'কিছু মাতাল হাওয়ার দল... শুনে ঝড়ো সময়ের গান... এখানেই শুরু হোক রোজকার রূপকথা... / কিছু বিষাদ হোক পাখি... নগরীর নোনা ধরা দেয়ালে কাঁচ পোকা সারি সারি... নির্বান নির্বান ডেকে যায়...'
;;
;;
;;
;;
এদেরকে ছিড়ে ফেলাই উচিত।
দু-দুটি বছর আপনারা আমাদের ধর্ষন করতে পারেন নি। সব তো এদের জন্য। তাই না? একে একে আপনাদের মুখোশ খুলে দিয়েছিলো এরা।
ধ্বংস হোক ফখরুদ্দিন, ধ্বংস হোক মঈনউদ্দিন।
এরা তো দেশের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিলো। আপনারা কতো সুন্দর দেশ চালাচ্ছেন!
ছাত্রলীগ দেশকে কতো শান্ত রেখেছে!
যুবলীগ কাউকে পিটিয়ে মারেনা।
পিলখানায় কিছুই হয়নি।
উন্নয়নের জোয়ারে দেশ ভেসে যাচ্ছে।
দেশে কোন দুর্নীতি নেই।
আইন শৃংখলা পরিস্থিতি কত্তো ভালো আছে!
শেয়ার বাজারে “দর উত্থান”-এর ঠেলায় মানুষ অস্থির।
প্রচন্ড সাম্প্রদায়ীক সম্প্রিতির মাঝে আমরা বাস করছি। কেউ বাউলের চুল কাটেনা।
র্যাব কাউকে ক্রস ফায়ার করেনা। কোন এইচ সি পরীক্ষার্থীকে পা হারাতে হয়না র্যাবের গুলি খেয়ে।
মানবাধিকার উপচে পড়ছে চারিদিকে।
গরিবীর ঠেলায় একেকজন মন্ত্রী তিন বেলা খেতেও পারছেন না।
জাতীয়তাবাদীরাও এদেরকে ছিড়ে ফেলতে সোচ্চার হোন। আপনাদের চুলকানী তো আবার আরেকটু বেশী।
তারেক কুকোকে ন্যাংটা করে জিয়া পরিবারের কত্তো বড় বারোটা বাজিয়েছে এরা!
সংবিধানকে কলংকিতো করেছে।
তাই না? আপনারা তো আবার সংবিধান পতাকা এসবের প্রতি মহা শ্রদ্ধাশীল। জামাতী কুকুরদের সাথে নিয়ে পতাকাটাকে কত্তো সম্মান দেখিয়েছিলেন আপনারা। আমরা কি ওসব ভুলে গেছি!
আপনাদের পুকুরে টিন রেখে সব আপনাদের ইজ্জত হরণ করেছে এরা। আহা! উহু!
আপনাদের আমলেও তো আমরা অনেক সুখে ছিলাম
কোথাও বোমা হামলা হয়নি।
কোন দুর্নিতী হয়নি।
দ্রব্যমূল্যের অবস্থাও ফাটাফাটি ছিলো।
বাবর ভাইয়্যা আমাদের উন্নয়নের “ফ্লাডে” ভাসিয়ে নিচ্ছিলেন।
দেশের সব টাকা দেশেই ছিলো।
হারিস চৌধুরী নিজের বাড়িকে "ছোটখাটো মেগাসিটি" বানিয়ে ফেলেন নি।
কারো পুকুরে কুমির পাওয়া যায়নি।
নিজামী, গো আজম-এর পাশে বসে বসে দেশকে কত্তো সুন্দর ভাবে পরিচালানা করেছেন। আহা! উহু!
সুতরাং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী আওয়ামিলীগ ও জাতীয়তাবাদী জোশধারীদের বলছি “আম্বা বিম্পি ভাই ভাই এক থালাতে গু খাই” স্লোগানে দেশ প্রকম্পিত করে মঈন ফখরকে ফাসিতে ঝুলিয়ে দিন। জেল থেকে ছেড়ে দিন রাজাকার গুলাকে। এতে করে দুই দলেরই লাভ। আবার জামাতিদের সাথে নিয়ে ক্ষমতায় আসা সহজ হবে বিম্পির।
আর “আবার গদি পেলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবো” এই মায়াকান্না করে আম্বাদেরও ক্ষমতায় আসার চান্স হবে।
সব কথার মূল কথা- ছিড়ে ফেলতে হবে ফখর মঈনকে। রাজনীতিবিধ-দের “হরিত চরিত্র” উদ্ধার করতে হবে।
প্রসঙ্গক্রমে কিছু অপ্রাসঙ্গিক কথাঃ
** সংসদীয় উপকমিটিতে ফখরুদ্দীন-মইনকে আবারও তলবের সিদ্ধান্ত
** আজ সংসদ ভবনের সামনে বি এন পি-র চরিত্রবান নেতারা তাদের চরিত্র হননের দায়ে ফখরুদ্দিনের বিচার চেয়েছেন।
** দুই নেত্রীকে অসম্মান করার দায়ে তারা ব্যাপক কষ্ট পেয়েছেন।
(এই ইস্যুতে সব শেয়ালের একই ডাক)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।