মত প্রকাশের মুক্ত মাধ্যম তৈরী হোক

বাহ বাহ ভালইতো শুরু হলো একে একে আওয়ামী লীগের সকল নেতারাই জাতির সূর্য সন্তান (!) ছাত্রলীগের কর্মীদের পক্ষে সাফাই গাওয়ার পাশাপাশি তাদের পুনর্বাসনে দাবি উত্থাপন শুরু করেছেন। আপনারা হয়তো খেয়াল করবেন কিছুক্ষণ আগে আমি একটি পোস্ট দিয়েছি যাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছাত্রলীগ কে সরকারের অংশ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। যা সত্যিই আশ্চর্য্যের। ওই একই অনুষ্ঠানে সাংসদ কামালও কিছু দাবি তুলেছেন। আমরা এবার শুনবো সাংসদ কামালের বাণী........... যিনি একটি মিডিয়ার মালিকও বটে.... ক্ষমতাসীন দলের সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদার সরকারের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা দেখালে চলবে না।

ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের চাকরি দিতে হবে। কারণ বিএনপি ক্ষমতায় এসেই ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের চাকরি দিয়েছিল। কিন্তু এই সরকারের আমলে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা চাকরি পাচ্ছে না। বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে রোববার আয়োজিত ওই আলোচনা সভায় কামাল আরো বলেন, পাঁচ থেকে সাত লাখ টাকা নিয়েও [ঘুরেও] ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা চাকুরি পাচ্ছে না। নেতারা টাকা ছাড়া কিছুই বোঝেন না।

তারা শুধু টাকা খায়। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছাত্রলীগ সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন এবং ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত সিকদার মাথা নেড়ে তাকে নিবৃত করার চেষ্টা করেন। এরপরও কামাল মজুমদার বক্তব্য চালিয়ে গেলে রোটন উঠে এসে তাকে থামিয়ে দেন। অনেক জামায়াত নেতা লেবাস পাল্টে বর্তমানে আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন বলেও অভিযোগ করে তিনি বলেন, প্রশাসনের সব জায়গা থেকে বিএনপি-জামায়াতপন্থীদের সরিয়ে দিতে হবে। তারা বিদ্যুৎ ও পানির কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে বলেন, ওয়েট অ্যান্ড সি। সবই দেখতে পাবেন। ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ (উত্তর) আয়োজিত সভায় স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানক, সাংসদ ফজলে নূর তাপস, একেএম রহমতউল্লাহ, আসলামুল হক, আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের (উত্তর) সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাসভীরুল হক অনু, বর্তমান সভাপতি রবিউল ইসলাম সোহেল ও সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক রানা বক্তব্য দেন। ছাত্রলীগ
।