আমার সম্পর্কে লিখতে হলে আগে ভাবতে হবে...ভেবে ঠিক করি তারপর না হয় লিখে জানাব...
নিঃশব্দ হাড়িয়ে গেছে আজ মিছিলের রেশে…।
এক ফোঁটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কিছুই বা করা যেতে পারে
এমন আশঙ্খা কারো ভেতর নেই; তবে জানা নেই
বুকের ভেতরে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকা আগুনে
প্রেমিকের লাশ পুড়ে পুড়ে ছাই হয়ে হাওয়ায় ভাসছে।
তার শেষ কোথায় আছে! সেই টানা-পোড়ার সাহিত্য খেলায়
পৃথিবী আজ আপন স্বার্থ খুঁজে পালায় অনন্ত-সীমানায়।
সবুজের মাঠে তুমি দেখছো অবলীলায় রবিশষ্যের খেলা
কতো ভালো লাগছে তোমার তা বলে শেষ করার মতো নয় কিন্তু
তোমার ভেতর জেগে থাকা কোমল স্নেহখানির ফেয়ারাকে বিষিয়ে
নিচ্ছে সবুজের সমারোহ; ভেবে কি হবে বলো, সামান্য ভালোবাসা যখন
ছুড়ে ফেলে দেয় নগরীর দ্বার হতে বহুদুরে তখন
কী আর ভাবা যায় প্রেমিকার সাথে দীর্ঘ সময় ধরে বসে প্রেমালাপ করা!
হায়রে অবুঝ, ক্ষণকালের স্বাধীনতা যখন পেলে তখন আর
ক্ষুদ্র ভালোবাসা পেয়ে সমুদ্রের মতো হয়ে লাভ কী?
লাভ-লোকসানের হিসাবে তুমি পাঁকা বটে জীবনের হিসাবে
কার জন্য করেছো তুমি কঠোর ব্যবস্থা? সাধনা নয়,
ত্যাগ করে যা পাওয়া যাবে তাই যদি মহত্ব হয়,
তবে যারা ভালোবাসা পেয়েছে তাদের বাস্তবিক রূপ কী?
বাহিরে সব বলা বারণ বিধায় আপন আলয়ে চুঁপি চুঁপি বলি,
বাহিরের জগতে তুমি মৃয়মান আলোকের মতো না জ্বলে; জ্বলে উঠো
আকাশের মতো উদার হয়ে; এ উপদেশ নয়, আদেশ নয়
ভালোবাসার স্বত্বে অসীম সাধনার ত্যাগে তুমি শারীরিক
যৌনতার সক্ষম-লীলায় ধ্যায়মান কুটিলতার আক্ষরিক মান।
চাও তো, যুদ্ধ করে সব পেয়ে যাবে…..
উদার মনে সংকীর্ণ হাওয়ার মতো মেঘের সাথে ভাসতে
ভাসতে পৌঁছে যাবে এমন কোথাও; সেখানে তুমি আছো কিন্তু
তোমার ভার শূণ্যের উপর, শূণ্যে হেঁটে চলবে, তোমার সবকিছু
কেমন করে জানি অন্যের উপর নির্ভরশীল। তারপর কি বুঝবে,
তোমার সাহিত্য নেশা তোমায় ঠুকে ঠুকে খাবে আর তার স্বাদ
পৃথিবী পাবে, পৃথিবীর বুকে চঞ্চল সাহারার মতো!!!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।