© এই ব্লগের সকল পোষ্ট,ছবি,থিম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে কোথাও বিনা অনুমতিতে প্রকাশ করা নিষেধ ।
বই এর প্রতি আমার আকর্ষণ সেই ছোট বেলা থেকেই ছিল। যদিও এখনকার ব্যস্ত জীবনে বই পড়ার ফুসরত হয়ে উঠে না। নাগরিক এই জীবনে বেঁচে থাকা আজ যুদ্ধের চেয়ে কম কিছু নয়। তবে আমি বিশ্বাস করি,আমি আজ যেই একটি লাইন লিখতে পারছি,তার সূচনার বীজ বোনা শুরু হয়ে ছিল আমার শৈশবেই।
বিজ্ঞান,ধর্ম,ইতিহাস সহ নানা বিষয়ের ধারণা লাভ করি আমি ঐ সময়েই। এটা হয়তো অন্য সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
এত সব বইয়ের মাঝে ও কিছু বই ছিল যা ঐ সময়ে আমার বয়সী কারো উপযোগী না। এক কথায় বলতে গেলে প্রাপ্ত বয়স্কদের বই,যা কিনা পড়তাম লুকিয়ে লুকিয়ে। এই সব বই পড়ার ঘটনা গুলোও অনেক মজার ও রোমাঞ্চকর।
আমার এখন ও মনে আছে ক্লাস সিক্সে /সেভেনে পড়ার সময়ে পাঠ্য বইয়ের নীচে লুকিয়ে বই পড়েছি কত। রাতে টেবিল ল্যাম্পের আলোতে ও পড়েছি অনেক বই।
স্মৃতির জানালা খুলে যখন আজ ঐ সব দিন গুলোর কথা মনে করে বড্ড হাসি পায়। সব ঘটনা যে আমার মনে আছে তা ও না। তবে কিছু কিছু বই এখনো আমার স্মৃতিতে বাধে।
এই খানে একটা কথা আছে,লুকিয়ে বই পড়েছি অনেক,তার মধ্যে শিল্প সাহিত্য ও ছিল আবার ঐ গুলো ও ছিল। সে যাই হোক শিরোনাম ধরে গেলে বইয়ের তালিকাটা দিয়ে দেওয়া বাঞ্ছনীয়। তবে আপনারা ও বইয়ের নাম শেয়ার করতে পারেন।
১.যৌন বিজ্ঞান প্রথম ও দ্বিতীয় খন্ড – আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ্
২.লেডি চ্যাটার্লীস্ লাভার – এইজ ডি লরেন্স
৩.নারী – হমায়ূন আজাদ
৪.জিবরানের কবিতা সমগ্র – অনুবাদ কবীর চৌধুরী
৫.দ্বিখন্ডত – তসলিমা নাসরিন
৬.ফাস্ট লাভ – ইভান তুর্গেনেভ
৭.উইমেন ইন লাভ –
৮.দি ভার্জিন এন্ড দি জিপসী
৯.দলিল – লেখকের নাম মনে নাই
১০. চতুষ্কোন – মানিক বন্দোপাধ্যায়
১১.হুমায়ূন আহমেদদের কিছু বই ছিল নাম ভুলে গেছি
১২.ফ্রয়েডের তত্ত্ব গুলো পড়তাম মাঝে মাঝে
আপনারা চাইলে আপনাদের গুলো শেয়ার করতে পারেন। যদি এর মাঝে আমার আরও কিছু মনে পড়ে যায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।