ফেলানী হত্যার বিচার কার্যক্রম ভারতের কোচবিহারে গত ১৩ আগস্ট শুরু হয়েছে। এ বিচার কার্যক্রম শেষ হবে আগামী ২২ আগস্ট। আরও উল্লেখ্য, বিচার কার্যক্রমের প্রথম দিনে অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমীয় ঘোষ ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ায় নিহত ফেলানী হত্যার বিচারের জন্য গঠিত বিএসএফের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষী দেওয়ার জন্য ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম নুরু ও মামা আবু হানিফ, কুড়িগ্রামের ৪৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউল হক খালেদ ও কুড়িগ্রাম জর্জ আদালতের পাবলিক প্রসিটিউটর (পিপি) আজ সকালে ভারতে যাচ্ছেন। ৪ সদস্যের এই প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন ৪৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউল হক খালেদ। গতকাল নিহত ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম নুরু, মামা আবু হানিফ ভারতে যাওয়ার উদ্দেশে ৪৫ ব্যাটালিয়নের সদর দফতরে পেঁৗছান। এ ব্যাপারে ৪৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউল হক খালেদ জানান, ভারতে যাওয়ার পূর্ব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে আমরা আগামীকাল (আজ) বুড়িমারী সিমান্ত দিয়ে সড়ক পথে কোচবিহারে গঠিত বিএসএফের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে পেঁৗছাব। উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর অনন্তপুর সিমান্তে কাঁটাতারের বেড়া পার হওয়ার সময় অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমীয় ঘোষের ছোড়া গুলিতে নিহত ১৫ বছর বয়সী বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানীর নিথর দেহ কাঁটাতারের বেড়ায় দীর্ঘক্ষণ ঝুলে থাকে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।