জীবন আসলে চিল্লাপাল্লা ছাড়া কিছুই না। সেটাই করতে চাই, মনের সুখে, ইচ্ছা মতন।
চুলকানি একটা ভয়াবহ রোগ। এই রোগ যার আছে তার দুনিয়া একদম ছারকার।
আচ্ছা, আপনি যে আপনার সাদা চামড়া নিয়া এতো বড়াই করেন; জানেন সেটা কোথা থেকে পেয়েছেন? আমি বলে দিচ্ছি, “আপনার পূর্ব শুঁড়িদের কেও বিদেশী সাদা চামড়ার বেণিয়াদের মনোরঞ্জন করতো কিংবা তাঁদের হাতে ধর্ষিত হয়েছিল।
সেখান থেকেই এসেছে সাদা চামড়া”।
কি গায়ে আগুন ধরে গেল? আপনার পূর্ব শুঁড়িদের কেও পাপ কাজ করেছে বা কারও হাতে হেনস্তা হয়েছে সে জন্য কি আপনি খারাপ হয়ে গেলেন? হেনস্থা হয়ে গেলেন? আপনি কোনও ভালো কাজ করতে পারবেন না? ভালো কথা বলতে পারবেন না? যদি না পারেন তাহলে তো ফয়সালা হয়েই গেল।
বাংলাদেশের বর্তমানের হার্টথ্রোব “দৈনিক আমার দেশ স্বাধীনতার কথা বলে” তে “মুক্তিযোদ্ধারা ’৭১ সালে গুলি করে হত্যা করেছিল : রাজাকার খয়ের উদ্দিনের নাতি শাহবাগি ইমরান ” শিরোনামের প্রতিবেদনটা দেখে ঠিক আপনার মতই আমার মাতায় রক্ত চেপে গেছিল। সবটা পড়ার রুচি আর হয়নি। ভাবসাবে যা বুঝলাম, প্রতিবেদনটা রাজাকার খয়ের উদ্দিনের জন্য আসেনি।
এসেছে শাহবাগি ইমরান সাহেব কতোটা অসার এবং কতোটা পচা সেটা প্রমাণ করার জন্য। মানসিক বিকৃতি কোন পর্যায়ে পৌঁছালে একটা পত্রিকার পক্ষে এতো আউল ফাউল বিষয়ে গবেষণা করা সম্ভব!
বাংলাদেশের সকল সত্য তথ্য দেয়ার দায়িত্ব যেহেতু দৈনিক আমার দেশের উপ্রে পরসে তখন না চুলকাইয়া আর উপায় কি?
সব শেষে একটা জোক বলি,
এক নাঙ্গা পাগল রাস্তায় দাড়িয়ে খিলখিল করে হাসছে। একজন তাকে জিজ্ঞেস করল, “কিরে হাসস ক্যান?”
পাগল মাথায় জালি টুপি পরা একজনের দিকে আঙ্গুল তুলে দেখাল। এবং বলল, “ আরে মিয়া দেখেন না? লোকটা কি নির্লজ্জ? মাথার টুপিতে অনেক গুলা ফুটো। কোনও শরম নাই”।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।