আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ব্লগারদের চা পান

বিকট

চা পানের আগে বা পরে বা পানকালীন সময়ে বিভিন্ন ব্লগারের প্রতিক্রিয়া কেমন হতে পারে? আসুন দেখা যাক, প্রোফেসর শঙ্কু : খেলাম। ভালো লাগলো। চতুর্থ কাপ। পরিবেশ বন্ধু : আমার এক কাপ চা এখানে রেখে গিয়েছিলাম। কিন্তু ফিরে এসে দেখি তা বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

জানেন আমার ল্যাবে তিনজন টি-ইঞ্জিনিয়ার কাজ করে? আমি চাইলে গোটা বাংলাদেশের চা পান বন্ধ করে দিতে পারি। তাই প্লিজ আমার চায়ের কাপটি ফিরিয়ে দিন। বোকামন : সম্মানিত দোকানদার ভাইজান, আমাকে এক কাপ চা দিবেন কী? আসসালামুআলাইকুম। ইরফান আহমেদ বর্ষণ : খেলাম শায়মা : আপুনি!!!!!!!! তুমি এত্ত সুন্দর চা বানাও? আমার ভাইয়ামনিটা বড় ভাগ্যবান। তবে আমি কিন্তু তোমার চেয়েও ভালো চা বানাতে পারি।

গোপন রেসিপি আছে। বলবো না নস্টালজিক : গ্রামের অপাপবিদ্ধ কিশোরীর হাতের চা খেলাম। হাজার জোনাকপোকা এসে নাগরিক ক্লেশ ভুলিয়ে দিলো নিমিষেই। প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার : আমার চোখের ভেতর চা-পিয়াসী তীব্র তৃষ্ণার্ত প্রেমিকা কাঁদে সান্তিয়াগোর আকাশে তখন মেঘের মেটামরফসিস হয়ে চা-বৃষ্টি হয়। জানা : একটি সুস্থ, সুন্দর চা-পানের জন্যে আমাদের যুথবদ্ধতা জরুরী।

টেবিলের সুন্দর পরিবেশ রক্ষার্থে কাউকে পিরিচের বাইরে চা না ফেলার এবং শব্দ করে না খাওয়ার অনুরোধ করছি। কাল্পনিক_ভালোবাসা : আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। চমৎকার এক কাপ চা। আমি ঠিক প্রকাশ করতে অতটা পারঙ্গম নই, তাই বোঝাতে পারছি না। মামুন রশিদ : সুললিত সেপ্টম্বরের চা-পান নামা- গত সেপ্টেম্বরে অনেক চমৎকার চমৎকার নতুন চা-দোকান হয়েছে।

আমি প্রতিটিতেই গিয়ে খেয়েছি। এবার আমি এগুলো একটি তালিকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার সাথে যারা ছিলেন তারা কোন দোকানের চা মিস হয়ে গেলে বলবেন, আমি আপডেট করে দিবো। আরজুপনি : চা-পান, আসলেই কী জরুরী? মুক্ত আলোচনায় সবাইকে আমন্ত্রন। অপর্না মম্ময় : বেশ ভালো লাগলো চা টা।

তবে চায়ের কাপে যে স্টিকারটা লাগানো আছে ওখানে বেশ কয়েকটা বানান ভুল আছে। ঠিক করে নেবেন। শুভেচ্ছা। শান্তির দেবদূত : ডা: খাস্তগীরকে নিয়ে গিয়েছিলাম চা খেতে। সে কখনও টং দোকানে চা খায়না।

স্টোভের আগুনের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে তার চোখ জ্বলজ্বল করতে লাগলো। "লক্ষ্য করেছিস, চায়ের কাপের গরম হওয়ার সাথে ধোঁয়া আর আগুনের কার্ভ করলে একটা সাইন ওয়েভ তৈরি হয়। এর মানে বুঝেছিস?" আমি কিছু না বুঝলেও সবজান্তার মত মাথা নেড়ে বললাম, "হু, খুবই ইন্টারেস্টিং ব্যাপার!" রেজোওয়ানা : মুঘল আমলের বঙ্গদেশে লেটুস পাতা, চিনি আর কালিজিরা দিয়ে এক প্রকার বিশেষ ধরনের চা তৈরি হতো। আমি এখন সেটাই পান করছি বিক্রমাদিত্যের সুপ্রাচীন জমিদার বাড়িতে বসে। সেলিম আনোয়ার : উনি চা খাবার পরে সেটা নিয়ে কবিতা লিখে ব্লগে পোস্ট করে সেটার লিংক ফেসবুকে সবার ইনবক্সে প্রেরণ করবেন।

নাফিস ইফতেখার : আমার চাই 'হিট' চা। মানে গরম চা! নাজিম-উদ-দৌলা : অনেক কষ্টে বানালাম সোয়াজিল্যান্ডের বিশেষ প্রণালীতে তৈরি করা চা। এ জন্যে আমাকে প্রায় এক মাস পূর্ণ মনোযোগ দিতে হয়েছে। অনেক গুগলিং করেছি, মশলা-পাত্তি নিয়ে গবেষণা করেছি। এখন চুমুক দিয়ে মনে হচ্ছে কষ্টটা সার্থক! লেজকাটা বান্দর : শায়লার কাছে আমার এক কাপ চা পাওনা আছে।

শায়লা অসম্ভব সুন্দরী। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ওর চা খেলে আমার চার্ট্রাইথিস নামক গোপন রোগ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। তাই ঠিক করেছি শায়লায় চা বানানোর সরঞ্জামাদীকে আমি খুন করবো! ঢাকাবাসী : চা তো খেলেন, এবার দেখে নিন বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল এবং সুস্বাদু দশটি চা। সুলতানা শিরীন সাজি : এমন মায়ায় মোড়ানো চা..., দুধের সর ভাসছে সমুদ্রে একাকী মাঝির ডিঙি নৌকার মতো। ভালো না লেগে উপায় কী! অনেক ভালো থেকো, শুভেচ্ছা।

চা খাওয়াটা দারুণ ব্যাপার! সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.