শনিবার সেমিফাইনালে নাদালের প্রতিপক্ষ স্পেনের আরেক খেলোয়াড় পাবলো আন্দুজার।
হাঁটুর চোটের কারণে দীর্ঘ ৭ মাস কোর্টের বাইরে থাকার কারণে টেনিস র্যাঙ্কিংয়ে ৫ নম্বরে নেমে গেছেন নাদাল। তার অনুপস্থিতিতে চারে নম্বরে উঠে আসা ফেরার প্রথম সেট জিতে সেমিফাইনালের স্বপ্ন দেখছিলেন।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার দ্বিতীয় সেট টাইব্রেকারে গড়ায় এবং তা ৭/৩-এ জিতে সমতা নিয়ে আসেন নাদাল। শেষ সেটে অবশ্য পাত্তাই পাননি ফেরার।
তবে নাদাল ৪-০তে এগিয়ে থাকার সময় একটা ‘দুর্ঘটনা’ ঘটেছিল। একটি শট খেলতে গিয়ে র্যাকেট কোর্টে লেগে রেকর্ড ৭ বারের ফ্রেঞ্চ ওপেন চ্যাম্পিয়নের চোখের ওপরে গিয়ে আঘাত করে।
তবে তা নাদালকে দমাতে পারেনি। চিকিৎসা নিয়ে ফিরে প্রতিপক্ষের সার্ভিস সপ্তম বারের মতো ‘ব্রেক’ করে শেষ চারে ওঠার আনন্দে মেতে ওঠেন তিনি।
খেলা শেষে নাদাল বলেন, “ম্যাচটা ভীষণ কঠিন ছিল।
আমি তো মনে করি আমার চেয়ে ডেভিডেরই সেমিফাইনাল প্রাপ্য ছিল। তবে খেলায় এমনটা হয়েই থাকে। ”
নাদালের মতো সেরেনা উইলিয়ামসকেও লড়াই করে শেষ চারে উঠতে হয়েছে। কোয়ার্টার ফাইনালে স্পেনের আনাবেল মেদিনা গারিগেসকে ৬-৩, ০-৬, ৭-৫ গেমে হারিয়েছেন মেয়েদের এক নম্বর খেলোয়াড়।
মারিয়া শারাপোভাকে অবশ্য তেমন ঘাম ঝরাতে হয়নি।
এস্তোনিয়ার কাইয়া কানেপিকে সহজেই ৬-২, ৬-৪ গেমে হারিয়ে সেমিফাইনালে পা রেখেছেন মেয়েদের র্যাঙ্কিংয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকা শারাপোভা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।