good
View this link
মিরপুর, সাভার, চিটাগাং, খাগডা়ছডি়, রাঙামাটি, যশোর, খুলনা, রাজশাহী, বগুডা়, রংপুর, সৈয়দপুর, ঘাটাইল, ময়মনসিংহ, সিলেট, ময়নামতি বিশ্ববিদ্যালযে় কি কি পয়দা হয় তার তালিকা আমাগো জানা নাই। নীলখেত, চিটাগাং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালযে়র নামে জনগণের জমি বিনামূল্যে বিলাযা় দিযা় আমাগো কি লাভ হইছে তাও আমরা জানি না। ছাত্র কল্যাণের নাম কইরা দর্শন, ইসলামের ইতিহাস, বান্গাল সাহিত্য, পুজিবাদী অর্থনীতি নামের বিভাগ বা বিশ্বিদ্যালয় গইডা় কারা ফুইলা ফাইপা কদলি কিংবা বটবৃক্ষ হইতাছে তাও আমরা জানি না। কারণ জাননের কোন উপায় নাই আমাগো। শুধু নেডি় কুত্তার লাহান গন্ধ পাই, কি জানি হইতাছে কোথায়- ব্যাবসা, বাণিজ্য!
এইখান থেইকা ৬ হাজার বিঘা জমি কেনার খাযে়শ তাদের।
জমি কেনা বেচার সামান্য অভিজ্ঞতা যার আছে, তারা সহজেই বুঝবেন, একসাথে এত জমি কখনই সেচ্ছায় মানুষের কাছ থেইকা কিনা যায়না। ভিটাবাডি়, পারিবারিক কবরস্থান এবং টিকে থাকার একমাত্র অবলম্বন কৃষিজমিটুকু কে-ই বা স্বেচ্ছায় বেচতে চা! কৃষি জমির মূল্য কৃষক মাত্রই বুঝে। ছাত্রগো অলস দেশ প্রেম ধুইযা় পানি খাইলে কৃষকের পেট ভরবো না। ফলে ছাত্ররা তেরছা রাস্তা ধরলো।
সাভার উপজেলার স্থানীয় প্রসাশনের কাছে আনুষ্ঠানিক কোন অনুমোদন ছাডা়ই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন কইরা বসল।
হাযা়র এডুকেশনের মুলা দেকাইযা় এর জোর দেখাযা় তারা মৌজায় সব ধরণের জমি কেনা বেচা বন্ধ কইরা দিল। তাগো সাফ কথা, জমি যদি কেউ বেচতে চায় তাইলে বিশ্ববিদ্যালযে়র কাছে বেচতে হইব। আর জোর জবরদস্তিই যখন করতেই হইল তখন আবার ন্যায্য দাম কিসের? কৃষকগো কেঠায় ন্যায্য দাম দিছে- বসুন্ধরা, যমুনা, রাজউক সবাই তো দবরদস্তি কইরা অন্যয্য দামে জমি হাতাযা় নিছে। ছাত্ররা হইল দেশ প্রেমিক বাহিনী। দেশ প্রেমের জোরে তো সে কৃষকরে, জমির মালিকরে বিঘাপ্রতি ৩০/৪০ কিংবা জায়গা ভেদে ৬০/৭০ লাখ টাকার জামি ১৪/১৫ লাখ ট্যাকায় বেচতে বাধ্য করতেই পারে!
এই সাভারে ৬০০ একর বা ১ বর্গমাইল বিঘা জমি কিনা নিল জাহান্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালযে়।
জমি কেনা বেচার সামান্য অভিজ্ঞতা যার আছে, তারা সহজেই বুঝবেন, একসাথে এত জমি কখনই সেচ্ছায় মানুষের কাছ থেইকা কিনা যায়না। ভিটাবাডি়, পারিবারিক কবরস্থান এবং টিকে থাকার একমাত্র অবলম্বন কৃষিজমিটুকু কে-ই বা স্বেচ্ছায় বেচতে চা! কৃষি জমির মূল্য কৃষক মাত্রই বুঝে। ছাত্রগো অলস দেশ প্রেম ধুইযা় পানি খাইলে কৃষকের পেট ভরবো না। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় তেরছা রাস্তা ধরলো।
কৃষকের ঘাম-রক্তে ভিজা জামিতে দেখেন কি সোন্দর ডিজাইনের বিশ্ববিদ্যালয় বানাইসে ছাত্ররা।
সাভারের ঘটনাকে ছাত্রদের এই বাণিজ্যিক চরিত্রের সাথে মিলিযে় বোঝাটা জরুরী। এই ধরণের ঘটনা থেকে জনগণের অর্থে লালিত পালিত ছাত্ররা কর্পোরেট পুজির মালিকে পরিণত হযে় আর দশটা কর্পোরেট গ্রুপের মতোই লুটেরা শোষক শ্রেণীর কাতারে দাডি়যে় যাওযা়র আভাস পাওযা় যায়।
দুনিযা়র মজদুর এক হও, পুজিবাদী পাঠশালা ভেন্গে দাও।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।