আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জাতীয় রসালো গল্প,একটু তিতে !

অজানা মানুষ দোষ-গুণ সবার আছে। আমরা অন্যায়কে প্র্রশ্রয় দিই না। অন্যায় দেখলে ব্যবস্থা নিই। ১৬-০৭-২০১৩, প্রথম আলো **আমাদের আবার নির্বাচিত করুন বিশ্বজিত হত্যার বিচার করব ! নিজস্ব অর্থায়নে যথাসময়ে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হবে। কোনো বাধাই এই কাজ থামিয়ে রাখতে পারবে না।

আমরা আবারও দেশের জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই, আপনারা মে মাস নাগাদ ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজে আমাদের পদক্ষেপের সত্যিকারের প্রতিফলন দেখতে পাবেন। কোনো বাধার কারণেই এ কাজ পিছিয়ে যাবে না। ০৩-০৩-২০১৩, প্রথম আলো ** কোন সালের মে মাস কিন্তু বলি নাই, তাই আবার আমাদের নির্বাচিত করুন ! শুনেছি, তিনি সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য। কিন্তু দেশে এসেই যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে কী এমন টাকার মোচা পেলেন, যা নিয়ে দেশে এসে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে আন্দোলনের ঘোষণা দিলেন? ০৩-০৩-২০১৩, প্রথম আলো ***ভারতে গিয়া আমরাও টাকার মোচা নিয়া আসব যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করব ! কোটাপদ্ধতির বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে যাঁরা ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও স্থাপনা ধ্বংস করেছেন, তাঁদের পিএসসির অধীনে কোনো চাকরি হবে না।

ভিডিও ফুটেজ দেখে তাঁদের শনাক্ত করা হয়েছে। ছবি দেখে মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। ১৮-০৭-২০১৩, প্রথম আলো *** কারন তোমরা সবাই আমাদের জাতীয় চেতনা বৃদ্দি করবে ! যাঁরা ভাঙচুর করেন, তাঁরা কিসের মেধাবী? মুক্তিযুদ্ধের অবদানকে যাঁরা খাটো করে দেখতে চান, তাঁদের চাকরি পাওয়ার অধিকার নেই। ১৮-০৭-২০১৩, প্রথম আলো *** ৯০ পেলে মেধাবী নয় ৬০ পেলে মেধাবী ! আমাদের শিক্ষা বাবস্তা ! পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়ার পর এ দেশের মানুষের অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে।

২০০১ সালের ৪ জুলাই পদ্মা সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলাম। বিএনপি ক্ষমতায় এসে পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করে। ০৩-০৩-২০১৩, প্রথম আলো *** শিশুদের টিফিনের টাকা আরও নেব , তবুও পদ্মা সেতু করব ! মেধাবীদের জন্য সর্বোচ্চ কোটা আছে। মেধাবী ছাত্ররা গাড়ি পোড়ান না। উচ্ছৃঙ্খল হতে পারেন না।

তাঁরা কি চাকরি পাওয়ার যোগ্য? চাকরিতেও তাঁরা এ রকম উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করবেন। তাঁদের যাঁরা উসকানি দিচ্ছেন, তাঁরা কি ভবিষ্যতে রাজাকার-আলবদর কোটা দিয়ে দেশ চালাবেন? ১৮-০৭-২০১৩, প্রথম আলো ***জাতি নতুন একটি কোটা নাম জানতে পারল ,"রাজাকার-আলবদর কোটা" আমরা নতুন নতুন রেল আনি। রেলের ওপর ওনার যত গোসসা। রেল পুড়িয়ে দিচ্ছেন, বাস পোড়াচ্ছেন। জানি না, তাঁর বাসের ব্যবসা আছে কি না।

৩০-০৫-২০১৩, প্রথম আলো *** ক্ষমতার বিপরীতে এই গুসসা সবারই থাকে। ইদানীং আবার একটা শুরু হয়েছে আস্তিক আর নাস্তিক। আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি, ফজরের নামাজ পড়ে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করে দিন শুরু করি, আমরা হয়ে যাই নাস্তিক। আর যিনি বোতল খেয়ে ঘুমিয়ে ঘুম থেকেই ওঠেন দুপুর ১২টার পর, তাঁরা হলেন আস্তিক। আর যাব কোথায়, এর থেকে বেশি কিছু আমি বলতে চাই না।

২১-০৬-২০১৩, প্রথম আলো ***সৃষ্টি কর্তার চেয়ে সৃষ্টিই আস্তিক নাস্তিক বেশি জানে ! পার্লামেন্টে আসেন, কথা বলেন। এবার পার্লামেন্টে না এসে উপায় নেই। সিট হারাবেন। আর সিট হারালে কী হবে, তা তিনি ভালো করেই জানেন। উনি কথায় কথায় বলেন, ক্ষমতায় এলে সবকিছু পাল্টে দেবেন।

তার মানে, আমরা কমিউনিটি ক্লিনিক করেছি। তিনি তা বন্ধ করে দেবেন। আমরা শিক্ষায় পাসের হার বাড়িয়েছি, তিনি ফেলের হার বাড়াবেন। ৩০-০৫-২০১৩, প্রথম আলো *** আমি বাংলাদেশের মেয়ে, দেশেই জন্ম। আমার সম্পর্কে আপনারা জানেন।

আর একজন ভারতের একটি চা-বাগানে জন্ম, তাঁর সম্পর্কে আর বলতে চাই না। ২১-০৬-২০১৩, প্রথম আলো *** বিরোধি হলেই ভারতে পাকিস্তানে জন্ম ! ওই বাড়ি বদলের সময় আপনারা তো বোতল দেখেছেন। যারা বোতল নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করে, তারা হলো আস্তিক সরকার, আর আমরা হলাম নাস্তিক। এটাই দুর্ভাগ্য। ২১-০৬-২০১৩, প্রথম আলো দেশের জনগণ ভোট দিলে আছি, না দিলে নেই।

ভোট কারচুপি করে ক্ষমতায় থাকতে চাই না। ২১-০৬-২০১৩, প্রথম আলো ড্রাফটটা চমৎকার হয়েছে। বোঝা যায়, একটি টিম এই ড্রাফট করেছে...। ২৯-০৬-২০১৩, প্রথম আলো *** ড্রাফ্‌ট কম বেশি সবাই ভাল পারে , বিরো(ধি দলে থাকল। ।

অর্থ আর প্রেম লুকিয়ে রাখা যায় না। ভাঙা স্যুটকেস থেকে কী বেরিয়েছ, সেটা আর বলতে চাই না। বিরোধীদলীয় নেতার ছেলেরা অর্থ পাচার করেছেন, সেটা আমরা ফিরিয়ে এনেছি। ২৯-০৬-২০১৩, প্রথম আলো ১২ মার্চ মহাসমাবেশের নামে কোনো উল্টাপাল্টা করার চেষ্টা করা হলে খবর আছে। শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করলে আমাদের করার কিছু নেই।

কিন্তু কর্মসূচির নামে ১৮ ডিসেম্বরের মতো বোমাবাজি, অগ্নিসংযোগ, মানুষ হত্যার চেষ্টা করা হলে তার জবাব দেওয়া হবে। ০৩-০৩-২০১২, প্রথম আলো ২০০৪ সালের উপনির্বাচনে মোসাদ্দেক আলী ফালুর ভোটে কোনো ভোটার লাগেনি। তাঁদের নির্বাচনের মন্ত্র ছিল, ‘১০টা হুন্ডা, ১০টা গুন্ডা, জনগণ ঠান্ডা। ’ ২৯-০৬-২০১৩, প্রথম আলো কারো থেকে কারো কম নাই ‘১০টা হুন্ডা, ১০টা গুন্ডা, জনগণ ঠান্ডা। ’! হেরেছি বলে দুঃখ নেই।

আমাদের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়, এটাই প্রমাণ। অথচ ১১ দিন পর হঠাৎ আমাদের বিরোধীদলীয় নেত্রী ঘুম থেকে জেগে উঠে বললেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হয়নি। তাহলে নির্বাচন বাতিল করে দিয়ে নতুন করে করি। ২৯-০৬-২০১৩, প্রথম আলো *** আমরা সবাই ক্ষমতায় থাকতে তাই বলি ! দুর্নীতিবাজেরাই যদি জিতে আসে, তাহলে কার জন্য এত উন্নতি করেছি? আগে যে বিদ্যুৎ ছিল, তা রেখে বাড়তি কেন্দ্র বন্ধ করে দিলে বোঝা যাবে কিছু করেছি কি না। রোজার পরে এটি প্র্যাকটিস করতে হবে।

এটি ঘোষণা দিয়েই করা হবে। ১৪-০৭-২০১৩, মানবজমিন জাতি নতুন নতুন প্র্যাকটিস জানতে পারবে ! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.