একটা গোপন কথা বলি আজ। সবাই আমাকে যতটা চুপচাপ আর বোকা মনে করে আমি আসলে ওমন না। কথা বলিনা, হয়ত সাহস পাইনা; কিন্তু কথা ঠিকই জানি। বলতে পারিনা তো কি, ভাবছি না বলা কথাগুলো লিখব এখন। এবার বুঝবে মজা।
বিষয়টা কোন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। তবু ব্যাপারটা সেনসিটিভ। একটা নিউজ বাংলাদেশ প্রতিদিন ও বাংলা নিউজে পড়ে খটকা লাগলো। পরে টিভি খবর ও প্রথম আলো পড়ে যা বুঝলাম তা হলো। গ্রামীণফোন ও প্রথম আলো যৌথভাবে 'গ্রামীণফোন-প্রথম আলো ইন্টারনেট উতসব' নামে একটি প্রোগ্রাম শুরু করছে দেশব্যাপী।
সেটার খবর বসুন্ধরার সবগুলো মিডিয়াতে এসেছে কিভাবে দেখুন
24 Sep 2011 05:59:05 PM Saturday BdST E-mail this
গ্রামীণফোন ইন্টারনেট উৎসব শুরু
সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: ইন্টারনেটের শক্তি শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে গ্রামীণফোন শুরু করেছে ‘গ্রামীণফোন ইন্টারনেট উৎসব’। শনিবার হোটেল রূপসী বাংলায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ইন্টারনেট উৎসব উদ্বোধনের এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
এ উদ্যোগের আওতায় দেশব্যাপী এক হাজারেরও বেশি স্কুল ও কলেজের অংশগ্রহণে একশটিরও বেশি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দেশের স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত এ উৎসবকে সফল করতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কৌশলগত সহায়তা দিচ্ছে এবং অপেরা মিনি সহযোগিতা করছে ব্রাউজার পার্টনার হিসেবে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পত্রিকায় পাতায় খেয়াল রাখার জন্য অংশগ্রহণকারীদের আহবান জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত সচিব ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এর নির্বাহী পরিচালক মো: মাহফুজুর রহমান বলেন, এই ইন্টারনেট মেলা দৈনন্দিন জীবনে প্রযুক্তির ব্যবহারে তরুণদের উৎসাহিত করবে। এই উদ্যোগ ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে সর্বত্র ইন্টারনেটের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যকেও এগিয়ে নেবে।
গ্রামীণফোনের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা কাজী মনিরুল কবির বলেন, এই উদ্যোগ ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের ক্ষেত্রে আরো একটি সফল পদক্ষেপ। যেহেতু শিক্ষার্থীরাই দেশের ভবিষ্যৎ তাই তাদেরকে প্রশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে, যাতে আগামীতে তারা জাতি গঠনে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারে।
আয়োজকরা জানান, এই উৎসবে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা মোবাইল ইন্টানেটের মাধ্যমে পুরো বিশ্বকে জেনে নিতে পারবে মুহূর্তেই।
তারা জ্ঞান ভিত্তিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে তাৎক্ষণিকভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের মাধ্যমে সঠিক উত্তর খুঁজে নিতে পারবে। উৎসবের অন্যতম অংশ কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীকে আই-জিনিয়াস হিসেবে ঘোষণা করা হবে। পরবর্তীতে বিজয়ীদেরকে জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে। আই-জিনিয়াসকে তার এলাকায় ইন্টারনেট দূত হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে সে তার এলাকায় ইন্টারনেটের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে প্রচার চালাবে।
এই উৎসবে অডিও ভিজ্যুয়ালের মাধ্যমে ইন্টারনেটের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবহিত করা হবে। দর্শকদের জন্য থাকবে ইন্টার্যাকটিভ গেমস সেশন, যেখানে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা জিতে নিতে পারবে আকর্ষণীয় সব পুরস্কার। এছাড়াও আগ্রহী শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও তাদের বাবা-মাকে মোবাইল ফোন ও কম্পিউটারের মাধ্যমে ইন্টারনেট সম্পর্কে হাতে কলমে শিক্ষা দেওয়া হবে।
বুঝছেন? কোথাও প্রথম আলো কিংবা মতিউর রহমানের নাম নাই। অনুষ্ঠানটা মূলত প্রথম আলোর, গ্রামীণফোন স্পন্সর।
কিন্তু শত্রুতা আছে বলে কি নিউজকে বিকৃত করবে? এটা কেমন এথিকস্। ছি! এই ঘৃন্য সাংবাদিকতার মুখে থুথু। এসব সংবাদ মাধ্যমকে আমরাই জিইয়ে রাখছি। আসল নিউজ লিংক: Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।