প্রযুক্তি সংবাদবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশএবল ও ডেইলি মেইল পৃথক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, জীবনাচার ও পারিবারিক ইতিহাস জানার পর ডিভাইসটি জানাবে আপনি আর কতদিন বাঁচবেন।
হাতঘড়িটি হাতে পরার আগে বেশ কতগুলো প্রশ্নের জবাব দিতে হবে। যেমন আপনার কোনো চর্মরোগ বা অ্যালার্জি আছে কি না, পরিবারের কারও ক্যান্সার বা প্রাণঘাতি কোনো রোগ ছিল কি না, প্রতিদিন কতটুকু সময় ব্যয়াম করেন, খাদ্যাভাস কেমন -- এ রকম কিছু স্বাস্থ্যবিষয়ক প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর ঘড়িতে শুরু হবে কাউন্ট ডাউন। মানে আপনি কতদিন বাঁচবেন সেটা ঘণ্টা, মিনিট, সেকেন্ডসহ দেখা যাবে হাত ঘড়িতে।
ডিভাইসটি তৈরি করেছেন সুইডেনের নাগরিক ফ্রেডরিক কলটিং।
তিনি জানান, ঘড়িটি মানুষকে সচেতন করে তুলবে। এতে জীবনাচারে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে।
দুই বছর ধরে গবেষণার পর ঘড়িটি বানানোর জন্য সৃজনশীল কাজে অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান কিকস্টাস্টারের ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে অর্থ জোগাড় করা হয়।
প্রতিটি টিককারের দাম ধরা হয়েছে ৪০ ডলার। নভেম্বর থেকে এটি বাজারে পাওয়া যাবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।