আজকাল পত্রিকা খুললেই যে সংবাদটি চোখের সামনে বেশি পড়ে তা হল ইভটিজিং-এর সংবাদ। প্রতিদিন কোন না কোন স্থানে ইভটিজিং হচ্ছে ও বখাটেদের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানা হচ্ছে। প্রতিদিন বিভিন্নভাবে ইভটিজিং য়ের ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন প্রোগ্রাম করছে। কিন্তু কই কোন ফল তো আসছে না, বরং দিন দিন তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কারণ ইভটিজিং হচ্ছে শয়তানের প্ররোচনা, পাপাত্মা কুমন্ত্রণা, ও ধর্মীয় অনুশাসন মেনে না চলার প্রতিফল।
যদি সমাজের সকল লোক নৈতিক, চারিত্রিক দীক্ষায় দীক্ষিত হত ও ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলত এবং আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে পরকালের পরিণাম সম্পর্কে সচেতন হয়ে জীবন যাপন করত। তাহলে ইভটিজিং প্রতিরোধের জন্য কোন পুলিশ, যৌথবাহিনী ইত্যাদি দ্বারা টহল দেওয়ার কোন প্রয়োজন হতনা। তাই আসুন আমরা সবাই নৈতিক, চারিত্রিক ও ধর্মীয় অণুশাসন মেনে চলি। তাহলে ইভটিজিংও বন্ধ হবে। সমাজেও শান্তি ফিরে আসবে।
মহিলাদের প্রতি পরামর্শ হলো- আপনারা এমনভাবে রাস্তায় চলাফেরা করবেন না। যেভাবে চলাফেরা করলে ছেলেরা আপনাদের প্রতি আকৃষ্ঠ হয়ে ইভটিজিং করতে বাধ্য হয়। ইভটিজিং এর জন্য শুধু পুরুষরা দায়ী নয় এতে মহিলাদেরও হাত রয়েছে। যদি মহলিারা তাদের পোশাকে ও আচার ব্যবহারে শালীনতা বজায় রাখেন তাহলে অনেকাংশে ইভটিজিং প্রতিরোধ হয়ে যাবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।