ঘোস্ট
আমাদের পরিচিত সৌরজগতের বাইরে বৃহস্পতি গ্রহের মত বিশালাকার গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন জোতির্বিজ্ঞানীরা। এ গ্রহটি সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য পাওয়ারও দাবি করেছেন তারা। বিজ্ঞানীরা এ গ্রহটির নাম দিয়েছেন এইচ আর- ৮৭৯৯।
কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডানলপ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের কুইন কনোপ্যাকি ও একদল জোতির্বিজ্ঞানী এ খবর জানিয়েছেন।
কনোপ্যাকি জানান, “কেক-২ টেলিস্কোপ, ডেটা প্রসেসিং কৌশলসহ অন্যান্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে আমরা গ্রহটি পর্যবেক্ষণ করে নজিরবিহীন তথ্য পেয়েছি।
বিশেষ করে গ্রহটির পরিবেশ সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ”
বিশ্ববিদ্যালয়ের জোতির্বিজ্ঞান দলের প্রধান হিসেবে কনোপ্যাকি তার গবেষণা পত্র বিখ্যাত জার্নাল সায়েন্সে ২২ মার্চ প্রকাশ করবেন।
জোতির্বিজ্ঞানীদের দলটি হাই রেজুলেশনে ধারণ করা ছবি বিশ্লেষণ করে গ্রহটির পরিবেশে বিভিন্ন রাসায়নিকের উপস্থিতি খুঁজে পেয়েছেন। তারা জানান, গ্রহটির মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশের কথা, যেখানে রয়েছে কার্বন মনোক্সাইড ও জলীয় বাষ্প এবং ‘এ ধরনের আরো অনেক বেশি কিছু’।
কনোপ্যাকির গবেষণা পত্রের সহকারি লেখক জানান, গ্রহটির পরিবেশে কার্বনের পরিমাণ ও অক্সিজেনের উপস্থিতির তুলনা করে এবং রাসায়নিক মিশ্রণের বিশ্লেষণ করে আমরা জানতে পারবো, কিভাবে সম্পূর্ণ গ্রহটির ব্যবস্থাপনা গঠিত হয়েছে।
”
বিজ্ঞানীরা জানান, এটি যেন একটি বিশাল গ্যাস দানব।
কার্বন ও অক্সিজেনের পরিমাণ এবং মিশ্রণ হল মহাবিশ্বের গ্রহগুলোর সৃষ্টি ও বিকাশের গুরুত্বপূর্ণ এক রহস্য।
এইচ আর- ৮৭৯৯ গ্রহটি পৃথিবী থেকে ১৩০ আলোক বর্ষ দূরে। এর আগে বিজ্ঞানীরা এ গ্রহের অন্য তিন সঙ্গীকে খুঁজে পেয়েছিলেন। ওই তিনটি গ্রহই আমাদের সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহটির চেয়েও তিন থেকে সাত গুণ বড়।
এমনকি ওই গ্রহগুলোর কক্ষপথ আমাদের সৌরজগতের তুলনায় অনেক বেশি বড়। এ থেকে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন দানবাকৃতির গ্রহের সৌরজগতটি অনেক বেশি বড়। আমাদের পরিচিত সৌরজগতের বাইরে বৃহস্পতি গ্রহের মত বিশালাকার গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন জোতির্বিজ্ঞানীরা। এ গ্রহটি সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য পাওয়ারও দাবি করেছেন তারা। বিজ্ঞানীরা এ গ্রহটির নাম দিয়েছেন এইচ আর- ৮৭৯৯।
কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডানলপ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের কুইন কনোপ্যাকি ও একদল জোতির্বিজ্ঞানী এ খবর জানিয়েছেন।
কনোপ্যাকি জানান, “কেক-২ টেলিস্কোপ, ডেটা প্রসেসিং কৌশলসহ অন্যান্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে আমরা গ্রহটি পর্যবেক্ষণ করে নজিরবিহীন তথ্য পেয়েছি। বিশেষ করে গ্রহটির পরিবেশ সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ”
বিশ্ববিদ্যালয়ের জোতির্বিজ্ঞান দলের প্রধান হিসেবে কনোপ্যাকি তার গবেষণা পত্র বিখ্যাত জার্নাল সায়েন্সে ২২ মার্চ প্রকাশ করবেন।
জোতির্বিজ্ঞানীদের দলটি হাই রেজুলেশনে ধারণ করা ছবি বিশ্লেষণ করে গ্রহটির পরিবেশে বিভিন্ন রাসায়নিকের উপস্থিতি খুঁজে পেয়েছেন।
তারা জানান, গ্রহটির মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশের কথা, যেখানে রয়েছে কার্বন মনোক্সাইড ও জলীয় বাষ্প এবং ‘এ ধরনের আরো অনেক বেশি কিছু’।
কনোপ্যাকির গবেষণা পত্রের সহকারি লেখক জানান, গ্রহটির পরিবেশে কার্বনের পরিমাণ ও অক্সিজেনের উপস্থিতির তুলনা করে এবং রাসায়নিক মিশ্রণের বিশ্লেষণ করে আমরা জানতে পারবো, কিভাবে সম্পূর্ণ গ্রহটির ব্যবস্থাপনা গঠিত হয়েছে। ”
বিজ্ঞানীরা জানান, এটি যেন একটি বিশাল গ্যাস দানব।
কার্বন ও অক্সিজেনের পরিমাণ এবং মিশ্রণ হল মহাবিশ্বের গ্রহগুলোর সৃষ্টি ও বিকাশের গুরুত্বপূর্ণ এক রহস্য।
এইচ আর- ৮৭৯৯ গ্রহটি পৃথিবী থেকে ১৩০ আলোক বর্ষ দূরে।
এর আগে বিজ্ঞানীরা এ গ্রহের অন্য তিন সঙ্গীকে খুঁজে পেয়েছিলেন। ওই তিনটি গ্রহই আমাদের সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহটির চেয়েও তিন থেকে সাত গুণ বড়।
এমনকি ওই গ্রহগুলোর কক্ষপথ আমাদের সৌরজগতের তুলনায় অনেক বেশি বড়। এ থেকে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন দানবাকৃতির গ্রহের সৌরজগতটি অনেক বেশি বড়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।