পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন আমলে নিয়ে রোববার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এবিএম আলতাফ হোসেনের বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে এই আদেশ দেয়।
স্বরাষ্ট্র সচিব, রেলওয়ে পুলিশসহ অন্য বিবাদীদের এর জবাব দিতে হবে।
একইসঙ্গে পণ্য পরিবহনে চাঁদাবাজি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না- রুলে তা জানতে চেয়েছে আদালত।
দুই সপ্তাহের মধ্যে বিবাদীদের এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গত ২৭ জুলাই দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত ‘পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে পুলিশের চাঁদাবাজি’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
ওই প্রতিবেদন আমলে নিয়েই এ আদেশ দিল হাই কোর্ট।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যে সবজি ঢাকা বা চট্টগ্রামের বাজারে ৫০ টাকায কেজি দরে বিক্রি হয়, তা কৃষক বিক্রি করেন চার থেকে পাঁচ টাকায়। পথে পথে চাঁদাবাজির কারণে ক্ষেত থেকে বাজারে পৌঁছাতে সবজির দাম বেড়ে যাচ্ছে ১০ থেকে ২০ গুণ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য তদারক কমিটির সদস্য এফবিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিনও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য চাঁদাবাজিকে দায়ী করেছেন। ওই কমিটি থেকে অব্যাহতিরও আবেদন করেছেন তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।