বাংলা আজ ৬২২ খ্রিস্টাব্দের আরব সমাজের ন্যায়
তমাসাচ্ছন্ন হইয়া পরিয়াছে। ‘নাস্তিক’ ব্লগাররা যাহা খুশি তাহা করিয়া বেড়াইতেছে। চারিদিকে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। জামাত শিবিররূপী শয়তানও হার মানিতেছে।
তাহাদের অত্যাচারে খোদার আরশ কাপিয়া উঠিয়াছে।
খোদা তা’লা আর কত সহ্য করিবেন। আর কত দেখিবেন? শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এর পর আর কোন নবীকেও তিনি এই ধরণীতে পাঠাইবেন না। তাহা হইলে কী হইবে এই বাংলার! কে রক্ষা করিবে বাংলার জমিনে ইসলামের ঝান্ডা? যিনি এই বাংলার জমিনে সবাত্তে বেশি বুঝতেন সেই আমিনী হুজুরও দেহদান করিয়াছেন। অন্য কান্ডারী গুলমাল আজমও আজ ফ্যাসিবাদীদের প্যাঁচে পড়িয়া রাজহংসের ডিম্বক পুটুকরণ করিতেছেন। তাহা হইলে কী হইবে ইসলামের, বাংলায় কী আর ইসলামের কোন নিশানা থাকিবে না? এই তমাসা কি দূর হইবে না??
হইবে।
অবশ্যই হইবে। বাংলার জমিনে ইসলামের নয়া কান্ডারির আবির্ভাব হইয়াছে। তিনি মহামতি মাহমুদুর রহামন। (তাহার নামে যদিও উত্তরা ষড়যন্ত্র আর কিছু দুর্নীতির অভিযোগ আছে) । এই নয়া কান্ডারি একটি আহ্বান জানাইয়াছেন।
সেটি হইলো-
রাসুল (সা.) ও ধর্ম নিয়ে ব্লগে কুৎসিত ও অশ্লীল ভাষায় অবমাননাকর মন্তব্যের প্রতিবাদে ইসলাম ধর্মাবলা¤¦ীদের আগামী সোমবার রোযা রাখা ও মঙ্গলবার ‘ধর্মদ্রোহীদের ঘৃণা করি’ সাদা কাগজে লিখে তা উড়িয়ে দেয়া।
বাংলার জমিনে ইসলামের এই নয়া কান্ডারির আবির্ভাবে মোটামুটি সবাই যারপরনাই খুশী হইয়াছেন, শুধু ইবলিশ ছাড়া। কারণ ইবলিশের কর্মক্ষেত্র ছোট হইয়া গেছে। মাহমুদুর থাকতে বাংলার জমিনে তাকে আর কোন কাজ করিতে হইবে না!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।