সারাদিন ফুর্তি করবেন আর বলগ পরবেন। হৃদয় ভাল থাকিবে
এই ব্লগটা পুরোপুরি সাজেশনের জন্য। সামুতে প্রথম আসার পর থেকেই আমার সবচেয়ে বেশী বার পরেছি নাস্তিকের ধরমকথার ব্লগ। তার কথাগুলো আমাকে টানে। তার যুক্তিগুলো খণ্ডান খুব ই কথিন মনে হয় আমার কাছে।
মনের অনেক পরশ্নগুলো দূর হয়ে যায়। কিন্তু এক্টা ব্যাপারে এখন ও আমার যুক্তি বারবার এসে হোচট খায়।
আমার বিশ্বাসের কথা শুনে আমার তাবলীগ বন্ধুরা আসে আমাকে এই পথ থেকে বাচাতে। তারা এসে আমাএ কাছে আল্লাহর গুনগান করে। আমি নীরবে শুনে যাই।
একসময় বাধ ভেঙ্গে যায় সেই একি কথা বারবার শুনতে। তার ইশারা ছাড়া গাছের একটা পাতাও নড়ে না, আর কত কী। তাদেরকে থামিয়ে আমি আমার কথা শোনাই। কেউ কেউ সে কথা মনযোগ সহকারে শোনে, এবং কোন কথা না বলে কী যেন ভাবতে ভাবতে চলে যায়, কারোর মুখে থাকে এই বোকাকে আর কীই বা বোঝানোর আছে- এই টাইপ হাসি, আর কোন কোন গোড়া ধার্মিক রেগে যায়, মারতে পর্যন্ত আসে। কয়েকদিন আগে আমি কোন এক কথার ফাকে মৃত্যু নিয়ে এক কথা বলতে গেলে একজন তো বলেই ওঠে তোমার মত এক নাস্তিক মারা গেলে প্রিথিবীর ভালই হবে খারাপ কিছু হবে না।
আমি তাদের ঘৃণা বুঝতে পারি, কিন্তু এর কোন প্রভাব আমার মাঝে ফেলে না। কারন আমি জানি আমার পথ যেয়ে কথায় শেষ হয়, আমার পথ কথায় কিভাবে বাকে মাই যানি, কিন্তুউ ওরা জানে না, জানে ওদের আল্লাহ।
কিন্তু একটা কথায় যেয়ে আমি আটকে যাই বারেবার।
মুহাম্মদ সম্পর্কে যে সব ঐশ্বরিক কাহিনি চালু আছে তার মাঝে একটি হচ্ছে তার আগম্ন নিয়ে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে করা আছে একাধিক ভবিষ্যৎবাণী। যদি সে কোন ঐশ্বরিক কেউ নাই হয় তাহলে এই বানীগুলোর ব্যাখা কি? নাস্তিকের ধর্মকথা কি এর কোন উত্তর দিতে পারবেন??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।