কবঠ জামাতের মহিলা শাখার আমীর শিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে এসেছেন। তিনি জনাকির্ন এক সাংবাদিক সম্মেলনে সরকারকে হুসিয়ার করে দেন আর মানুষ হত্যা সহ্য করা হবে না। তিনি সর্বস্তরের মানুষকে সজাগ থাকতে উপদেশ দিয়েছেন। জামাতবিএনপির সমর্থকরা কি মানুষ নয়, তাদের এভাবে গুলি করে পাখির মত মারা হচ্ছে। ছাইদি ছাব তার কৃত কর্মের সাজা পেয়েছেন।
ছাইদি ছাব তা মানেন না, তিনি এর বিরুদ্ধে আপিল করবেন। ছাইদি ছাবের অনুসারীরা রাস্তায় নেমেছেন। তাই বলে তাদেরকে গুলি করে মারতে হবে। দেশে কি আইনের শাসন উঠে গেছে। জামাত বিএনপির মর্দেমুমিরা আর ভ্যারেন্ডা ভাজবে না।
রাজাকার মাতা সর্বশক্তি নিয়ে এখন ওদের পাশে। সরকারের প্রতিটি কর্মসূচীর দাতভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে।
খিলগাও রেলগেট থেকে শাহাজাহানপুর হয়ে মালিবাগ পর্যন্ত সিপাহ সালার আব্বাস আর তার চৌকস দল জনগনের মাঝে যাবতীয় ভীতি সঞ্চার করবে। গোপিবাগে খোকা একাই একশত এই মুহুর্তে পিন্টুর মতো করিত কর্মা একটি কর্মির অভাব বিএনপি প্রতি মুহুর্তে টের পাচ্ছে। বেগম খালেদা আক্ষা মুসলিম জাহানের একমাত্র মহিলা নেত্রী।
যিনি বাঙ্গালীর সমস্ত আশা আকাংক্ষাকে পদদলিত করে রাজাকার মতিউর রহমান নিজামি ও মোজাহিদির মত যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়ে দেশের যাবতীয় চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি আজ আবার জামাতের কোলে ফিরে এসেছেন। আবার হয়তো গান পাওডারের কারিশমা জনগন দেখতে পাবে। কিভাবে মানুষ কয়লা হয়ে যায় গাড়ির মধ্যেই আর কোকো তার দন্ত মাজানের ব্যাবসায় আনবে উত্তরাত্তর উন্নতি।
এইতো কাল থেকে শুরু হবে সরকার বিরোধী আন্দোলন।
জ্বালাও পোড়াও চলবে দেশে সর্বস্তরে। শাহাবাগের আন্দোলকারীদের মধ্যে ভাঙ্গন ধরানোর জন্য যা যা করনিয় তাই তাই করে যাচ্ছেন তার অনুচরেরা। সবাইকে সর্তক থাকতে হবে। জামাত বিএনপির সর্বউচ্চ সর্মথক আঠাশ শতাংশ যা বর্তমানে দিনকে দিন কমছে। যুবরাজ মাজা ভাঙ্গা তারিক জিয়া শিবিরের বড় ভাই এটাতো সবার জানা তার বাবা শহীদ জিয়া ছিলেন রাজাকারদের জাতীর পিতা তাইতো তিনি তার সমস্ত শক্তি দিয়ে সংবিধান সংশোধন করে এই জাতীর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিলেন।
উদাহরন দেখুন।
১। ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর Proclamation এর মাধ্যমে দালাল আইনকে স্থগিত করার জন্য M.L.A Order No ৬৩ of ১৯৭৫ জারি করা হয।
২। এরপর ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর M.L.A Order No ৩ of ১৯৭৫ প্রথম তপশিল থেকে দালাল আইনের রক্ষাকবজ তুলে দেয়া হয।
৩। ১৯৭৬ সালে অনুরুপ ভাবে M.L.A Order No ৩ of ১৯৭৬ জারি করে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার লক্ষে সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদের শর্তাদি তুলে দেয়া হয়। উল্লেখিত M.L.A Second Proclamation এর মাধ্যমে সংবিধানের ১২২ নং অনুচ্ছেদ তুলে দিয়ে দালালদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেন।
৪। M.L.A Second Proclamation Order ১ of ১৯৭৭ জারি করে সংসদে নির্বাচিত হওয়ার লক্ষে ৬৬ অনুচ্ছেদের কিছু অংশ তুলে দেয়া হয়।
১৯৭৬ সালের ১৮ জানুয়ারীতে পূর্বে বাতিলকৃত দালালদের নাগরিকত্ব ফেরৎ পাওয়ার জন্য সরাষ্ট মন্ত্রনালয়ে আবেদন করতে বলা হয়।
৫। M.L.A Second Proclamation Order No ১ of ১৯৭৭ সংবিধানের ১২নং অনুচ্ছেদ তুলে দেয়া হয়। গ.খ.অ ৪ ১৯৭৮ জারির মাধ্যমে দালাল আইনটি সম্পুর্ন বাতিল করে দেন।
জামাতবিএনপিকে রুখতে হবে।
হরতাল মানি না। সর্বস্তরের মানুষ রাস্তায় বেড়িয়ে আসুন ওদের প্রতিহত করুন। ওরা সংখ্যায় অল্প। বাংলা থেকে ওদের নিশ্চিহ্ন করে ফেলতে হবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।