সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।
“জনম জনম তব তরে কাঁদিবো,
যতই হানিবে হেলা, ততই সাধিব”
নজরুল
যে মানুষ অন্য মানুষকে ভালোবাসতে জানে, কাছে টানতে জানে, মঙ্গল কামনা করতে ও প্রিয়কে আঘাত করে নয় বরং মহামায়ার সুরে টানতে জানে, শুধু সে মানুষই মানবতার কল্যানে কাজ করার যোগ্য।
এই উপলব্ধি বোধ কে জাগ্রত করার নাই সত্যের আগমন।
দেখুন আমরা যাদের কাঙ্গাল, বাউল, আতেল, দর্শনিক, সূফি, ভান্ডারী, তরিকত পন্থি, পরাতন, সনাতন ভেবে অবজ্ঞা ও ঘৃনা ভরে কু-দৃষ্টি নিপাত করার চেষ্টায় রত হয়ে আছি। দেখুন শুধু এর মধ্যেই বাংলার আবহমান কালের সম্পদ লুকায়িত আছে।
সেই সম্পদ কাউকে আঘাত করতে জানে না। কারন সে তো স্বর্ণ বা টাকার মতো মূল্য দিয়ে কেনা যায় না।
সেই মূল্যহীন ভাবের আর্ভিবাবকে স্বাগত জানাতে হলে নিজেকে বিলিয়ে দিতে হবে। যিনি নিজেকে বিলিয়ে দিতে জানে, তিনি কোনদিনও বিলীন হয়ে যায় না। তিনি তার আপন শক্তি বলে সবার অন্তরে ঠাঁই করে নেন।
আপনি যদি চেহারা, মেকাপ, রঙিন পোষাখ, ফেস টোন, হাইট বা টাকা দিয়ে মানুষকে মেজরমনেন্ট করেন। তাহলে আপনি কিন্তু শুধু ঐ টাকায় কেনা যায় এমন জিনিসই চেয়েছেন।
তাতে করে হয়তো টাকা সম্পদ পেয়েছেন বা সাজেরবাহার পেয়েছেন কিংবা কোনো জর পদার্থ হারানোর ব্যাথায় নিজের অজানা মনকে কষ্ট নামের মিথ্যে মায়ায় বেঁধে পিটাচ্ছেন। এ কেমন প্রহসন? এ কেমন নিজেকে প্রকাশ? এ কেমন নিজের সাথে দিবানিশি বেঈমানী?
কিন্তু সেই আপনিই যদি আপনাকে অন্যের মাঝে কোনো প্রকার স্বার্থ ছাড়াই নিজেকে বিলিয়ে দিতে জানেন, প্রেম করতে জানেন বা অপেক্ষা নামের চেষ্টা করতে জানেন। দেখবেন আপনিই হবেন পৃথিবীর সেরা মানুষ। খোদা যে মানুষকে আশরাফুল মখলুকত বলেছেন। সেই মানুষটিকেই যদি নিজের মধ্যে জাগাতে না জানেন তাহলে, এই সুন্দর বাংলাদেশে এলেন কেনো?
আসোল সত্যকে উপলব্ধি করতে মানুষকে বাংলাদেশে আসতে হয়।
কারণ বাংলাদেশ মাটির দেশ, নদীর দেশ, প্রাচুর্যের দেশ, সম্পদের দেশ, অনেক কান্নার পরে হেসে হেসে তার জীবনকে সবার মাঝে প্রকাশ করার দেশ।
বাংলাদেশের একটি ১ বছর বা ২ বছরের বাচ্চাদের কান্না দেখেছেন। বাবা, মা, ভাই, বোন, নানি, মামা, খালা আছে কিন্তু তারপরও অভিমানের কান্না থামানো যাচ্ছে না। এমন করে সুন্দর ভাবে পৃথিবীর আর কোন দেশের বাচ্চা?
এই কান্নাই আবার যখন ফিরে আসে চাকুরী খোঁজার একদম শেষ বয়সে। তখন যে আর কেউ আদর করে না।
তখন যে আর কেউ করুনা করে না। তখন আপনার কান্নাকেই আপনার উদ্দেশ্যে ফিরিয়ে দেয়া হয়। আর এই চাপা কান্নায় সন্তান ও বাবা একসাথে টেনশন করেন। কিন্তু বাবা-ছেলের দুরত্ব অনেক। বাবার ধারণা আমার সন্তাটি বোকা।
ইস আমিও জীবনে করতে পারলাম না আর সন্তানটির জন্যও কিছু করা হলো না। এরচেয়ে যদি ওকে সেই ছোট্টবেলার মতো করে আবার পেতাম। আর একবার যদি সুযোগ পেতাম। সব ঠিক করে দিতান। কিন্তু সময় যে বড্ড বেশী কঠিন।
অনেকে ভাবে আইনের শাস্তি বুঝি অনেক কঠিন। আরে না। রাজণীতিক সমভূমিতে অদেখা কালো কালো গ্লাস বা মার্কারী গ্লাগ গুলী খুব বাজে তাই তো বাচ্চাদের ১বছর ২বছরের কান্নাকে আজও গার্ডিয়ারা তেমন করে ভ্রুক্ষেপ করে না।
মা তার বাচ্চাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বখ্যাত সম্রাট বানাতে চান। মা কি বোঝেন একজন জম্রাজ্য বিস্তার কারির মনে কতো জালা বা তেজের পরে আত্নগ্লাণী।
এই আত্নগ্লাণীর মাঝেও সম্রাট অশোক পেয়েছিলেন তার পরমাত্নার পরিচয়। তাই তো তিনি হাতে আর তরবারীর ভার সইতে পারলেন না। যার তরবারী দিয়ে মানুষকে কেটে জরাজির্ণ করে সময়কে রক্তে রঞ্জিত করেছিলেন। সেই তরবারীকে যিনি হাত দিয়ে কেড়ে নিয়ে সম্রাট অশোক কে প্রোজার পুজারী সম্রাটে পরিনত করেছিলেন বুঝুন তার কতো শক্তি? এই শক্তির নামই হলো সত্যি।
নিজের ভিতরের একদিনের একটি সত্যের গভীর উপলব্ধি তার পুরো জীবনকে রাঙাতে পারে।
আবার মিস ইউটিলাইজ করলে অসুন্দর করে ডিলেট করে দিতে পারে।
জীবন কি কম্পিউটারের মধ্যে একটি এমপি-থ্রী ফাইল? যে আপনি কপি হয়ে বিভিন্ন জাতির মধ্যে পেষ্ট হত থাকবেন? যে আপনি একা অনেকের কাজ একা করবেন?
কিন্তু কোনো মানবসন্তান যদি একটি এমপি-থ্রী, দুটি-থ্রী, অনেকগুলো এমপি-থ্রী গান হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারে তাহলে তিনি যে তার ভাব কে সারাবিশ্বের মানুষের মনেই লাথি দিয়ে জাগিয়ে সমতল সত্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
আজ আমি স্পষ্ট ভাবে বৃটিশ এমিরিকাকে সহ অন্যান্য অনেক রাস্ট্রকে চ্যালেঞ্জ করে বলছি। এতোদিন আপনারা বিশ্বকে দেখিয়েছেন সংহিংসতা বা মূল্যবোধের অবক্ষয় কঠিন ভাইরাস। আজ থেকে আমার প্রাণের বাংলাদেশের বন্ধুরা তাদের কাজ শুরু করে আপনাদের একদিন ভাব সাগরে ডুবিয়ে মারবে না বরং বাঁচার মতো বাঁচতে শিখাবে।
আমার চ্যালেঞ্জকে বাস্তবে কাজে লাগাবার জন্য আমি বাংলাদেশের ইংরেজী জানা সন্তানদের বলছি আপনারা প্রাচীন, সংগৃহিত, ভাটিয়ালী, ভাওয়াইয়া, মারফতি, সুফি, বাউল, অতুলপ্রসাদ, নজরুল, রবিদ্র সংগীতের আপনাদের পছন্দ মতো গান গুলোকে ইংরেজী অনুবাদ করুন।
ইংরেজী একটি অসমাপ্ত ও অপূর্ণ ভায়া। কষ্ট হবে। তারপরও করুন। আক্ষরিক না।
বরং ভাব ও তাল ঠিক রেখে। তাল ও ভাব না জানলে আপনার যেটুকু বিদ্যে আছে ঠিক ঐ টুকু দিয়েই চেষ্টা করুন। ইংরেজীর সব বানান যে আপনার জানা থাকত হবে এমন কোনো কথা নেই। মনে রাখবেন বংলা আমাদের মাতৃভাষা আর ইংরেজী শিখেছি। ইংরেজ ও ইংলিশ ভাষাভাষিদের উপকার করে মায়ায় বেধে বাংলার কাছে মাথা নত করাতে।
এই হোক আমাদের একটি অতি ক্ষুদ্র অঙ্গীকার।
মাকসুন, বাচ্চু, জেমস, পলাশ, ফজল, হাসান, পার্থ, আসিফ, সাদী, হাসি, নন্দী, সামিনা, ফরিদা, আবিদা, শাকিলা, ফাহমিদা, বুলবুল, রুবেল, তাহসান, তপু, হাবিব, বিপ্লব, শাফিন সহ বর্তমান ও সব প্রজন্মের যতো গানের কারিগর আপনারা বাংলাদেশের পক্ষের বাক যোদ্ধা হয়ে নিজেদের ও সংগীত বোদ্ধাদের সাহায্য সহযোগীতা নিয় তাল, লয় ও সুর ঠিক রেখে কমপক্ষে ১টি করে আমাদের গানকে ইংরেজী ভাষায় রূপান্তর করে তারপর সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন কি রকম রিফ্লেক পান। বাংলাদেশে এ.আর রহমান, জ্যাকশন, হওয়ার পথ গুলোকে যারা বন্ধ করে দিয়েছিলো। তারা আপনাদের গানের টানে আপনাদের মায়ের পা ছুঁয়ে সালাম করবে।
আপনাদের উদ্দ্যেশে শাহ্ আব্দুল করিম বলে গেছেন। হতাশার সুরে নয় বরং ক্ষুদা নিয়ে খালি পেট নরম ও পরম স্নেহের আশা নিয়ে।
“করি যে ভাবো না,
সেদিন আর পাবো না,
ছিলো বাসনা,
সুখি হইতাম,
দিন হতে দিন,
আসে যে কঠিন,
করিম দ্বীনহীন,
কোন পথে যাইতাম”
আজ থেকে বিশ্ব দেখবে বাংলাদেশী মা কেঁনো বসে বসে সন্তানের জন্য চোখের জল ফালাতে জানে। আমাদের থেকেও করুন করে রেখেছে আজ পশ্চিমা নারী দের।
তাসলিমা নাছরিন আম্মু আপনি আমাদের মাঝে ফিরে আসুন।
এতোদিন যা বলেছেন তার মধ্যে শুধু ভালো দিকগুলোই বাংলাদেশী নারীদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরবেন। আপনার মতো একজন ব্যাক্তিত্বকে যারা পঙ্গু করে রেখেছেন তারা জানে না বাংলাদেশের সব নারীকে তার সন্তানেরা চিরক্ষমা, মুক্তবুদ্ধ, ভালোবাসা ও প্রেম দিয়ে কাছে টানতে জানে। আনন্দবাজারের মতো পশ্চিমা দালাল ও সুইডেন সহ অন্যান্য যে পুরষ্কার পেয়েছেন তা সব দেশে এসে প্রত্যাহার করে দিবেন।
একজন “জ্যা পাল সার্ত” এর মতো দার্শনীকে কখনও নোবেল পুরষ্কার দরকার হয় না।
একজন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে নাইট উপাধী দিয়ে কেনা যায় না।
এমন কি রবিন্দ্রনাথের নোবেল পুরষ্কারও চুরি হয়ে যায়। যে পশ্চিম বাংলা সামান্য একটি নোবেল পুরষ্কার মার্কা পুতুলের নিরাপত্তা দিতে যানে না। সেই ইন্ডিয়া আজ বিশ্ব মিডিয়া আজ তাদের নারীর সম্মান রক্ষা নামে বিশ্ব মিডিয়ার সাথে নিজেদের মূল্যবোধকেও বিক্রি করে দিয়েছে বহু আগে।
মনে রাখবেন যিনি সত্যিকারের সম্রাট তার মুকুটের দরকার পড়ে না। মুকুটহীন সম্রাট মূলতো তারাই যারা মানুষ ও মানবতার শান্তির নামে প্রহশন করে।
আজও আমাদের গার্মন্ট কর্মীরা বিশ্ব নরী মায়ের প্রতিক। আর ভারতের নারীদের প্রাচিন পন্থী বানিয়ে রেখে বোম্বে মিডিয়ায় অর্ধ নগ্ন উলঙ্গ করে নারীদের বিশ্ব ট্রেড মার্কের সাথে সংপৃক্ত করে বাঙালী মায়েদের অপমান করেছে। আমাদের বাংলামায়েরা চীর স্মার্ট। নো বোরখা, নো কাপড়, নো শাড়ী, নো জিন্স আবার সব সুন্দরের মাঝেও তার মাতৃত্বকে জানান দিতে পারে। এ আমাদের বঙালীর ঐতিহ্য।
দেখুন আজ বাংলাদেশের অসুর রাজনৈতিকদের বউয়েরা তার মাতৃত্রকে ঠিকই মনে মনে লালন করে রেখেছেন। শুধু ঐ স্বণের গয়না নামের মিথ্যে অহংকার তাদের সাধারণদের পাশে আসতে মিথ্যে দেয়াল তৈরি করে দিয়েছেন।
আজ নতুন রূপে কল্পনা করুন। মিসেস তারানা রুবেল, মিসেস সামিনা সুমন, মিসেস আবিদা রফিক, তারানা হালিম, বিপাশা তৈকির, রিজিয়া খালেক, শমী...... , আফছানা সহ তারিন-ঈশীতা সহ অনুশা শত শত হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি নাম না জানা নারী মায়ের তোলাও তোমাদের হৃদয়ের কষ্টকে। দেখাও বিশ্বকে শান্তি কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?
কে বলেছে আমরা জাগতে জানি না।
দেলোয়ার হোসাইন সাইদী সাহেব জীবনে অনেক অনেক ওয়াজ করেছেন। আপনি সবার আগে বাঙালী ইমানাদার শান্তি প্রিয় মুসলিম হিসেবে আবারও মিডিয়ায় সরব হবেন।
যে তাসলিমার সমালোচনা করেছিলেন। সেই তাসলিমা যদি আপনার পা না ছুয়ে সালাম করে তাহলে অন্তত আমাদের সাথে অভিমান করে মওদুদি কথাবার্তা বলবেন।
শুনুর সকল মাওলানারা বাংলার মায়েরা হাজার অপরাধ করার পরে আবার ক্ষমাও চাইতে জানে।
এ এই বাঙালী চাকরের মনের সত্যের বিশ্বাস।
ক্ষমা চাওয়ার মধ্যে কোনো প্রকার অপমানবোধ না। বরং এই ক্ষমই তো শান্তিবার্তা।
আমার হৃদয়ের গুরু নজরুল বলেছিলেনঃ
“তোমার বাণীরে কিরিনি গ্রহন,
ক্ষমা করুন হজরত,
ভুলিয়া গিয়াছি,
তব আদর্শ,
তোমার দেখানো পথ”
দেখুন একজন বাঙালীর মতো এত এত পথ আর কোনো জাতীর নাই। আমি তাছলিমা আম্মুর একটি বইয়ের মধ্য লাল ও কালো পিপড়ার মধ্যে দিয়ে শিশুদের মধ্যে একজন টেররিস্ট ধীরে ধীরে তৈরি করা হয়।
ঘৃনাদিয়ে আত্নঘাতি হামলা, জঙ্গী হামলা বা পেট্রলবোমা হামলা হয়। কিন্তু শান্তি আসে না।
আজ আমরা অনেককে হারিয়েছি। বাংলাদেশ ক্রিকেট কাউন্সিলের মিস্টার পাপন এর মা, সদ্য প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমানের বিবি আইভি রহমান।
আমাদের আর এক অভিনেত্রী মিতানুর সহ আরও অনেকে আমাদের ছেড়ে অকালে চলে গেছে।
আজ আমি বাংলাদেশের সর্বস্থরের এমনকি আমাদের ১৯৭১ এর ঘাত শত্রু কাদের মোল্লার ও আত্নার মাগফেরাত কামনা করি।
এই টুকু জীবন আর এর মধ্যে এতো বাজে বীজ? এতো ভেদাভেদ? এতো হিংসা?
বাংলাদেশ বিশ্বের সেরা দেশ।
আমার মায়ের পায়ের নিচের মাটি আমার কপালে মেখে আমরা যুদ্ধ ও শান্তি দু’টো প্রয়োজনে একসাথে করবো। কিন্তু আমাদের প্রেম ও আমাদের সত্যিকারের বাঙালীপান, মুসলিমপান, হিন্দুপান, বুদ্ধীস্টপান, ক্রিচিয়ানপান, ইহুদীপান, পাগলপান সহ উপজাতীয়দের কালচার এর সমন্ময়ে বিশ্রকে রাঙাবো।
আজ যারা প্রগতিশীল বলে চিৎতার করে তারা কি সাইদী ও তাছলিমার প্রগতিকে উপলব্ধি করেছেন?
কিন্তু মিছে এতো ভাবনা যাতনা কিসের?
স্পিড নিয়ে এগোন দেখবেন আমরা বিশ্বের সেরা শক্তি।
বাংলাদেশ আর্মি বিশ্বের বুকে একটি নাম করা আর্মি। তাদের পতাকাকে ঊর্ধে তুলে ধরতে তারা জানে।
ইন্ডিয়া ভুল করেছে বাংলাদেশ কে মিত্র শক্তি না ভেবে। আজ থেকে যদি ইন্ডিয়া আমাদের মিত্র শক্তি হিসেবে না দেখে। আমরাও তাদের কোনো প্রকার সহযোগীতা করবো না।
এমন কি চাইলেও না। কিন্তু বাঙালী এতো সহযে কাউকে না করে না বরং দেখিয়ে দেয় আকাশের রবী’কে!!!!
যিনি দুই বোনের জাতীয় সংগীত এক হাত দিয়েই লিখতে জানেন। এই হলো বাঙালীপান।
বাঙালীপান দিয়ে আমরা ৯০বছর চলতে পারতো এমন যুদ্ধকে আমরা ৯মাসে স্বাধীনতা অর্জন করে এনেছিলাম। আমাদের সম্মুখ যুদ্ধ ও গেরীলা যুদ্ধের অভিজ্ঞতা আছি কিন্তু আমাদের আপন বড় ভাই চায়নার অস্ত্র আছে কিন্তু সম্মুখ যুদ্ধের অভিজ্ঞতা নাই।
খুব বেশী প্রয়োজন হল আমরা লিড দেবো। আর ছোট ভাইয়ের পালগপানের কাছেও বড় ভাইয়েরা বিচক্ষনতার সাথে চলে আসে কিন্তু ছোট ভাইয়ের কিছু হতে দেয় না। কারণ আমরা দু’জন বিশ্বের সবচেয়ে সনাতন কালচারকে ধীরে ধীরে ধারণ করে শত কষ্টের মাঝেও নিজেদের বিলিয়ে দিয়েছি। বিনিময়ে শুধু সত্য, সুন্দর ও শান্তি চেয়েছি।
শেখ হাসিনা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত শান্তি পূর্ণ রাস্ট্রিয় সম্পদ নষ্ট না করে অবস্থান অব্যহত রাখুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।