থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
আমাদের 'জাজেস বাই চান্স'-রা কি যে করছে, বা করতে পারে, তাই কিছু নমুনা জানা গেল ব্যারিস্টার রফিকুল হকের জবানী থেকে। এরা মাহমুদুর রহমান কে বলেছিলেন 'এডিটর বাই চান্স'। আসলে তারাই যে 'জাজেস বাই চান্স' সেটাই ভুলে গিয়েছিলেন।
আমাদের কি এই সব জাজেস-বাই-চান্স থেকে সাবধান থাকা দরকার নয় কি?
নীচের সংবাদাংশটি ২০ অক্টোবরের 'আমার দেশ' পত্রিকা থেকে সংগৃহীত।
[ Click This Link ]
আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের প্রসঙ্গ তুলে ব্যারিস্টার রফিকুল হক বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ছাড়া গণতন্ত্র হতেই পারে না। গণমাধ্যমের এ স্বাধীনতার কথা বলতে গিয়ে মাহমুদুর রহমানের আজ এ অবস্থা।
আদালত অবমাননার এক মামলায় আদালত তাকে ৬ মাসের জেল এবং ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন। ১ লাখ টাকা জরিমানা করার ক্ষমতাই নেই আদালতের।
এ সাজা দেয়ার ক্ষেত্রে যে বিচারপতি সবচেয়ে বেশি তত্পর ছিলেন তিনি পরে প্রমোশন পেলেন না।
তাকে সুপারসিড করে অন্য একজনকে প্রধান বিচারপতি করা হলো। সঙ্গে সঙ্গে তিনি এ ফাইল ফেরত দিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, আমি এ রায় দেব না। অন্য একজন বিচারপতি শাহ আবু নাইম মোহাম্মদ মোমিনুর রহমান মাহমুদুর রহমানকে জেল দেয়ার ব্যাপারে আপত্তি করেছিলেন।
দ্বিতীয় আদালত অবমাননার মামলায় একই আদালত শুধু প্রধান বিচারপতি বদল হওয়ার পর মাহমুদুর রহমানকে ১০০ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে একদিনের জেল দিলেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।