার উপর চড়াও হোন । আচ্ছা ঐ শক্ষর্িাথী তো প্রাইভটে পড়ার মত সার্মথ্য নাও থাকতে পারে ।
৬. এসমস্ত নানাবধি কারনে শক্ষিকদরে প্রহাররে শকিার হয় শক্ষর্িাথীরা ।
আসুন গ্রামরে বা ঢাকার বাইররে চত্রিটা দখেি
৭. গ্রাম দশেে প্রহারটা চলে বশেী ।
৮. প্রহাররে চয়েওে ভয়াবহ অবস্থা যটো সটো হলো শক্ষিকদরে দ্বারা শক্ষর্িাথীদরে যৌন হয়রানরি শকিার ।
৯. শক্ষর্িাথীরা তাদরে সমাজকি অবক্ষয় ও শক্ষিকদরে প্রতি শ্রদ্বাশীল থকেে চপেে যায় এ বষিয় গুলো । ফলে অনকে জানোয়াররুপী শক্ষিকরা পার পয়েে যায় ।
১০. স্কুল থকেে মাদ্রাসায় প্রহাররে পরমিান অনকে বশেী (আমি একটা মাদ্রাসায় শক্ষিকতা করতাম,সখোনে দখেতাম ছাত্রদরে গরুর মত পটোনো হচ্ছ)ে। এসব প্রতষ্ঠিানরে শক্ষিক দ্বারাও যৌন হয়রানরি শকিার হয় শক্ষর্িাথীরা ।
ক্স টঙ্গীর ঘটনা
আট বয়স বয়সেী ছোট এক বাচ্চা পড়ত মসজদিরে হুজুররে কাছে ।
তো একদনি মা তার বাচ্চাকে গোসল করানোর সময় তার হাত বাচ্চার পায়ুপথে লাগলে সে চৎিকার করে উঠে । পরে মা সখোন টার কাপড় সরয়িে দথেতে পায় সে জায়গাটা লাল হয়ে আছে । পরে মা সব জনেে মসজদিরে কমটিরি কাছে গয়িে সবার কাছে বচিার চায় । এ ঘটনার পর থকেে হুজুর পলাতক । র্(দূভাগ্য ! এই ঘটনার কছিু দনি আগে এই হুজুর আমাদরে এক মলিাতরে মোনাজাত করয়িছেলি ।
)[/ংন]
এসব ক্ষত্রেে হাতে নাতে ধরা পড়লে বচিার কি হয় জাননে ? ঐ হুজুর বা শক্ষিকরে সাথে ঐ শক্ষর্িাথীকে বয়িে দয়িে দয়ো হয় । ফলে ঐ শক্ষর্িাথীকে প্রত্যকে রাতইে ঐ জানোয়ারকে দ্বারা র্ধষতি বা যৌন হয়রানি হতে হয় ।
এসব ব্যপারে সমাজ ও আইনরে কঠোর ব্যবস্থা নয়ো উচৎি ।
শক্ষিকরা একটু লক্ষ্য করুন -
যারা র্দূবল বা যারা পড়তে আসে আপনার কাছে তাদরে প্রতি ক্লাশে সদয় হোন ঠকি আছে কন্তিু অন্যদরে প্রতি কঠোর হবনে না(যারা আপনার কাছে পড়ে না বা পড়ার সার্মথ্য রাখে না । ) ।
খোদা শক্ষিকদরেকে বাবা-মার পর স্থান দয়িছেনে(১ম এ আল্লাহ>নবী>বাবা মা>শক্ষিক) । তাই আপনারা দয়া করে এই অবস্থানরে র্মযাদা নষ্ট করবনে না ।
কাউকে যৌন হয়রানি করবনে না । ছোট ছোট বাচ্চাদরে কে তো অবশ্যই না । এসব কুৎসতি বষিয় গুলো যখন তারা বড় হয়ে বুঝতে শখিবে তখন তারা আপনাকে কভিাবে দখেবে একবার চন্তিা করনে ।
তো আসুন শক্ষিক মহোদয় না মরেে আদর আর ভালোবাসা দয়িে শক্ষর্িাথীদরে মানুষ করি । প্রইভটে পড়াবো অবশ্যই তবে কাউকে আমার লোভরে মধ্যে ফলেব না । কাউকে কম র্মাকস দয়িে তাকে ফলে করাব না । আপনার প্রাইভটে এ যা পাওয়ার তা আপনি পাবনেই , তাই ক্লাশে একটু ভালোভাবে পড়াবনে । কউে কছিু বুঝতে চাইলে বোঝাবনে ।
এসব ব্যপারে সংশ্লষ্টি র্কতৃপক্ষরে দৃষ্টি আর্কষন করছি এবং আমার ব্লগ ভাই বোনদরে মূল্যবান মতামত আশা করছি ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।