প্রথম চার ম্যাচে জয়। তবে ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে এসে হারের মুখ দেখল বারবাডোজ। গত রাতে গায়ানার কাছে সাকিব আল হাসানরা হেরেছেন ২৭ রানে।
ব্যবধানটা গড়ে দিয়েছিলেন মার্টিন গাপটিল। নিউজিল্যান্ডের এই ব্যাটসম্যানের ৭৩ রানের ওপর ভর করে ৯ উইকেটে ১৪৯ রান তোলে গায়ানা।
গাপটিলের ৫৫ বলের ইনিংসটিতে ছিল চারটি করে চার ও ছয়ের মার। মোহাম্মদ হাফিজ করেন ৩৫ রান। জেমস ফ্রাঙ্কলিনের সংগ্রহ ১৬। গাপটিল, হাফিজ ও ফ্রাঙ্কলিন ছাড়া গায়ানার কোনো ব্যাটসম্যানই দুই অঙ্কের সংগ্রহ গড়তে পারেননি। বারবাডোজের সফলতম বোলার রায়াদ অম্রিত।
২৭ রানের বিনিময়ে তিনটি উইকেট তুলে নেন তিনি। ২৫ রান খরচায় সাকিব নেন দুটি উইকেট।
টি-টোয়েন্টিতে ১৫০ রানের লক্ষ্যটা আহামরি কিছু নয়। তবে এ লক্ষ্যে ছুটতে গিয়েই মুখ থুবড়ে পড়ল বারবাডোজ। মাত্র ১৫ রানের ব্যবধানে পাঁচটি উইকেট হারায় দলটি।
১৭ রানে প্রথম উইকেটের পতন। এরপর ডোয়াইন স্মিথ ও শোয়েব মালিক। দলীয় ৪৮ রানে স্মিথের (২৮) বিদায়ের পর শুরু হয় উইকেট-বৃষ্টি! দলীয় ৬৩ রানের মধ্যে ছয়টি উইকেট হারায় বারবাডোজ। তখনো উইকেটে ছিলেন মালিক। কার্লোস ব্রেথওয়েটকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন তিনি।
কিছুটা সফলও হন পাকিস্তানি এই ব্যাটসম্যান। সপ্তম উইকেটের দেখা পেতে বেশ অপেক্ষা করতে হয় গায়ানাকে। দলীয় ১০৪ রানে আউট হন ব্রেথওয়েট। ১০৬ রানের মাথায় পতন আরও দুটি উইকেটের। শেষ পর্যন্ত বারবাডোজ গুটিয়ে যায় ১২২ রানে, ইনিংসের দুই বল বাকি থাকতে।
দলীয় সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন শোয়েব মালিক। এ ম্যাচে বারবাডোজ ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতার মিছিলে ছিলেন সাকিবও। ৯ বলে ৩ রান করেন তিনি। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।