হৃদয়ে থাকুক বসন্ত সামুতে আস্তিক-নাস্তিক যুদ্ধ চলছে অনেকদিন থেকে। ব্যাপারটা এতোটাই বিরক্তির কারন হয়ে গেছে যে, ব্লগাররা এখন আস্তিক-নাস্তিক জাতীয় পোষ্টকে এড়িয়ে চলেন। কিন্তু এড়িয়ে চলে লাভ কি? ব্লগ প্রতিবাদেরও জায়গা। নিজের দেশ, ধর্ম , পরিবার নিয়ে কেউ কিছু বললে, তার প্রতিবাদের জায়গা। সবাইকে জানানো যে, আমার দেশ, ধর্ম , পরিবারের প্রতি অন্যায় হচ্ছে।
আমি নাস্তিকদের পছন্দ করিনা। কারন, তারা আমার ইসলাম নিয়ে কথা বলে। বাথরুমে বসে ধর্ম নিয়ে ভাবে, আর কোন ভুল পাইলেই ইউরেকা ইউরেকা বলে দিগম্বর দৌড় দেয়। কিন্তু সেটা ভুল চিন্তা কিনা,তা জানতে চায়না। বরং সেই ভুলটুকু সবাইকে জানাইয়া নিজের বিদ্যা জাহির করার চেষ্টা করে (প্রচলিত আছে, নাস্তিকরা আস্তিকদের চাইতে বেশি জানে!)।
নিজেকে জ্ঞানী প্রমান করার চেষ্টা তাদের অন্ধ করে দেয়। মুসলমান(মুসলামান নামধারী) নাস্তিকদের সংখ্যা সামুতে বেশি। তাই, তারা ইসলাম নিয়ে নাস্তিকবাদী পোষ্ট বেশি দেয়, কমেন্টস বেশি দেয়। আর এর সুযোগে থাকে, কিছু হিন্দু সাম্প্রদায়িক ব্লগার। তারা, লেজ তুলে ঝাপিয়ে পড়ে বাহবা দিতে।
এমন অনেক আছে। তাদের মধ্য থেকে, একজনের কথা সবাইকে জানাই।
তিনি রাজীব দে সরকার। রাজীব দে সরকার
দুইদিন আগে তার প্রতিমা ভাংচুরের প্রতিবাদের পোষ্টে আমি তার সাথে গলা মিলিয়ে প্রতিবাদ করেছিলাম। প্রতিমা ভাংচুরঃ কোন প্রতিকার আছে কী?
তখনো জানতাম না, তিনি এমন।
তাইলে, ঘৃনায় তার পোষ্টে যেতামনা।
তিনি তার ধর্ম নিয়ে ভালো ভালো পোষ্ট দিয়েছেন। তাই বুঝলাম,তিনি নাস্তিক নন। শ্রীমদভগবদগীতা নিয়ে তিনি সিরিজ ব্লগ লিখেছেন। শ্রীমদভগবদগীতাঃ গীতা পর্ব ৪ - দ্বিতীয় অধ্যায় – সাংখ্যযোগ
কিন্তু, প্রখ্যাত আলেম মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী যুদ্ধাপরাধী নাকি আওয়ামী যুদ্ধাপরাধীর স্বীকার?অভিযোগ কি বলে? এই পোষ্টে দেওয়া তার ৩০ নং কমেন্ট কি বলে!
একটু বলবেন কি? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।