সাম্রাজ্যবাদ ও উপনৈবেশিক শক্তি পর্যায়ক্রমে এসেছে বিভিন্নভাবে। সাম্রাজ্যবাদ শক্তির প্রভাব পড়েছিলো ভারত মহাদেশ যাহা দক্ষিন এশিয়া বলতে বা চিন্তে বেশী অভ্যস্ত সাম্রাজ্যবাদ চেতনার দেশগুলো। যাহোক সাম্রাজ্যবাদ চেতনা নিয়ে অস্ত্রহাতে একের পর এক সাম্রাজ্যবাদ সৃষ্টি করে মুঘল যুগের সুচনা হয় এবং আনুষ্টানিক সমাপ্ত ঘটে ১৮৫৫ সালে। এর পর ব্রিটিশ সাম্রাজ্য সৃষ্টি । দিল্লির নবাব সহ সকল নবাব ব্রিটিশ শাসনে অনুগত শিকার করতে হয়।
সেই সময় এই মহাদেশে যা চিত্রছিলো তা সরকার কতৃক নির্যাতিত, বর্নবাদি চেতনা এবং আরও অনেক বিষয়। ব্রিটিশ সাম্র্যজ্য টিকে রাখতে সদ্য ক্ষমতাচ্যুত গোষ্টির কিছু মানুষকে নিয়ে যারা ব্রিটিশ ক্ষমতা প্রসারে অবস্থান নিয়ে ছিলো। যেমন সৈয়দ আহমদ খাঁন আরও অনেক যাদের মদদে বেশ ভালোই ইসলামিক রাজনৈতিক দল গঠন হয়। কিন্তু এই মহাদেশে বিভ্ন্নি ভাষা ও জাতি থাকা সত্তেও ব্রিটিশ টিকে থাকতে পারেনাই। হিন্দু মুসলিম বিবাদ চরমে থাকার পরেও ব্রিটিশ ধরে রাখতে পারেনাই তার সাম্রাজ্যবাদ।
এর পর উপনৈবেশিক ক্ষমতা তথা ভারত বনাম পাকিস্থান। পাকিস্থানের তথা মুসলিম নেতৃবন্দ (মুসলিমলিগ) এর সামনে প্রাদেশিক নির্বাচন চাওয়া হলে তা প্রত্যাখান করে দাবি তোলেন আলাদা রাষ্ট। এই রাজিনিতিক ভাবে জয় পরাজয়ের পর অবসান ঘঠল একগুষ্টির । ভারত স্বাধীনত নয়, দ্বিখন্ডিত হয়ে জন্ম হলো ১৯৪৭ সালে পাকিস্থান এবং ভারত। এরপর শুরু হলো পুর্ব বাংলার মানুষের উপড় নিরিপন ও নির্যাতন।
পশ্চিম পাকিস্থানের ক্ষমতা ঠিক রাখার জন্য মুসলিমলিগ মরিয়া হয়ে উঠল। শুরু হলো এই মুসলিম মানুসদের বাচাঁর লড়াই। আর এই লড়ায়ে সংস্কার করতে শুরু করল বিভিন্ন দল, সংগঠন। আওয়ামীলিগ সৃষ্টি হলো নির্বাচনে পুর্ব পাকিস্থান সংখ্যাগরিষ্টতা পেয়েও প্রাদেশিক সরকার গঠন এবং। ক্ষমতা হস্তান্তরের কোন ব্যবস্থা করলনা পশ্চিম পাকিস্থানরা।
যে তত্বে পাকিস্থানের জন্ম এবং পুর্ব পাকিস্থানের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা দেখেয়েছিলো মহম্মদ আলী জিন্না তা ভুলিয়ে গিয়ে ক্ষমতার কেন্দ্রকরে রাখতে চাইলেন করাচী শহরকে। ভারত মহাদেশ ভাগ হওয়ার কারন একটা সেইটি হলো মুসলিমরা কেউই হিন্দুকে বিশ্বাস করতে পারতনা আবার হিন্দুরা মুসলিম শাসন ব্যবস্থাকে বিশ্বাস করতনা। এই অবিশ্বাসের মিমাংসা হলো দু'ভাগ হয়ে। এখন সবাই মুসলিম আর কোন অশান্তি নেই। এখন উন্নয়নের দিন সামনে আসছে এই আসাই সব সাধারন মানুষ এগিয়ে যাচ্ছিল।
একটা ইস্যু এলো তাহলো একটি ব্যবসায়িক ও শিল্পভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে দরকার ভাষা সিলেকশন। আর এই ভাষা উর্দ্দু হবে রাষ্ট্রভাষা। বাংলা বোবা হয়ে থাকবে বা অন্যভাবে ভাষাই কথা বলবে এই পরাধীনতা যখন কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিল তখন আওয়ামীলিগ ও অন্যসংগঠনগুলির স্ব-পক্ষে মুক্তির সংগ্রাম এর ডাক দিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মজিব। আর বাঙ্গালীরা সংগ্রামে নেমে পড়ে অন্যদিকে মুসলিমলিগরা রাজনৈতিক মতপার্থক্যকে জিদ এ পরিনত করে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে গোসল করল। ইজ্জত হারাতে হলো অনেক মা বোনের।
এর পর স্বাধীন বাংলাদেশ। তারপর বঙ্গবন্ধুর দেশ গঠন। এর মধ্যে ক্ষমতা দখল। মোস্তাকের পুতুল সরকার। এই শত্তির বিরুদ্ধে মেজর শওকত জামিল নতুন সরকার গঠন করতে করতে---।
বাকী অংশ- পরে লেখা হবে। সময় সল্পতার কারনে অনেক শর্ট করে লেখার জন্য ক্ষমা প্রার্থী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।