যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে.
সিনেমা আমরা কম বেশি সবাই দেখি। নানা রকম কাহিনি দিয়ে সাজানো থাকে একেকটা সিনেমা। বাস্তব ঘটনার সাথে এর বেশিরভাগের কোন মিল নাই। সে রকম কিছু অমিল আপনাদের কাছে পেশ করছি আর এর সাথে থাকবে বাস্তবে হলে কি হতো।
•নায়ক বেকার কিন্তু বিয়ে কোন করতে প্রব্লেম নাই।
•নায়ক যতই বলদ টাইপ এর হোক না কেন, মারামারির টাইমে সে চালাক হয়ে যাবেই যাবে।
•নায়ক যতই মাস্তান কিসিমের কেউ হোক না কেন, নায়িকা তার প্রেমে পড়বেই
•নায়ক সারাদিন টই টই করে ঘুরে বেড়াবে, মদ খাবে, মারামাতি করবে কিন্তু ঠিকই পরীক্ষায় ভাল ফল করে প্রথম হবে।
•নায়ককে কেউ পাত্তা না দিলেও নায়িকা তারপরও তার পিছনে ঘুড়বে।
•চাকরি বাকরি না করেও নায়কের টাকা পয়সার অভাব হয় না।
•যত গরীব হোক না কেন নায়ক আর নায়িকা, গানের তালে নাচানাচি করবে তারা ৫ তারকা হোটেলে।
•বেকার হলেও নায়িকা পালিয়ে যাবে নায়ক এর সাথে।
•পড়াশোনার জন্য নায়কের বাসায় অথবা নায়িকার বাসায় রাত্রীযাপন কমন ফেনোমেনা।
•সিনেমার পটভুমি গ্রাম কেন্দ্রিক হলেও নাচ গান এর সিন হবে লন্ডন, প্যারিস কিংবা আমেরিকায়।
এরকম আরো অনেক কমন ব্যপার আছে।
এইবার আসি বাস্তবে কি ঘটে -
•ছেলে বেকার হলে ভুলেও মেয়ের পরিবার এর ধারে কাছ দিয়েও যায় না।
•ফেল মারা ছেলেরা পাত্তা পায় না মেয়েদের কাছে।
•ছেলে বেকার হলে প্রেমিকাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সাহস সাধারণত সে করে না।
•বলদ টাইপ এর কেউ মারামারি করতে সাহস করে না।
•গরীব ঘরের মেয়ে আর বড়লোকের ছেলে এক হতে পারে না। নানা রকম সামাজিক প্রব্লেম তাদের তৈরি হতে থাকে।
•মাস্তান টাইপ কারো থেকে মেয়েরা দূরে দূরে থাকে।
•চাকরি বা ব্যবসা না করলে টাকা আসবে কোথা থেকে!!
•মেয়েদের কাছ থেকে পাত্তা পাওয়া এত সোজা না।
•পড়াশোনা না করে পরীক্ষা দেয়া মানেই ডাব্বা
আজকে এখানেই শেষ !
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।