তারা ভরা রাতের নিষাচর...
ভূমিকম্পের দোলা খাইয়া মনটা বড়ই দোদূল্যমান হইল ... দৌড় দিমু না সবার সাথে ইন্নালইল্লা হব। তবে এ যাত্রা বোধহয় আজরাইলে মাফ কইরা দিয়া গেল। তবে বাইর হইলাম ঠিকই। কলোনীতে ব্যপক হাসাহাসি শুরু হইল, কার কি অবস্তা হইল তাই নিয়া। পাশের বাড়ির নববিবাহিতা ত স্বামির হাতই ছাড়ে না, যতসব আদিখ্যেতা।
আমার পাশের বন্ধুবর জুল জুল করে তাকায়, মনে মনে হয়ত ভাবে কেন এখনও বিয়া হইল না, বিয়া হইলে হয়ত তার বউও এমুন হাত ধইরা খাড়াইয়া থাকত। পান দোকানদার কালু ফ্যক ফ্যক কইরা হাসে, এই দানে বলে তার দুই চারটা বিড়ি বেশি বেচা হইল। সবাই খালি লাভ বুঝে। জোয়ান বয়সে love আর বুড়া বয়সে এমনি লাভ, দুটাই মিঠা। এই যে পত্রিকা ওয়ালা একটা এক্সট্রা নিউজ পাইল হেইটা তাগো লাভ।
আর মানুষ মরলে আরো নিউজ আরো লাভ। শুধু যাদের গেল তাগো সর্বনাশ, এই হাইতি ওয়ালাদের মত। তবে সর্বনাশ আসে মাঝে মাঝে, আর পৌষমাসও আসে ফি বছর ঘুরে ঘুরে। সর্বনাশের কথা লোকে ভাবে না, ভাবলে আমগো তারেক আর ঘিয়াস মামু কি আর এমুন ধরা খায়। আর শেখ সাহেবের মৃত্যর পর কি হাসিনা আপা কি কখনো ভাবছিলো এমুন সুদিন আইব।
তবে জন গনের টাকায় এয়ারপোর্ট বানাইতে এমুন ধরা খাইব তা বোধহয় ভাবে নাই। ওদিকে খালেদা মাডাম ত তার ফ্রী বাড়ির শোক কাটাইতে না কাটাইতে এমুন একখান মামলা খাইব তা বোধহয় ভাবেও নি। তবে ক্লিনটন বন্ধু ইউনুস সাব নোবেল জিতা যে খুশি হইছিলেন তা তার দন্তবিকাশিত ছবি দেইখায় বুজছিলাম। কিন্তু আম্লিগ আমলে নোবেলের ওজন কত হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন। অবশ্য ওপারের নোবেল বিজয়ীদের খাতির জন্তের কমতি নাই।
তবুও কেউ কেউ মনে করেন এ জীবনে পৌষের শেষ নাই, তাদের কথা ভাইবায় মাঝে মাঝে জন গন একটু ঝাকি মারে আরকি...
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।