সামনে মহা লড়াই পেছনে মৃত্যু!
জাতীয় বৃক্ষ তো সেটাই হওয়া উচিৎ যেটা আমাদের জাতীয় চরিত্র, জাতীয় জীবনকে সবচেয়ে গভীর ভাবে রিপ্রেজেন্ট করে নাকি? সে হিসেবে জাতীয় বৃক্ষ হিসেবে আমগাছের চেয়ে বাঁশ আমাদের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য হওয়া উচিৎ। যদিওউদ্ভিদ বিজ্ঞানের দিক থেকে বাঁশকে বৃক্ষ বলা যায় না। বাঁশ আসলে ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ। বলা হয় সবচেয়ে বড় ঘাস হচ্ছে বাঁশ। কিন্তু তাতে কিছু যায় আসেনা।
কিছু কিছু বাঁশ আছে যা বৃক্ষ থেকে কোন অংশে কম নয়। আর ব্যবহারিক দিক চিন্তা করলে জাতীয় বৃক্ষ হিসেবে বাঁশের চেয়ে উপযোগী আর কিছু নেই।
জাতীয় জীবনে বাঁশের গুরুত্ব: আমাদের জাতীয় জীবনের সংগে অবিচ্ছেদ্য ভাবে জড়িয়ে আছে বাঁশ। বাঁশ ছাড়া আমাদের রাজনীতি অচল। আমরা একে অপরকে প্রতিদিন বাঁশ দিয়ে চলেছি।
ম্যাডাম , আপাকে কী বাঁশটাই দিলেন গত পাঁচ বছর! আর আপার বাঁশ তো ম্যাডামকে কাঁদিয়েই ছাড়ল। আগামী তিন বছর ম্যাডাম আরো কত বাঁশ খান সেটা সময়ই বলে দিবে।
ম্যাডাম , আপা ছাড়াও কে কাকে বাঁশ দেননা বলতে পারেন? আমরা সবাই সবাইকে সবসময় বাঁশ দিয়ে চলেছি। একজন তো বিশেষ একজনকে বাঁশ দেওয়ার জন্য দু দুটো পত্রিকাই খুলে বসেছেন। এরকম উদাহরণ দিতে থাকলে কী বোর্ডের বোতাম ক্ষয়ে যাবে উদাহরণ শেষ হবেনা।
তো চলেন আওয়াজ তুলি জাতীয় বৃক্ষ করতে হবে বাঁশ , শুধুমাত্র বাঁশকে!
একটা সিরিয়াস কথা: জাতীয় বৃক্ষ শাল হতে পারেনা?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।