জাফলং অনেক সুন্দর জায়গা যদিও এটা এখন ব্যবসা কেন্দ্রতে রুপান্তরিত হয়েছে। তারপরও সে সন্দুর। সিলেট থেকে কিছু দূর যাওয়ার পর ইন্ডিয়ান পাহাড় ঘেষে জাফলং এর রাস্তা। দৃশ্যগুলি দেখতে কি যে ভাল লাগছিল। মনে হচ্ছিল, ইশ! যদি ইন্ডয়া পাহারগুলোকে দিয়ে দিত।
সে তো অনেক বড়, এতটুকু দিয়ে দিলে কিছু হবে না। কিন্তু সে কি দিবে,আরো কেরে নিতে চাইছে। যাই হক, কথায় ফিরে যাই।
জাফলং এ আসার পর দেখা যাবে একটি নদী। নদী ভেবে ভয় পাওয়ার কারন নাই।
পানির গভীরতা খুবই কম যে হেটে হেটে নদী পার হওয়া যায়। তবে পানি খুবই সচ্ছ। কারন সেখনে শুধু পাথর আর পাথর। ঝুলন্ত ব্রীজ দেখার জন্য নৌকা বা আদম গাড়ি ব্যবহার করতে পারেন। নৌকায় অনেক টাকা চায়।
রিজার্ভ গেলে ৪০০ টাকা। ব্রীজটি এতই কাছে যে মনে হব টাকাগুলি জলে ফেল্লাম। হেটে যেতে খুব কম সময় লাবে।
পাথর সবখানে তাই হিল বা সূঁ পরে হাটতে কষ্ট হবে। প্লাষ্টিকের সেন্ডেল ব্যবহার করা সবচাইতে ভাল ঐ জায়গার জন্য।
কেনাকাটার জন্য বাজার পাবেন। পাথরে বিভিন্ন রকমের জিনিস পাওয়া যায়,শামুখের মালা, পাহাড়িদের বানানো কাপড়-চোপর, পাথরের গুরা দিয়ে একটি বোতলে সুন্দর করে থাঁকে থাঁকে সাজানো থাকে ইত্যাদি দ্রব্য। তবে শীলপাটা আনতে ভুলবেন না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।