আমই বলি নাই প্রথম আলো বলেছে- ভারতের সর্বাধিক প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক সংবাদপত্রগুলোর অন্যতম টাইমস অব ইন্ডিয়া গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করে একটি প্রতিবেদন, যার শিরোনাম ছিল ‘প্রটেস্টার্স অ্যাট শাহবাগ ইন বাংলাদেশ ব্যাকড বাই ইন্ডিয়া’। ইন্দ্রাণী বাগচীর লেখা প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে: ‘বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি ব্যস্ত চৌরাস্তা শাহবাগ, সেখানে যাঁরা বিক্ষোভ করছেন, তাঁরা সবচেয়ে বেশি সমর্থন পাচ্ছেন সম্ভবত প্রতিবেশী ভারত থেকে। ‘জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) শিবশঙ্কর মেনন শুক্রবার বলেছেন, আন্দোলনকারীরা বাংলাদেশের তরুণ সমাজের “খোলা মনের” প্রতীক, তাঁরা উগ্রপন্থার বিরুদ্ধে লড়ছেন এবং গণতন্ত্রের মৌলিক মূল্যবোধগুলোকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরছেন। পুনায় রাম শেঠ চেয়ার প্রতিষ্ঠাকালে মেনন বলেন, উগ্রপন্থী ও যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে ঢাকার শাহবাগ চত্বরে চলমান হাজার হাজার তরুণ-তরুণীর স্বতঃস্ফূর্ত সমাবেশ বাংলাদেশি তরুণ সমাজের আবেগের শক্তি, রাজনৈতিক আন্দোলন সংগঠিত করার সামর্থ্য ও মুক্তমনের পরিচয় তুলে ধরছে।’ টাইমস অব ইন্ডিয়ার অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনের সঙ্গে পাঠকদের মন্তব্য অংশে একাধিক পাঠক মন্তব্য করেছেন, প্রতিবেদনটির শিরোনাম বিভ্রান্তিকর। আমারে আবার রাজাকার বানায়ে দিয়েন না! আমি শুধু শেয়ার করলাম সবার মতামত জানার জন্য এবং এর প্রতিকার কি সেইটা আলোচনার জন্য।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।