পদ্মা নদীর ভাঙনে নড়িয়া উপজেলার পাঁচ গ্রামের শতাধিক বসতভিটা বিলীন হয়ে গেছে। বুন্না গ্রামে গতকাল ভাঙনের সময় যাত্রীবাহী একটি ট্রলার ডুবে গেছে। ট্রলারে থাকা ১৫ যাত্রীর ১০ জন তীরে উঠতে সক্ষম হলেও পাঁচজন নিখোঁজ রয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, পদ্মা নদীর পানি কমতে থাকায় নদীতে তীব্র স্রোতের সৃষ্টি হয়েছে। স্রোতে নদীর তীরবর্তী গ্রামগুলোতে শুরু হয়েছে ব্যাপক ভাঙন। হুমকির মধ্যে রয়েছে ৯০০ পরিবার। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এনামুল হক শামিম গতকাল নদী ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় নড়িয়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান বি এম মনির হোসেন, নড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি হাসান রাঢ়ি, আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন, দীপু ঢালী, ইমাম হোসেন দেওয়ান, মনির হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এনামুল হক শামিম সাংবাদিকদের বলেন, পদ্মার ভাঙন রোধে সরকার সুরেশ্বর প্রকল্প কাজ করছে। বিএনপি ক্ষমতায় এসে প্রকল্পটি বন্ধ করে দিয়েছিল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।