সোমবার ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলাটির বাদি হিসাবে তিনি সন্তান হত্যার ঘটনার বর্ণনা দেন।
গত বছরের ২১ জুলাই রাতে রাজধানীর পল্লবীর সি ব্লকের ছয় নম্বর সেকটরের ১৫ নম্বর সড়কের ২ নম্বর বাড়ি থেকে অমিতের (২২) লাশ উদ্ধার করা হয়।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে ফলের রসের মধ্যে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে তা পান করানোর পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হয় অমিতকে। আর তা করেন তার বন্ধুরা।
“হত্যাকাণ্ডের পর ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, অলঙ্কার, ব্যাংকের এটিএম কার্ডসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র লুট করে
আসামি আশফাক আহমেদ শিহাব, আল আমিন ইসলাম পিন্টু এবং রুহুল আমি রুবেল।
”
পরে রুবেলের বাসা থেকে এসব মালামাল উদ্ধার করে পুলিশ।
ঘটনার সময় অমিতের বাবা শ্যামল সাহা ও মা রিতা সাহা চিকিৎসার জন্য ভারতে ছিলেন। খবর পেয়ে পরদিন শ্যামল সাহা ঢাকায় ফিরে পল্লবী থানায় হত্যামামলা দায়ের করেন।
গ্রেপ্তারের পর তিন আসামিই হাকিমের কাছে নিজেদের দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে জবানবন্দি দেয়ার পর আসামিদের সনাক্ত করেন শ্যামল সাহা।
এই মামলায় গত ২৯ এপ্রিল অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এরপর গত ২৪ জুলাই আদালতে অভিযোগ গঠন হয়।
শ্যামল সাহার জবানবন্দির পর তাকে জেরা করতে আগামী ২১ অগাস্ট দিন ঠিক করেছেন বিচারক শাহেদ নূরউদ্দিন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।