আমাদের চিন্তাই আমাদের সংজ্ঞায়িত করে শুরুতেই বলি আমাদের অনেক সৌভাগ্য যে আমাদের জীবনে চাইলেই কোন কিছু পুরো ঢেকে ফেলা যায় না, ঢেকে রাখা যায় না । তা হলে আজকে রাজাকারদের অস্তিত্ত্ব আমরা কোনদিন টের ও পেতাম না । বিচার চাওয়া হোত না কোনদিনই । ঠিক তেমনিভাবে ভালো করে প্রতিটা মানুষের প্রতিটা কাজ বিশ্লেষণ করে বের করা যায়, তার উদ্দেশ্য কিংবা সে কী চায় আসলে । আর সেটাই আমরা আগামী পাঁচ মিনিট ধরে করবো ।
আরোহ পদ্ধতিতে কল্পনা। কেন আমি এই রকম কল্পনা করছি সেটা একটু পরেই পরিষ্কার হবে ।
প্রথমেই কল্পনা করি কোহেকাফ নামক এক দেশের আমি একজন বিশাল মীআও লীগ নেতা । প্রথমেই মীআও লীগ নেতা হবার কল্পনা করছি কারন তারা এই রাজাকারদের বিচার শুরু করেছে অনেক প্রতিক্ষার পর । হু ।
আমাদের শুরু থেকেই দাবী ছিলো এই বিচার করার । জনগন চায় এটা । এবং আমরা এটাও জানি যে বিচার শুরু করলে তা সময়সাপেক্ষ আর বিচারের সময় বাধা আসবেই । কিন্তু আমরা সেটা জানা ও বোঝার পরেও ক্ষমতা পাবার সাথে সাথে বিচার শুরু করি নাই । কেন করি নাই ? জনগন কি তখন চায় নাই ? নাকি এখন সবাই শাহবাগে একসাথে হবার পর আমার টনক নড়েছে ? তাদের আন্দোলনের চাপে পড়ে আমরা বিচার শুরু করেছি এখন ? অসম্ভব ।
আন্দোলন তো শুরুই হয়েছে আমাদের বিচার করা শুরুর পর থেকে । না । শাহবাগের চাপে পড়ে বিচার শুরু করি নাই । আমরা নিজেরাই বিচার শুরু করেছি কিন্তু সেটা করেছি নির্বাচনের Caretaker Government সরানোর পর । কেন আগে না করে এখন বিচার শুরু করলাম ? আমি কি চাই না বিচার হোক ? তাহলে এতদিন বসে থাকলাম কেন ? আসলে আমার মাথায় রাজাকারদের বিচারের সাথে আরো কিছু চিন্তা আছে ।
আর স্বাভাবিকভাবেই সেটা হল, কিভাবে দেশে পরের বার ক্ষমতায় আসা যায় ।
আমি দেখতে পাচ্ছি-
১)আমরা অনেক দিক থেকে ব্যর্থ
২)মীয়াও লীগ মামা দের তান্ডব সব জায়গায় দেখা গিয়েছে এমনকি আমাদের প্রধান তাদের Control করতে পারছে না ।
৩)এদিকে আবার বাকি দল না থাকলে নির্বাচন valid হবে না ।
এভাবে তো হবেনা সাধন । কাজেই আমরা একটা উপায় বের করেছি ।
দেখা যাক কল্পনা করে সেটা কেমনঃ
A Perfect Drama
Perfect Timing
ব্যাপারটা ঘটানো হবে ঠিক নির্বাচনের আগ দিয়ে- যেই সময় কিনা মানুষ আমাদের উপর যথেষ্ট অসন্তুষ্ট । কিছু একটা করে তাদের ভুলানোর আর সময় নাই । It is high time...
Intro : Perfect Case 1
কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবী অনেকেরই কিন্তু এই কেস এ ফাঁসি নয় বরং যাবজ্জীবন দেয়া হবে । জনগন এটা স্বাভাবিকভাবেই মেনে নিবে না । ফলে শুরু হবে আন্দোলন ।
সেই আন্দোলনকে ফাঁসির আন্দোলন থেকে বিভিন্ন দিকে সরানোর চেষ্টা করা হবে । স্বাভাবিকভাবেই এখন জানগন তমাজা দলটির ব্যান চাইবে । ব্যান করার আইন পাশ করা হবে কিন্তু ব্যান করা হবে না । কারণ আমি জানি ব্যান করা হলে এই সব ভোটগুলো এখন তমাজা এর বদলে পি এন বি পাবে । যার ফলাফল আমাদের ভরাডুবি ।
এদিকে স্বভাবতই অস্তিত্ত্ব রক্ষার চিপায় পরে তমাজা এখন পুতুল । নির্বাচন হলেও আমরা যেভাবে বলবো সেভাবেই নির্বাচন করতে রাজি । তারা just ব্যান না খাইলেই এখন খুশি । ব্যান ঠেকানোর আনন্দে তারা ধেই ধেই করে নির্বাচনে নামবে ।
ফলাফলঃ
তমাজা, বামপন্থী আর মীয়াও লীগ নির্বাচন করলে সংখ্যাগরিষ্ঠতায় নির্বাচন ভ্যালিড ।
(৩) solved
কিন্তু এখানেই তো শেষ না । যদি নির্বাচন করেও আমরা হেরে যাই ? আরো কিছু তো করা দরকার। কী করা যায় ?
Interval: Perfect Case 2
গোলাম আযম, নিজামী, মুজাহিদ, কামারুজ্জামান এবং সাকা...... এদের অপরাধ প্রমাণ করা অপেক্ষাকৃত সহজ কাজ, এবং এইগুলা নিয়ে কাজ করলে তমাজার লোকজনেরও খুব বেশি করার বা বলার কোন সুযোগ থাকবে না, জিনিসগুলা মোটামুটি ক্লিয়ার। তবে এই কেসটা একদমই আলাদা, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর কেসটা ফাঁসি দেয়ার তেমন কোন মেরিট নাই। স্কাইপ কেলেঙ্কারী ফলো করলেই ক্লিয়ার হওয়া যায় ।
সেখানে জাস্টিস নিজাম নিজেই বলছেন, এই কেসে কিচ্ছু নাই, তারে কয়েকবছর জেল দিয়ে ছেড়ে দেয়া হবে ।
দ্বিতীয়ত বিষয়টা গ্রামের ওয়াজ শোনা মানুষের ইমোশনের ব্যাপার । আজকে যদি গোলাম আজম বা মুজাহিদের মামলার রায় দেয়া হতো, দেশে খারাপ সিচুয়েশন কখনোই আসতো না । তাই শাহবাগের আন্দোলন উপেক্ষা করে কাদের মোল্লার বিচার নিয়ে কোন কিছু করা বাদ দিয়ে এই কেসে সাঈদীর বিচার করা হবে আর ফাঁসির রায় দেয়া হবে, যাবজ্জীবন না । কাদের মোল্লা এখন পর্দার আড়ালে ।
ফলাফলঃ
১) দেশের ওয়াজ শোনা মানুষ গুলো উস্কে যাবে।
২) শাহবাগের মানুষ গুলো একটা ফলাফল পেয়ে যাবে । আন্দোলন সফল বলে একটা হাওয়াই মিঠাই খাওয়ানো হবে । তারা কাদের মোল্লার কথা ভুলে যাবে । মিষ্টি খাবে আনন্দে ।
৩)আমার তো ভালই জানা আছে যে শাহবাগের অনেক আয়োজক নাস্তিক কাজেই পরিষ্কার ভাবে সংঘর্ষ লাগানো যে কারো পক্ষেই সহজ । কাজেই কেউ না কে উস্কে দেয়া মানুষগুলোকে ব্যবহার করবে । যদি এতে কিছু না হয় একসময় হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লাগানো লেগে যেতে পারে ধরে নেই । কিছু একটা তো লাগবেই ।
৪)এই জের ধরে দেশে বিজিবি নামানো হবে এবং ততদিনে বিশৃঙ্খলা অনেক দূর এগিয়েছে ।
দরকার হলে পুলিশগুলাকে বলে দিবো, যেন বন্দুকগুলোতে একটু বেশী করে গুলি ভরে রাখে । বেশি কিছু না- Self Defense এর Sense টার একটু volume বাড়ায়ে দিলেই হয়ে যাবে ।
জানা আছে আপীল করলে এই রায় টিকবে না । তাও এমন করার কারনে আমার বহুত ফায়দা হবে । যেমন-
১) দেশে বিশৃঙ্খলা লাগবে ।
আমি বলতে পারব যে, এই বিশৃঙ্খলার কারণে আর কারো বিচার করা সম্ভব হয় নি ।
২) কোন পরিষ্কার রায় আসবে না । জিনিসগুলো অমীমাংসিত থাকবে ।
এতে আমার সুবিধা হলঃ
১)এইবার আবার ভোট দিলে বাকি কাজ শেষ করিব - টাইপ কথা বলে বোধকরি আরো ১০ বার ক্ষমতা পাওয়া যাইবেক
২) এই ক্যাওয়াজের মধ্যে বাকিগুলোর কথা, বিশেষ করে যেই রাজাকার গুলো আমার দলে আছে তাদের কথা ভুলে যাবে ম্যাঙ্গোম্যান ।
৩) এত কিছুর মধ্যে মাঝখানের সঅব কিছু, সাগর রুমি সহ যা কিছু আছে সব ধুয়ে গেছে সবার মাথায় আছে শুধু বিচার ।
যেটা এর পরের বারই হবে আমাদের ভোট দিলে । (Like a Boss ^_^ )
(১) and (২) solved ।
খাসা প্ল্যান । কিন্তু এইখানে আমি অনেক রিস্ক নিয়ে ফেলসি । অলরেডি আমার দলের উপর জনগণ আগে থেকেই খুশি ছিলো না অনেক কারনেই (হলমার্ক , শেয়ার বাজার ধস, বিডিয়ার বিদ্রোহ ইত্যাদি) আর এখন আমি এই প্ল্যান দিয়ে সব কিছু উস্কে দিচ্ছি ।
ফলাফল আমার হাতের নাগালের বাইরে চলে যেতে পারে । কারন এই সময় তো সুবিধা নিতে পি এন বি হাজির হবে । তারা তো তমাজা এর লেজ ছাড়বে না । এখন তাদের মিলিত আন্দোলনে সব কিছু হাতের নাগালের বাইরে চলে যেতে পারে ।
সত্যিই কি সব হাতের বাইরে চলে যাবে ? না, না ।
সেটা হবে না । বরং ভালো হয় যদি এই সুযোগে আমি জরুরী অবস্থা জারি করতে পারি । হ্যাঁ জরুরী অবস্থা । ঠিক সেই সময়ের মত । এমন লোক যাদের আগে কেউ চিনতই না তারা কেয়ারটেকার হয়ে যদি দুই বছর থাকতে পারে তাহলে আমার তো পোয়াবারো ।
আমি তো জানি যে আবেগী জনতা আমার সাথেই আছে । যাই করব, তারা সেটাকেই স্বাগত জানাবে । অবশ্য সে জন্য তাদের আন্দোলনে আগে থেকেই আমার দলকে সম্পৃক্ত করে ফেলেছি কাজেই চিন্তা নেই । বলবো যে, যতদিন বিচার শেষ না হয় জরুরী অবস্থা চলছে, চলবে এবং চলতেই থাকবে । উফ ! ভাবতেই তো আমার কাছে স্বপ্নের মত লাগছে ! নির্বাচন ই করা লাগবে না তাহলে !! এই রকম জনতাকে নিয়ে জরুরী অবস্থা জারি করা থেকে সুবিধাজনক আর কি হতে পারে ? বাকি জীবন এই জরুরী অবস্থা দিয়ে ক্ষমতায় থাকার চিন্তাও করা যেতে পারে ।
এর চাইতে ভালোভাবে ক্ষমতা পাবার রাস্তা আমার তো জানা নেই । যাব্বাবা ! অবশ্য সে জন্য দেশে ভালো রকম একটা গণ্ডগোল লাগতে হবে । জানি তো কাকে কি করলে কারা ঘাউ ঘাউ করবে । ঐ আগের প্ল্যানেই কাজ হয়ে যাবে । আর জনগন তো এখন অন্য কোন কথাই শুনবে না তাই আমার কোন ভয় ই নাই যে, তারা প্রতিবাদ করবে কারণ তাদের মাথায় এটা ঢুকে গেছে যে এই সময় আন্দোলন ছাড়া আর কোন চিন্তাই করা যাবে না ।
এই আমার সুযোগ । তাদের আন্দোলনের দোহাই দিয়ে সেটাকে রক্ষা করার কথা বলে যেভাবেই হোক আবার আসার রাস্তা পরিষ্কার । বিচার শেষ করার কথা পরের বার ক্ষমতা ছাড়ার আগে ভাবা যাবেক্ষণ ।
আমাদের আরোহী চিন্তা শেষ । পুরো ব্যাপারটাই নিতান্ত আমার কল্পনা ছাড়া আর কিছু নয় ।
তাই কারো সাথে মিলে গেলে নিতান্তই কাকতালীয় ও বিচ্ছিন্ন ঘটনা ।
আগেই বলি এই লেখার কারণ নিয়ে । সবকিছু করার একটা উদ্দেশ্য থাকে । এই লেখাটা রাত জেগে লিখার ফায়দা কী ? পরিষ্কার করা দরকার যে, এই লিখাগুলোর কোনভাবেই শাহবাগ বা রাজাকার আন্দোলনের সাথে লিঙ্ক নাই । রাজাকারদের শাস্তির জন্য দাবী না করাটা বোধকরি দুনিয়ার কোন ধর্ম বা চেতনা থেকেই সম্ভব না ।
এই লেখাটা তাদের জন্য যারা অবুঝের মত চোখ বন্ধ করে বসে আছেন তাদের নিয়ে । যারা এখন রাজাকার আন্দোলন ছাড়া বাকি আর কোন কথা, এমনকি চানাচুর ফুচকা খাওয়া দাওয়ার কথা বললেও মনে করেন এই বুঝি ব্যাটা আন্দোলন ভেস্তে দিতে আসছে হাতে ত্যানা পেঁচাইয়া, তারা নিশ্চিন্তে ঘুমান । আমার কথা কেন, কারো কোন কিছুই শুনার দরকার নাই । শুধু চোখ বুজে জপ করতে থাকেন । আপনার যদি মনে হয় যে, আপনার এই মুহূর্তে এইসব কোন কথায় কান দেয়ার মানেই হচ্ছে আন্দোলন ভেস্তে যাওয়া, তাহলে বলবো আপনার কাছে আন্দোলন অতিরিক্ত ঠুনকো মনে হচ্ছে ।
এমন ঠুনকো জিনিসে আপনার থাকা ঠিক না । বাকি যারা রয়েছেন, যারা একটু হলেও চিন্তা করেন চারপাশে কী হচ্ছে, এই কথা গুলো শুধু তাদের সচেতন করার জন্য যাতে রাজাকারদের বিচার চাইতে গিয়ে যেন আমরা সেই বিচারটা পাই- অন্য কিছুর হাতে না পড়ি কিংবা কি হচ্ছে আগেই বুঝতে পারি ।
একটা কথা মনে রাখতে হবে যে, রাজনীতি কিন্তু আসলে জনগনের আবেগ নিয়ে ব্যবসা ছাড়া আর কিছুই না । কাজেই ঠিক যে সময় থেকে কোন একটা কিছুকে Politicize করা হয় তখন দয়া করে ভাববেন না যে, আপনার আমার মত আবেগে আপ্লুত হয়ে রাজনীতিবিদরা কান্নাকাটি শুরু করেছে । যেই মানুষ চল্লিশ বছর ধরে রাজনীতি করে আসছেন, তার পক্ষে চাইলেও রাজনৈতিক লাভ না ভেবে কাজ করা সম্ভব নয় ।
আপনাকে বাস্তবতা দেখতে হবে, চোখ খুলতে হবে, জাগতে হবে ঘুম থেকে । আপনাকে বুঝতে হবে, আপনি আমি সবাই কিন্তু এদের কাছে নিজেদের লাভের রাস্তা ছাড়া আর কিছু না । যদি এটা না হোত, তাইলে দেশের এই চল্লিশ বছর ধরে দুর্নীতিপুষ্ট রাজনৈতিক ব্যবস্থা তৈরি হোত না । আপনি হয়তো বলবেন, এই আন্দোলনের মধ্যে রাজনীতি আনার কি মানে ? এটা তো অরাজনৈতিক ভাবে হচ্ছে । হ্যাঁ ।
তা আমরা সবাই মিলে করছি কিন্তু এর ফলাফল কিভাবে সুবিচার থেকে রাজনীতিতে সীমান্তে মাদকদ্রব্যের মত পাচার হয়ে যাচ্ছে সেটা কি দেখতে চান না বলছেন ? যদি বলেন দরকার নাই তবে বলি অন্ধের মত আপনি আপনার জীবন দিয়ে দিলেও কিছুই পাবেন না । আর যদি আন্দোলন সফল করতেই চান তবে চোখ দিয়ে দেখার চেষ্টা করুন । চারপাশ নিয়ে চিন্তা করুন । একথাগুলো আরো কিছুদিন আগে যদি বলতাম তবে হয়তো ত্যানা প্যাঁচানো পাবলিক বলে আমাকে উড়ায় দিলেও আমি দুঃখ পেতাম না । কিন্তু আশা করি বর্তমান অবস্থা দেখে অনেকেই বুঝতে পারছেন কোনদিকে যাচ্ছে অবস্থা ।
নিশ্চিতভাবেই আমরা সবাই জানি, কারা কারা রাস্তায় নেমে সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে আর কেনই বা হচ্ছে । কিন্তু যদি আপনি ভেবে থাকেন যে রাজাকারদের বিচার করতে গেলে এর থেকে আর কোন উপায় ছিল না যাতে এসব বিশৃঙ্খলা এড়িয়ে যাওয়া যেতো কিংবা এখানে দায়িত্বশীলদের আর কিছুই করার ছিলো না তাহলে আপনি চরম ভুল করছেন । আন্দোলন শুধু হয়েছিলো বিচার ঠিকমত না হবার কারনে - যারা সেই বিচার করায় দায়িত্বশীল তারাই এখন যোগ দিয়ে সংহতি প্রকাশ করায় এখন তাদের অন্ধ অনুসরন করা বা সব কিছু মেনে নেয়া হবে সব থেকে নির্বুদ্ধিতার কাজ আর ঠিক এটার জন্যই এত কিছু বলা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।