তক
উদ্ধোধনী ম্যাচেই ভারতকে কঠিন চ্যলেঞ্জ ছুড়ে দেবে তা প্রস্ততি ম্যাচেই জানিয়ে দিল বাংলাদেশ।
২০০৩ সাল থেকে ২০১১। এই আট বছরে বাংলাদেশের ক্রিকেট কতটা উন্নতি করেছে তা গতকাল সফরকারী কানাডাকে হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিল সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। যে কানাডার বিরুদ্ধে ২০০৩ সালে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৬০ রানের ব্যবধানে হারের লজ্জা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল টাইগারদের, সেই অচেনা উত্তর আমেরিকার দেশটিকে গতকাল চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ৯ উইকেটের বড় ব্যবধানে পরাস্ত করেছে স্বাগতিকরা। যদিও বিশ্বকাপের মূল লড়াই শুরু হওয়ার আগে এটি ছিল গা গরমের ম্যাচ।
তাতে কি? এই জয় মূল লড়াইয়ে মাঠে নামার আগে টাইগারদের অনুপ্রেরণা জোগাবে। দুই ওপেনার তামিম ইকবাল (৬৯) আর ইমরুল কায়েসের করা (৩৯*) রানের ঝড়ো ইনিংসেই কানাডাকে উড়িয়ে দিয়ে সহজ এই জয় পায় সাকিববাহিনী। এই দুই ওপেনারের ব্যাটিং তাণ্ডব ছাড়াও এদিন বল হাতে কারিশমা দেখিয়েছেন অধিনায়ক সাকিব নিজেই। বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার ৩.৩ ওভার বল করে ৫ রানের খরচায় তুলে নিয়েছেন ৩ উইকেট। সঙ্গে আছে দুই মেডেন নেয়ার কৃতিত্বও।
দিবা-রাত্রির এই ম্যাচে টস জিতে সফরকারীদের ব্যাট করতে আমন্ত্রণ জানান স্বাগতিক অধিনায়ক। মাঠে নামা কানাডা যেন গতকাল টাইগার বোলারদের সামনে এক মুহূর্তের জন্যও দাঁড়াতে পারছিলেন না। অথচ ২০০৩ সালে টাইগারদের বিরুদ্ধে ১৮০ রান করেছিল এই দলটি। গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় পা রেখে কানাডার অধিনায়ক বলেছিলেন, অনুশীলন ম্যাচে বাংলাদেশকে পরাস্ত করেই বিশ্বকাপ মিশন শুরু করতে চাই। কিন্তু গতকাল অধিনায়কের সেই কথার সঙ্গে কোনো মিলই খুঁজে পাওয়া গেল না।
একেবারেই নাস্তানাবুদ হতে হলো তাদের।
আজকাল প্রত্রিকায় দেখতে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।