কাউকে আনন্দ দিতে পারব কিনা জানিনা, কিন্তু দুঃখ দিতে চাইনা হাতে গোণা কয়েকজন ধর্ম বিদ্বেষী আজ যুদ্ধাপরাধী পক্ষকে যতটা শক্তিশালী করেছে, তা আরো ৪২ বছরেও তারা পারত না। বাংলাদেশের মানুষ শান্তিপ্রিয়। কিন্তু আজ কিছু উস্কানির কারনে এই দেশ উত্তাল। কোন পক্ষ থেকেই কেউ উস্কানী দেয়া হোক সেটা কাম্য না। ছাগু শিবির তো উস্কানি দিবেই।
কিন্তু সচেতন মহল যখন উস্কানি দেয় তা বড় দৃষ্টি কটু দেখা যায়। আমি জানি না এই ধর্ম বিদ্বেষী গন তাদের লেখনীর মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীর বিচারের পক্ষে কতটুকু জনমত তৈরী করেছেন। তবে বিপক্ষ কে শক্তিশালী হতে পরোক্ষ ভাবে ব্যাপক সহযোগীতা করেছেন তার নমুনা আমরা সবাই দেখছি। ধর্মবিদ্বেষীদের প্রতি আমার ক্ষুদ্র বক্তব্য হচ্ছে, ভাই আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে ধর্ম পালন করা টা বোকামি, ওকে, আপনারা পালন করবেন না। ব্যাস।
কিন্তু যারা পালন করছে তাদের পিছনে লাগার কি দরকার? মাঝে মাঝে মনে হয় ধর্ম বিদ্বেষী আর ধর্ম ব্যাবসায়ী একে অপরের সহযোগী, পরিপুরক। ধর্ম যার যার, রাস্ট্র সবার। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।