চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী স্কটিশদের বিপক্ষে পিছিয়ে থেকেও প্রীতিম্যাচে জয় পেয়েছে ইংলিশরা। গত বুধবার লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ৩-২ গোলে স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করেছে ইংল্যান্ড। একইদিনে ল্যাটিন আমেরিকান দল ইকুয়েডরকে ২-০ গোলে পরাজিত করেছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন স্পেন। অন্যদিকে পরাজয় থেকে বেঁচে গেছে রোনালদোর পর্তুগাল, জার্মানি এবং ফ্রান্স। নেদারল্যান্ডের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছে পর্তুগিজরা। জার্মানরা ৩-৩ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে। ফরাসিরা গোলশূন্য ড্র করেছে বেলজিয়ামের সঙ্গে।
এদিকে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন জাপানকে ৪-২ গোলে হারিয়েছে উরুগুয়ে। ইরাককে ৬-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে চিলি। দক্ষিণ কোরিয়া গোলশূন্য ড্র করেছে পেরুভিয়ানদের সঙ্গে। ইউরোপে সুইডিশরা ৪-২ গোলে পরাজিত করেছে নরওয়েকে। এছাড়া ডেনমার্ককে ৩-২ গোলে পরাজিত করেছে পোল্যান্ড।
স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ইংলিশরা বিপদেই পড়েছিল। ২-১ গোলে পিছিয়ে ছিল ইংলিশরা। তবে ড্যানি ওয়েলব্যাক এবং রিকি ল্যাম্বার্টের গোল পরাজয় থেকে বাঁচিয়ে দেয় ইংল্যান্ডকে। জার্মানরাও পরাজয়ের দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিরেছে। ২-০ গোলে পিছিয়ে ছিল তারা। গুনডোগান, মুলার এবং বেনডারের গোলই জার্মানদের ড্র এনে দেয়। পর্তুগিজরা হারতে বসেছিল ডাচদের কাছে। স্ট্রটহ্যামের গোলে ম্যাচের ১৭ মিনিটেই এগিয়ে গিয়েছিল নেদারল্যান্ড। ৮৭ মিনিটে গোল করে দলকে সমতায় ফেরান ক্রিষ্টিয়ানো রোনালদো। ইকুয়েডরের বিপক্ষে স্পেনকে ২-০ গোলের জয় এনে দিয়েছেন নেগ্রেদো এবং কাজুরলা। ২০১০ সালে বিশ্বকাপ বিজয়ীরা সাম্প্রতিককালে যে হতাশায় ভুগছিল তাদের এ জয় নতুনভাবে উজ্জীবিত করতে পারে। অন্যদিকে পর্তুগাল ড্র করলেও রোনালদো বলেছেন, আমরা শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়েছি। তাই জয় না পেলেও হাতাশার কিছু নেই।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।